আমার শহর ডেস্ক
নির্বাচনে ‘না’ ভোটের প্রস্তাব বিএনপির নয় বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
বৈঠক প্রসঙ্গে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা মূলত নির্বাচন কমিশনে এসেছি আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি জানতে।’
তিনি বলেন, ‘না’ ভোটের প্রস্তাব আমরা কখনো করি নাই।
আপনারা জানেন এক-এগারোর সরকারের সময় এটা ইন্ট্রোডিউস করা হয়েছিল। কিন্তু নিয়ম হলো যখন নির্বাচিত সরকার থাকে না বা সংসদ থাকে না তখন রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ করে আইন করতে পারেন। সেভাবেই ওই সময় আইন করে ‘না’ ভোটের বিধান করা হয়েছিল। একমাত্র ২০০৮ সালের নির্বাচনেই না বিধানটা কার্যকর ছিল।
কিন্তু আমাদের দেশে না ভোট খুব একটা পড়ে না। এটা আমাদের কারো দাবির ভিত্তিতে হয়নি। এটা কিছু বিশিষ্ট ব্যক্তির মতামতের ভিত্তিতে হয়েছিল এবং পরে ২০০৯ সালে যারা ক্ষমতায় আসল তাদের এক মাসের মধ্যে অধ্যাদেশগুলো অনুমোদন করার কথা ছিল।
কিন্তু তারা না ভোটের বিধানটা অনুমোদন করে নাই। ফলে এটা আইনে পরিণত হয় নাই। এখন যেটা প্রস্তাব করা হয়েছে, এটা আরেকটা নতুন প্রস্তাব। এটা আমাদের প্রস্তাব না।”
সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ নিয়ে ইসি কাজ করছে।
এটা কিসের ভিত্তিতে করা হচ্ছে তা জানতে এসেছিলাম।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘প্রবাসী ভোটারের বিষয়ে সিইসি আমাদের বলেছেন, যাদের এনআইডি আছে, যাদের ই-পাসপোর্ট আছে, তাদের সবাইকে ভোটের আওতায় আনতে পারবে। বিএনপি দাবি করেছে, নরমাল পাসপোর্ট যাদের আছে তাদেরও যাতে ভোটারের আওতায় আনা হয়।’
আসন ভাগাভাগির বিষয়ে বিএনপির অন্যতম এই নীতি-নির্ধারক বলেন, আসন ভাগাভাগি নিয়ে এখনো আমাদের দলের ভেতরে আলোচনা হয়নি। আসন নিয়ে আলোচনা হবে তফসিল ঘোষণার পরে।
এর আগে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে আরো ছিলেন চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী। বৈঠকে সিইসির সঙ্গে ইসির সিনিয়র সচিব উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচনে ‘না’ ভোটের প্রস্তাব বিএনপির নয় বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
বৈঠক প্রসঙ্গে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা মূলত নির্বাচন কমিশনে এসেছি আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি জানতে।’
তিনি বলেন, ‘না’ ভোটের প্রস্তাব আমরা কখনো করি নাই।
আপনারা জানেন এক-এগারোর সরকারের সময় এটা ইন্ট্রোডিউস করা হয়েছিল। কিন্তু নিয়ম হলো যখন নির্বাচিত সরকার থাকে না বা সংসদ থাকে না তখন রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ করে আইন করতে পারেন। সেভাবেই ওই সময় আইন করে ‘না’ ভোটের বিধান করা হয়েছিল। একমাত্র ২০০৮ সালের নির্বাচনেই না বিধানটা কার্যকর ছিল।
কিন্তু আমাদের দেশে না ভোট খুব একটা পড়ে না। এটা আমাদের কারো দাবির ভিত্তিতে হয়নি। এটা কিছু বিশিষ্ট ব্যক্তির মতামতের ভিত্তিতে হয়েছিল এবং পরে ২০০৯ সালে যারা ক্ষমতায় আসল তাদের এক মাসের মধ্যে অধ্যাদেশগুলো অনুমোদন করার কথা ছিল।
কিন্তু তারা না ভোটের বিধানটা অনুমোদন করে নাই। ফলে এটা আইনে পরিণত হয় নাই। এখন যেটা প্রস্তাব করা হয়েছে, এটা আরেকটা নতুন প্রস্তাব। এটা আমাদের প্রস্তাব না।”
সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ নিয়ে ইসি কাজ করছে।
এটা কিসের ভিত্তিতে করা হচ্ছে তা জানতে এসেছিলাম।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘প্রবাসী ভোটারের বিষয়ে সিইসি আমাদের বলেছেন, যাদের এনআইডি আছে, যাদের ই-পাসপোর্ট আছে, তাদের সবাইকে ভোটের আওতায় আনতে পারবে। বিএনপি দাবি করেছে, নরমাল পাসপোর্ট যাদের আছে তাদেরও যাতে ভোটারের আওতায় আনা হয়।’
আসন ভাগাভাগির বিষয়ে বিএনপির অন্যতম এই নীতি-নির্ধারক বলেন, আসন ভাগাভাগি নিয়ে এখনো আমাদের দলের ভেতরে আলোচনা হয়নি। আসন নিয়ে আলোচনা হবে তফসিল ঘোষণার পরে।
এর আগে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে আরো ছিলেন চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী। বৈঠকে সিইসির সঙ্গে ইসির সিনিয়র সচিব উপস্থিত ছিলেন।
মোট ৮৩টি আসনের সীমানা পরিবর্তনে ওই আবেদনগুলো জমা পড়েছে। সবচেয়ে বেশি আবেদন পড়েছে কুমিল্লা অঞ্চল থেকে ৬৮৩টি। সবচেয়ে কম আবেদন পড়েছে রংপুর অঞ্চলে ৭টি।
১২ ঘণ্টা আগেবিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের ছবি সরানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
১৬ ঘণ্টা আগে