নিজস্ব প্রতিবেদক
ছোটবেলায় বড়দের প্রশ্ন ছিল- কুমিল্লা কি জন্য বিখ্যাত? তখন বলা হতো রসমালাই ও খাদি। সেই রসমালাই দুই বছর আগে জিআই সনদ পেলেও খাদি পায়নি। সর্বশেষ গত ৩০ এপ্রিল খাদিও জিআই সনদ পেয়েছে। এখন কুমিল্লার ঐতিহ্য ও গর্বের দুইটি পণ্যই জিআই সনদ পেয়েছে। এর মাধ্যমে কুমিল্লা নগরের রসমালাই প্রস্তুতকারণ মিষ্টি দোকান ও খাদি দোকানগুলো আরও ভালো মান করার উদ্যোগ নিয়েছে।
স্থানীয় গবেষকদের আশঙ্কা ছিল কুমিল্লার মাতৃভাণ্ডারের রসমালাই জিআই পণ্য না হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদর্শ মাতৃভাণ্ডারের রসমালাইকে করতে উদ্যোগী ছিলেন একটি মহল। অন্যদিকে কুমিল্লার খাদিকে কেউ কেউ ভারতের পণ্য বলে মনে করতো। অবশেষে সব কিছু ছাপিয়ে খাদিও জিআই সনদ পেল।
জানা গেছে, ২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান স্বাক্ষরিত ভৌগলিক নির্দেশক নিবন্ধন সনদ জেলা প্রশাসক কুমিল্লা এর নামে ২৯ ও ৩০ শ্রেণিতে জিআই৪২ নম্বরে কুমিল্লার রসমালাই পণ্যের জন্য ২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল থেকে নিবন্ধিত হয়েছে। যদিও সনদ পাঠানো হয় ২০২৪ সালের ৯ জানুয়ারি।
এদিকে গত ৩০ এপ্রিল শিল্প মন্ত্রণালয় বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবসের এক আলোচনা সভায় ২৪ টি পণ্যকে জিআই স্বীকৃতি দেয়। এবার এতে যুক্ত হয় কুমিল্লার খাদি।
কুমিল্লা খাদিঘরের স্বত্বাধিকারী প্রদীপ কুমার রাহা ( কান্তি রাহা) বলেন, খাদি কুমিল্লার গর্ব। খাদিকে বাঁচাতে হলে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও কারিগর দরকার। এই স্বীকৃতি আরও আগেই পাওয়ার দরকার ছিল।
ইতিহাসবিদ আহসানুল কবীর বলেন, খাদি ও রসমালাই কুমিল্লার ঐতিহ্য। আমাদের গর্বের বিষয়। দুইটিই জিআই সনদ পেল। আমরা কৃতজ্ঞ।
ছোটবেলায় বড়দের প্রশ্ন ছিল- কুমিল্লা কি জন্য বিখ্যাত? তখন বলা হতো রসমালাই ও খাদি। সেই রসমালাই দুই বছর আগে জিআই সনদ পেলেও খাদি পায়নি। সর্বশেষ গত ৩০ এপ্রিল খাদিও জিআই সনদ পেয়েছে। এখন কুমিল্লার ঐতিহ্য ও গর্বের দুইটি পণ্যই জিআই সনদ পেয়েছে। এর মাধ্যমে কুমিল্লা নগরের রসমালাই প্রস্তুতকারণ মিষ্টি দোকান ও খাদি দোকানগুলো আরও ভালো মান করার উদ্যোগ নিয়েছে।
স্থানীয় গবেষকদের আশঙ্কা ছিল কুমিল্লার মাতৃভাণ্ডারের রসমালাই জিআই পণ্য না হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদর্শ মাতৃভাণ্ডারের রসমালাইকে করতে উদ্যোগী ছিলেন একটি মহল। অন্যদিকে কুমিল্লার খাদিকে কেউ কেউ ভারতের পণ্য বলে মনে করতো। অবশেষে সব কিছু ছাপিয়ে খাদিও জিআই সনদ পেল।
জানা গেছে, ২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান স্বাক্ষরিত ভৌগলিক নির্দেশক নিবন্ধন সনদ জেলা প্রশাসক কুমিল্লা এর নামে ২৯ ও ৩০ শ্রেণিতে জিআই৪২ নম্বরে কুমিল্লার রসমালাই পণ্যের জন্য ২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল থেকে নিবন্ধিত হয়েছে। যদিও সনদ পাঠানো হয় ২০২৪ সালের ৯ জানুয়ারি।
এদিকে গত ৩০ এপ্রিল শিল্প মন্ত্রণালয় বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবসের এক আলোচনা সভায় ২৪ টি পণ্যকে জিআই স্বীকৃতি দেয়। এবার এতে যুক্ত হয় কুমিল্লার খাদি।
কুমিল্লা খাদিঘরের স্বত্বাধিকারী প্রদীপ কুমার রাহা ( কান্তি রাহা) বলেন, খাদি কুমিল্লার গর্ব। খাদিকে বাঁচাতে হলে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও কারিগর দরকার। এই স্বীকৃতি আরও আগেই পাওয়ার দরকার ছিল।
ইতিহাসবিদ আহসানুল কবীর বলেন, খাদি ও রসমালাই কুমিল্লার ঐতিহ্য। আমাদের গর্বের বিষয়। দুইটিই জিআই সনদ পেল। আমরা কৃতজ্ঞ।