• কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
  • আদর্শ সদর
  • বরুড়া
  • লাকসাম
  • দাউদকান্দি
  • আরও
    • চৌদ্দগ্রাম
    • সদর দক্ষিণ
    • নাঙ্গলকোট
    • বুড়িচং
    • ব্রাহ্মণপাড়া
    • মনোহরগঞ্জ
    • লালমাই
    • চান্দিনা
    • মুরাদনগর
    • দেবীদ্বার
    • হোমনা
    • মেঘনা
    • তিতাস
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • বাংলাদেশ
  • অপরাধ
  • বিশ্ব
  • বাণিজ্য
  • মতামত
  • খেলা
  • বিনোদন
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • ইপেপার
  • ইপেপার
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার শহর

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. গাজীউল হক ভূঁইয়া ( সোহাগ)।

নাহার প্লাজা, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা-৩৫০০

ই-মেইল: [email protected]

ফোন: 01716197760

> বাংলাদেশ
> চট্টগ্রাম বিভাগ

১০ লেনে উন্নীত হচ্ছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক,সমীক্ষা শেষ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ০৮ জুলাই ২০২৫, ১২: ৪৭
logo

১০ লেনে উন্নীত হচ্ছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক,সমীক্ষা শেষ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ : ০৮ জুলাই ২০২৫, ১২: ৪৭
Photo

বাংলাদেশের অর্থনীতির লাইফলাইন খ্যাত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক । ৬৫ হাজার কোটিরও বেশি টাকা ব্যয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ১০ লেনে উন্নীত এবং দুই পাশে দুইটি করে চারটি স্লো মুভিং ভ্যাহিক্যাল (এসএমভি) লেন নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত সমীক্ষা শেষে বিদেশি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান রিপোর্ট দাখিল করেছে।

রিপোর্ট যাচাই বাছাই শেষে প্রকল্প সারপত্র তৈরি করার প্রক্রিয়া চলছে। দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন খ্যাত এই মহাসড়কটিকে বিদ্যমান ৪ লেন থেকেই দশ লেনে উন্নীত করা হবে। যাতে অন্তত আগামী কয়েক দশকের চাহিদা মোকাবিলা করা সম্ভব হয়। উল্টো গাড়ি চলাচলের প্রবণতা রোধ করতে দুই পাশে দুইটি করে সার্ভিস লেন নির্মাণ এবং যেসব স্থানে হাট-বাজার বা যানজটের প্রবণতা রয়েছে সেখানে ওভার পাশ নির্মাণ করা হবে।

সরকারের সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের কর্মকর্তাদের নিয়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়নে একটি সেল গঠন করে দেয়া হয়েছে। ওই সেলের আওতায় পুরো প্রকল্পটির কাজ চলছে। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের ঢাকা চট্টগ্রামের সড়ক যোগাযোগে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে বলে সূত্র মন্তব্য করেছে।

সূত্র জানিয়েছে, দেশের সবচেয়ে ব্যস্ততম ও গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ের উন্নয়নে ব্যাপক উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এই সড়কটিকে এমনভাবে ১০ লেনে উন্নীত করা হচ্ছে যাতে ঢাকা থেকে কোনো গাড়ি চট্টগ্রামে আসতে চাইলে কিংবা চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যেতে চাইলে কোনো ধরণের প্রতিবন্ধকতা ছাড়া যাতায়াত করতে পারে। প্রথম ছয় কিলোমিটার থাকবে এক্সেস কন্ট্রোল। যেখানে যে কোনো গাড়ি প্রবেশ করতে পারবে না। ওখানে প্রবেশ করা গাড়িকে নির্দিষ্ট গন্তব্য পর্যন্ত ওই রাস্তায় নির্দিষ্ট গতিতে চলতে হবে। ফেনী কিংবা কুমিল্লা থেকে কোনো গাড়ি এই রোডে প্রবেশ করতে হলে এগুলো হুট করে রাস্তায় উঠে যেতে পারবে না। নিজেদের রোড ধরে এগিয়ে তবেই মূল সড়কে উঠতে হবে। রাস্তাটির মাঝের ছয় লেন থাকবে ডেটিকেটেড। দুই পাশে দুই লেন করে মোট চার লেন থাকবে স্লো মুভিং ভ্যাহিক্যাল রোড। যেখানে স্বল্প গতির এবং স্থানীয় গাড়িগুলো চলাচল করবে। ঢাকা চট্টগ্রামের সড়ক যোগাযোগে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে প্রকল্পটি হাতে নেয়া হয়েছে।

সূত্র জানিয়েছে, মহাসড়কটি নির্মাণ-পরবর্তী ১৫ বছর যেন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে আর কোনো কাজ করতে না হয়, সে লক্ষ্যেই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী, ভবিষ্যতে মহাসড়কটি এশিয়ান হাইওয়ে ও সাসেক করিডোরে সংযুক্ত হবে। কক্সবাজার এবং তিন পার্বত্যজেলার সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রেও যাতে এই মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারিত্ব থাকে তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

মহাসড়কটি সমপ্রসারণের জন্য প্রায় এক বছর আগে সমীক্ষার কাজ শুরু করেছি সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদফতর। অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএমইসির নেতৃত্বে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের একটি কনসোর্টিয়াম মাঠপর্যায়ে সমীক্ষাটি পরিচালনা করছে। সওজ অধিদফতরের সঙ্গে করা চুক্তি অনুযায়ী, মহাসড়কটি সমপ্রসারণে একটি বিস্তারিত নকশাও তৈরি করে দিয়েছে এ কনসোর্টিয়াম। এসব কাজে খরচ হয়েছে প্রায় ৪৪ কোটি টাকা। ইতোমধ্যে বিস্তারিত সমীক্ষা সড়ক ও জনপথ বিভাগের হাতে হস্তান্তর করা হয়েছে। এই সমীক্ষা রিপোর্ট যাছাই বাছাই করে এখন ডিপিপি প্রণয়নের কাজ চলছে। ডিপিপি অনুমোদনের পর আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান কর প্রকল্প বাস্তবায়নের ঠিকাদার নিয়োগ করা হবে বলে জানিয়ে সূত্র বলেছে যে, প্রকল্পের আওতায় ব্রিজ, ওভারব্রিজসহ যাবতীয় কাজ মিলে ৬৬ হাজার ৫শ’ ৮৯ কোটি টাকা ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে।

সূত্র বলেছে, ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে চট্টগ্রামের সিটি গেট পর্যন্ত ২৩২ কিলোমিটার দূরত্বের এই মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের মদনপুর, কুমিল্লা, চট্টগ্রামের বারইয়ারহাট থেকে সিটি গেট পর্যন্ত যেসব স্থানে যানজট তৈরি হতে পারে, সেগুলোয় ওভারপাস করে দেয়া হবে। যেসব স্থানে সড়ক বাঁকা, সেগুলো সোজা করা হবে। এটি সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প। গুরুত্বপূর্ণ এ প্রকল্পটিতে অর্থায়নে অনেক উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা আগ্রহও দেখিয়েছে।

সূত্র জানিয়েছে, ২০১৭ সালে মহাসড়কটিকে চার লেনে উন্নীত করতে খরচ হয় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা। এই সড়ক দিয়ে দৈনিক অন্তত ত্রিশ হাজার হালকা ও ভারী যানবাহন চলাচল করে বলেও সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে। যা প্রতিদিনই বাড়ছে। এতে করে বিদ্যমান চার লেনে সক্ষমতার চেয়ে বেশি যানবাহন চলাচল করায় মহাসড়কটির বিভিন্ন অংশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। দেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রাখতেই সড়কটিকে দশ লেনে উন্নীত করার প্রকল্পটিকে সরকার অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে বাস্তবায়ন করছে বলেও সংশ্লিষ্ট শীর্ষ কর্মকর্তারা জানান।

Thumbnail image

বাংলাদেশের অর্থনীতির লাইফলাইন খ্যাত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক । ৬৫ হাজার কোটিরও বেশি টাকা ব্যয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ১০ লেনে উন্নীত এবং দুই পাশে দুইটি করে চারটি স্লো মুভিং ভ্যাহিক্যাল (এসএমভি) লেন নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত সমীক্ষা শেষে বিদেশি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান রিপোর্ট দাখিল করেছে।

রিপোর্ট যাচাই বাছাই শেষে প্রকল্প সারপত্র তৈরি করার প্রক্রিয়া চলছে। দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন খ্যাত এই মহাসড়কটিকে বিদ্যমান ৪ লেন থেকেই দশ লেনে উন্নীত করা হবে। যাতে অন্তত আগামী কয়েক দশকের চাহিদা মোকাবিলা করা সম্ভব হয়। উল্টো গাড়ি চলাচলের প্রবণতা রোধ করতে দুই পাশে দুইটি করে সার্ভিস লেন নির্মাণ এবং যেসব স্থানে হাট-বাজার বা যানজটের প্রবণতা রয়েছে সেখানে ওভার পাশ নির্মাণ করা হবে।

সরকারের সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের কর্মকর্তাদের নিয়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়নে একটি সেল গঠন করে দেয়া হয়েছে। ওই সেলের আওতায় পুরো প্রকল্পটির কাজ চলছে। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের ঢাকা চট্টগ্রামের সড়ক যোগাযোগে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে বলে সূত্র মন্তব্য করেছে।

সূত্র জানিয়েছে, দেশের সবচেয়ে ব্যস্ততম ও গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ের উন্নয়নে ব্যাপক উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এই সড়কটিকে এমনভাবে ১০ লেনে উন্নীত করা হচ্ছে যাতে ঢাকা থেকে কোনো গাড়ি চট্টগ্রামে আসতে চাইলে কিংবা চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যেতে চাইলে কোনো ধরণের প্রতিবন্ধকতা ছাড়া যাতায়াত করতে পারে। প্রথম ছয় কিলোমিটার থাকবে এক্সেস কন্ট্রোল। যেখানে যে কোনো গাড়ি প্রবেশ করতে পারবে না। ওখানে প্রবেশ করা গাড়িকে নির্দিষ্ট গন্তব্য পর্যন্ত ওই রাস্তায় নির্দিষ্ট গতিতে চলতে হবে। ফেনী কিংবা কুমিল্লা থেকে কোনো গাড়ি এই রোডে প্রবেশ করতে হলে এগুলো হুট করে রাস্তায় উঠে যেতে পারবে না। নিজেদের রোড ধরে এগিয়ে তবেই মূল সড়কে উঠতে হবে। রাস্তাটির মাঝের ছয় লেন থাকবে ডেটিকেটেড। দুই পাশে দুই লেন করে মোট চার লেন থাকবে স্লো মুভিং ভ্যাহিক্যাল রোড। যেখানে স্বল্প গতির এবং স্থানীয় গাড়িগুলো চলাচল করবে। ঢাকা চট্টগ্রামের সড়ক যোগাযোগে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে প্রকল্পটি হাতে নেয়া হয়েছে।

সূত্র জানিয়েছে, মহাসড়কটি নির্মাণ-পরবর্তী ১৫ বছর যেন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে আর কোনো কাজ করতে না হয়, সে লক্ষ্যেই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী, ভবিষ্যতে মহাসড়কটি এশিয়ান হাইওয়ে ও সাসেক করিডোরে সংযুক্ত হবে। কক্সবাজার এবং তিন পার্বত্যজেলার সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রেও যাতে এই মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারিত্ব থাকে তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

মহাসড়কটি সমপ্রসারণের জন্য প্রায় এক বছর আগে সমীক্ষার কাজ শুরু করেছি সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদফতর। অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএমইসির নেতৃত্বে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের একটি কনসোর্টিয়াম মাঠপর্যায়ে সমীক্ষাটি পরিচালনা করছে। সওজ অধিদফতরের সঙ্গে করা চুক্তি অনুযায়ী, মহাসড়কটি সমপ্রসারণে একটি বিস্তারিত নকশাও তৈরি করে দিয়েছে এ কনসোর্টিয়াম। এসব কাজে খরচ হয়েছে প্রায় ৪৪ কোটি টাকা। ইতোমধ্যে বিস্তারিত সমীক্ষা সড়ক ও জনপথ বিভাগের হাতে হস্তান্তর করা হয়েছে। এই সমীক্ষা রিপোর্ট যাছাই বাছাই করে এখন ডিপিপি প্রণয়নের কাজ চলছে। ডিপিপি অনুমোদনের পর আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান কর প্রকল্প বাস্তবায়নের ঠিকাদার নিয়োগ করা হবে বলে জানিয়ে সূত্র বলেছে যে, প্রকল্পের আওতায় ব্রিজ, ওভারব্রিজসহ যাবতীয় কাজ মিলে ৬৬ হাজার ৫শ’ ৮৯ কোটি টাকা ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে।

সূত্র বলেছে, ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে চট্টগ্রামের সিটি গেট পর্যন্ত ২৩২ কিলোমিটার দূরত্বের এই মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের মদনপুর, কুমিল্লা, চট্টগ্রামের বারইয়ারহাট থেকে সিটি গেট পর্যন্ত যেসব স্থানে যানজট তৈরি হতে পারে, সেগুলোয় ওভারপাস করে দেয়া হবে। যেসব স্থানে সড়ক বাঁকা, সেগুলো সোজা করা হবে। এটি সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প। গুরুত্বপূর্ণ এ প্রকল্পটিতে অর্থায়নে অনেক উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা আগ্রহও দেখিয়েছে।

সূত্র জানিয়েছে, ২০১৭ সালে মহাসড়কটিকে চার লেনে উন্নীত করতে খরচ হয় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা। এই সড়ক দিয়ে দৈনিক অন্তত ত্রিশ হাজার হালকা ও ভারী যানবাহন চলাচল করে বলেও সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে। যা প্রতিদিনই বাড়ছে। এতে করে বিদ্যমান চার লেনে সক্ষমতার চেয়ে বেশি যানবাহন চলাচল করায় মহাসড়কটির বিভিন্ন অংশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। দেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রাখতেই সড়কটিকে দশ লেনে উন্নীত করার প্রকল্পটিকে সরকার অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে বাস্তবায়ন করছে বলেও সংশ্লিষ্ট শীর্ষ কর্মকর্তারা জানান।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

১

ঝামেলা ছাড়াই ছাব্বিশের নির্বাচন হবে, আশা মির্জা ফখরুলের

২

রঙিন হবে গণভোটের ব্যালট পেপার, পোস্টাল ভোটেরও সুযোগ থাকবে

৩

মক ভোটিং অনুষ্ঠিত হবে ২৯ নভেম্বর

৪

উপদেষ্টা পরিষদে গণভোট অধ্যাদেশ পাস

৫

কমনওয়েলথ মহাসচিবের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ

সম্পর্কিত

ঝামেলা ছাড়াই ছাব্বিশের নির্বাচন হবে, আশা মির্জা ফখরুলের

ঝামেলা ছাড়াই ছাব্বিশের নির্বাচন হবে, আশা মির্জা ফখরুলের

১ দিন আগে
রঙিন হবে গণভোটের ব্যালট পেপার, পোস্টাল ভোটেরও সুযোগ থাকবে

রঙিন হবে গণভোটের ব্যালট পেপার, পোস্টাল ভোটেরও সুযোগ থাকবে

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হবে একই দিনে। এই বিধান রেখে গণভোট অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। পৃথক ব্যালট পেপারে চারটি বিষয়ের ওপর একটি প্রশ্নে হবে এই গণভোট।

১ দিন আগে
মক ভোটিং অনুষ্ঠিত হবে ২৯ নভেম্বর

মক ভোটিং অনুষ্ঠিত হবে ২৯ নভেম্বর

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ২৯ নভেম্বর (শনিবার) মক ভোটিং (পরীক্ষামূলক ভোট)র আয়োজন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

১ দিন আগে
উপদেষ্টা পরিষদে গণভোট অধ্যাদেশ পাস

উপদেষ্টা পরিষদে গণভোট অধ্যাদেশ পাস

গণভোট অধ্যাদেশ-২০২৫ এর খসড়া নীতিমালার অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।

১ দিন আগে