সম্মেলনের সাড়ে তিন মাস পরেও
নিজস্ব প্রতিবেদক
সম্মেলনের সাড়ে তিন মাস অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত কুমিল্লা মহানগর বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি। বর্তমানে সভাপতি উৎবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু ও সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিউর রহমান রাজিবই কেবল দলীয় পদবি ব্যবহার করতে পারছেন। মহানগরের অন্য নেতা ও কর্মীরা কোন পদবি ব্যবহার করতে পারছেন না। এ অবস্থায় দ্রুত পূর্ণাঙ্গ কমিটি করার তাগিদ দিয়েছেন পদ প্রত্যাশী নেতাকর্মীরা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সালের ১০ জুলাই কুমিল্লা সিটি করপোরেশন হয়। সিটি করপোরেশন হওয়ার ১১ বছর পর বিএনপি মহানগর কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেয়। ২০২২ সালের ৩০ মে বিএনপি প্রথমবারের মতো ৪৪ সদস্য বিশিষ্ট মহানগর আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে। এতে আমিরুজ্জামানকে আহ্বায়ক ও ইউসুফ মোল্লা টিপুকে সদস্য সচিব করা হয়। এই কমিটি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করায় আমিরুজ্জামানকে দলের সব পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তাঁর স্থলে ওই বছরের ২৭ জুলাই প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক শওকত আলী বকুলকে ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ওই কমিটি নিয়ে নানা ধরনের আলোচনা সমালোচনা হয়। এক পর্যায়ে ওই কমিটি বিলুপ্ত করে ২০২২ সালের ৩১ আগস্ট ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কুমিল্লা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি কেন্দ্র থেকে অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে উৎবাতুল বারী আবুকে আহ্বায়ক ও ইউসুফ মোল্লা টিপুকে সদস্য সচিব করা হয়। চলতি বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লা মহানগর বিএনপির প্রথম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন টাউন হলে হয়। এতে সভাপতি পদে উৎবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু ও সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিউর রহমান রাজিব বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হন। সম্মেলনের পর এখনও পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি। পদ প্রত্যাশীরা পদের জন্য মুখিয়ে আছেন।
দলের একটি সূত্র জানিয়েছে, সম্মেলনের পর টানা বিএনপির নানা ধরনের কর্মসূচি ছিল। রোজা ও দুইটি ঈদ ছিল। দলীয় কর্মসূচি পালন করতে ক্লান্ত দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। তার ওপর দলের সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু হজে গিয়েছেন। সব মিলিয়ে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব ব্যস্ত ছিলেন।
জানতে চাইলে মহানগর বিএনপির সভাপতি উৎবাতুল বারী আবু বলেন, কমিটি গঠনের কাজ চলছে। টিপু হজে গেছে। শিগগিরই পূর্ণাঙ্গ কমিটি হবে।
সম্মেলনের সাড়ে তিন মাস অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত কুমিল্লা মহানগর বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি। বর্তমানে সভাপতি উৎবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু ও সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিউর রহমান রাজিবই কেবল দলীয় পদবি ব্যবহার করতে পারছেন। মহানগরের অন্য নেতা ও কর্মীরা কোন পদবি ব্যবহার করতে পারছেন না। এ অবস্থায় দ্রুত পূর্ণাঙ্গ কমিটি করার তাগিদ দিয়েছেন পদ প্রত্যাশী নেতাকর্মীরা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সালের ১০ জুলাই কুমিল্লা সিটি করপোরেশন হয়। সিটি করপোরেশন হওয়ার ১১ বছর পর বিএনপি মহানগর কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেয়। ২০২২ সালের ৩০ মে বিএনপি প্রথমবারের মতো ৪৪ সদস্য বিশিষ্ট মহানগর আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে। এতে আমিরুজ্জামানকে আহ্বায়ক ও ইউসুফ মোল্লা টিপুকে সদস্য সচিব করা হয়। এই কমিটি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করায় আমিরুজ্জামানকে দলের সব পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তাঁর স্থলে ওই বছরের ২৭ জুলাই প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক শওকত আলী বকুলকে ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ওই কমিটি নিয়ে নানা ধরনের আলোচনা সমালোচনা হয়। এক পর্যায়ে ওই কমিটি বিলুপ্ত করে ২০২২ সালের ৩১ আগস্ট ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কুমিল্লা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি কেন্দ্র থেকে অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে উৎবাতুল বারী আবুকে আহ্বায়ক ও ইউসুফ মোল্লা টিপুকে সদস্য সচিব করা হয়। চলতি বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লা মহানগর বিএনপির প্রথম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন টাউন হলে হয়। এতে সভাপতি পদে উৎবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু ও সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিউর রহমান রাজিব বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হন। সম্মেলনের পর এখনও পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি। পদ প্রত্যাশীরা পদের জন্য মুখিয়ে আছেন।
দলের একটি সূত্র জানিয়েছে, সম্মেলনের পর টানা বিএনপির নানা ধরনের কর্মসূচি ছিল। রোজা ও দুইটি ঈদ ছিল। দলীয় কর্মসূচি পালন করতে ক্লান্ত দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। তার ওপর দলের সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু হজে গিয়েছেন। সব মিলিয়ে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব ব্যস্ত ছিলেন।
জানতে চাইলে মহানগর বিএনপির সভাপতি উৎবাতুল বারী আবু বলেন, কমিটি গঠনের কাজ চলছে। টিপু হজে গেছে। শিগগিরই পূর্ণাঙ্গ কমিটি হবে।
নির্বাচন কমিশন যতই স্বাধীন হোক না কেন, সরকারের সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।
২ ঘণ্টা আগে১৯৯১ সালে বিএনপি কয়টা সিট পাবে গ্যারান্টি ছিল না। তবে বিএনপির ভাবমূর্তি ভালো ছিল, তাই তখন সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করতে পেরেছিল বলে উল্লেখ করেন তিনি।
৩ দিন আগে