আমার শহর ডেস্ক
কুমিল্লা নগরের কান্দিরপাড় পূবালী চত্বর থেকে ধর্মপুর চৌমুহনী পর্যন্ত সড়কের সংস্কার কাজের ঠিকাদার চম্পকনগর এলাকার এন এস গ্যালারির স্বত্বাধিকারী মো. সাইফুল ইসলাম। নির্ধারিত সময়ে ঠিকাদার সড়কের নির্মাণ কাজ শেষ না করে আত্মগোপনে আছেন। এতে করে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ওই সড়কের নিয়মিত চলাচলকারীদের। সড়কের মধ্যে ট্রমা সেন্টার এলাকার অংশ গর্তে ভরা।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা নগরের কান্দিরপাড় পূবালী চত্বর থেকে ধর্মপুর চৌমুহনী পর্যন্ত ১ হাজার ৬০০ মিটার, আরসিসি নালার কাজ পেয়েছে কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার চম্পকনগর এলাকার এন এস গ্যালারির স্বত্বাধিকারী মো. সাইফুল ইসলাম। গত বছরের ২৯ জানুয়ারি কাজের নোয়া ( এনওএ) পান। ২৬ ফেব্রুয়ারি কাজের চুক্তি করেন। চলতি বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। ৪ কোটি ৫৬ লাখ ৯৬ হাজার ৭৭৯ দশমিক ৪১ টাকা চুক্তি হয় এই কাজের। কিন্তু এখনও কাজ শেষ হয়নি। ঠিকাদার সাইফুল আত্মগোপনে। ওই কারণে নির্মাণ কাজ যথাসময়ে হয়নি বলে জানিয়েছেন নগর ভবনের প্রকৌশলীরা। সাইফুল নিজেই আত্মগোপনে থেকে নির্মাণ কাজ মনিটরিং করছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নজরুল অ্যাভিনিউ সড়কের ট্রমা সেন্টার হাসপাতাল এলাকার অংশে সড়কের পিচ ওঠে গেছে। সেখানে ছোটবড় অসংখ্য গর্ত। সড়ক ভাঙা ও দেবে গেছে। সামান্য বৃষ্টি হলে পানিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়ে সড়ক। গর্তে পড়ে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে।
স্থানীয়দের ভাষ্য, এই সড়কটি অতি গুরুত্বপূর্ণ। এই সড়ক দিয়ে কুমিল্লা মডার্ন হাইস্কুল, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ, বিসিক শিল্পনগরী, রাণীরবাজার ও শহরতলির পশ্চিম এলাকার লোকজন যাতায়াত করেন। সড়কের পাশে আছে গোমতী হাসপাতালও। আছে কর ভবন, আইন কলেজ, আরআর ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও মসজিদে কোবা। কিন্তু এই সড়কের কোন উন্নয়ন নেই।
নজরুল অ্যাভিনিউ এলাকার বাসিন্দা অধ্যাপক ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, গত ১০ বছরে অন্তত তিনবার এই সড়কের সংস্কার কাজ হয়েছে বা হচ্ছে। সড়কটি নিয়ে আগে সমীক্ষা করা দরকার। নালা কতটুকু হবে, সড়ক কতটুকু উঁচু হবে- সেটা দেখা দরকার। এভাবে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সমন্বিত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা খরচ করা ঠিক না। কারণ সড়ক টিকাতে হবে। নালা করতে হবে। জলাবদ্ধতা যেন না হয়। কুমিল্লা সিটির ভোগান্তির সড়ক এটিই।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবু সায়েম ভূঁঞা বলেন,‘ সড়কের বেশিরভাগ অংশের কাজ শেষ। ট্রমা সেন্টারের অংশের কাজ বাকি। আগে ওই এলাকায় নালা হবে। এরপর সড়ক হবে। ঠিকাদার সাইফুল নিজেই কাজ করছেন।
অভিযোগ প্রসঙ্গে ঠিকাদার সাইফুল ইসলামের মুঠোফোনে কল করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
উল্লেখ, সাইফুল ইসলাম কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের শত শত কোটি টাকার কাজ করছেন। আওয়ামী লীগ আমলে তাঁর দাপটে নগর ভবনে অস্থির থাকতেন সাবেক সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দীনের ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলর, নগর ভবনের প্রকৌশলী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
কুমিল্লা নগরের কান্দিরপাড় পূবালী চত্বর থেকে ধর্মপুর চৌমুহনী পর্যন্ত সড়কের সংস্কার কাজের ঠিকাদার চম্পকনগর এলাকার এন এস গ্যালারির স্বত্বাধিকারী মো. সাইফুল ইসলাম। নির্ধারিত সময়ে ঠিকাদার সড়কের নির্মাণ কাজ শেষ না করে আত্মগোপনে আছেন। এতে করে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ওই সড়কের নিয়মিত চলাচলকারীদের। সড়কের মধ্যে ট্রমা সেন্টার এলাকার অংশ গর্তে ভরা।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা নগরের কান্দিরপাড় পূবালী চত্বর থেকে ধর্মপুর চৌমুহনী পর্যন্ত ১ হাজার ৬০০ মিটার, আরসিসি নালার কাজ পেয়েছে কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার চম্পকনগর এলাকার এন এস গ্যালারির স্বত্বাধিকারী মো. সাইফুল ইসলাম। গত বছরের ২৯ জানুয়ারি কাজের নোয়া ( এনওএ) পান। ২৬ ফেব্রুয়ারি কাজের চুক্তি করেন। চলতি বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। ৪ কোটি ৫৬ লাখ ৯৬ হাজার ৭৭৯ দশমিক ৪১ টাকা চুক্তি হয় এই কাজের। কিন্তু এখনও কাজ শেষ হয়নি। ঠিকাদার সাইফুল আত্মগোপনে। ওই কারণে নির্মাণ কাজ যথাসময়ে হয়নি বলে জানিয়েছেন নগর ভবনের প্রকৌশলীরা। সাইফুল নিজেই আত্মগোপনে থেকে নির্মাণ কাজ মনিটরিং করছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নজরুল অ্যাভিনিউ সড়কের ট্রমা সেন্টার হাসপাতাল এলাকার অংশে সড়কের পিচ ওঠে গেছে। সেখানে ছোটবড় অসংখ্য গর্ত। সড়ক ভাঙা ও দেবে গেছে। সামান্য বৃষ্টি হলে পানিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়ে সড়ক। গর্তে পড়ে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে।
স্থানীয়দের ভাষ্য, এই সড়কটি অতি গুরুত্বপূর্ণ। এই সড়ক দিয়ে কুমিল্লা মডার্ন হাইস্কুল, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ, বিসিক শিল্পনগরী, রাণীরবাজার ও শহরতলির পশ্চিম এলাকার লোকজন যাতায়াত করেন। সড়কের পাশে আছে গোমতী হাসপাতালও। আছে কর ভবন, আইন কলেজ, আরআর ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও মসজিদে কোবা। কিন্তু এই সড়কের কোন উন্নয়ন নেই।
নজরুল অ্যাভিনিউ এলাকার বাসিন্দা অধ্যাপক ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, গত ১০ বছরে অন্তত তিনবার এই সড়কের সংস্কার কাজ হয়েছে বা হচ্ছে। সড়কটি নিয়ে আগে সমীক্ষা করা দরকার। নালা কতটুকু হবে, সড়ক কতটুকু উঁচু হবে- সেটা দেখা দরকার। এভাবে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সমন্বিত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা খরচ করা ঠিক না। কারণ সড়ক টিকাতে হবে। নালা করতে হবে। জলাবদ্ধতা যেন না হয়। কুমিল্লা সিটির ভোগান্তির সড়ক এটিই।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবু সায়েম ভূঁঞা বলেন,‘ সড়কের বেশিরভাগ অংশের কাজ শেষ। ট্রমা সেন্টারের অংশের কাজ বাকি। আগে ওই এলাকায় নালা হবে। এরপর সড়ক হবে। ঠিকাদার সাইফুল নিজেই কাজ করছেন।
অভিযোগ প্রসঙ্গে ঠিকাদার সাইফুল ইসলামের মুঠোফোনে কল করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
উল্লেখ, সাইফুল ইসলাম কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের শত শত কোটি টাকার কাজ করছেন। আওয়ামী লীগ আমলে তাঁর দাপটে নগর ভবনে অস্থির থাকতেন সাবেক সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দীনের ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলর, নগর ভবনের প্রকৌশলী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।