নিজস্ব প্রতিবেদক

‘মানুষ গড়িলে মানুষ হবি’ লালন সাঁইজির এই মানবতাবাদী বাণীকে ধারণ করে কুমিল্লায় অনুষ্ঠিত হয়েছে লালন স্মরণোৎসব। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নজরুল ইনস্টিটিউটের মুক্তমঞ্চে এই স্মরণোৎসব অনুষ্ঠিত হয়। সচেতন সাংস্কৃতিক ফোরামের পরিচালনায় এই অনুষ্ঠানের আয়োজক সচেতন রাজনৈতিক ফোরাম কুমিল্লা। গানে, কথায় লালনকে স্মরণ করা হয়। এ বছর লালনের ২৫১তম জন্মবার্ষিকী ও ১৩৫তম মৃত্যুবার্ষিকী। জন্ম ও মৃত্যুদিনকে ঘিরে এমন আয়োজন করেন প্রধান সমন্বয়ক শাহ মো. সেলিম ও সমন্বয়ক শেখ আব্দুল মান্নান।
অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে ছিলেন কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক আনোয়ারুল হক। আলোচক হিসেবে ছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রধান প্রফেসর শামসুজ্জামান মিলকি, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান প্রফেসর মশিউর রহমান ভূঁইয়া, কবি ও লেখক রোখসানা ইয়াসমিন মনি এবং লেখক ও গবেষক মো. আনিসুর রহমান অপু।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লার বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা। পরিবেশনায় অংশ নেয় নজরুল ইনস্টিটিউট, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, পূর্বাশা ও মধুমিতা কচিকাঁচার মেলা, সহজ মানুষ বাউল একাডেমি, সমীকরণ ব্র্যান্ড, সাংস্কৃতিক সংসদ কুমিল্লা ও একক শিল্পীবৃন্দ।
আলোচনা ও সাংস্কৃতিক পর্বে লালনের মানবধর্ম, সাম্যের দর্শন এবং আজকের সমাজে তাঁর প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে আলোচনা হয়।
জানতে চাইলে শাহ মো. সেলিম বলেন, আমরা একেকজন লালন। তাঁর ধ্যান নিয়েই আমাদের যাপিত জীবন। তিনি ছিলেন মরমি সাধক।
অনুষ্ঠানে পিঠা খাওয়ানো হয়।

‘মানুষ গড়িলে মানুষ হবি’ লালন সাঁইজির এই মানবতাবাদী বাণীকে ধারণ করে কুমিল্লায় অনুষ্ঠিত হয়েছে লালন স্মরণোৎসব। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নজরুল ইনস্টিটিউটের মুক্তমঞ্চে এই স্মরণোৎসব অনুষ্ঠিত হয়। সচেতন সাংস্কৃতিক ফোরামের পরিচালনায় এই অনুষ্ঠানের আয়োজক সচেতন রাজনৈতিক ফোরাম কুমিল্লা। গানে, কথায় লালনকে স্মরণ করা হয়। এ বছর লালনের ২৫১তম জন্মবার্ষিকী ও ১৩৫তম মৃত্যুবার্ষিকী। জন্ম ও মৃত্যুদিনকে ঘিরে এমন আয়োজন করেন প্রধান সমন্বয়ক শাহ মো. সেলিম ও সমন্বয়ক শেখ আব্দুল মান্নান।
অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে ছিলেন কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক আনোয়ারুল হক। আলোচক হিসেবে ছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রধান প্রফেসর শামসুজ্জামান মিলকি, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান প্রফেসর মশিউর রহমান ভূঁইয়া, কবি ও লেখক রোখসানা ইয়াসমিন মনি এবং লেখক ও গবেষক মো. আনিসুর রহমান অপু।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লার বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা। পরিবেশনায় অংশ নেয় নজরুল ইনস্টিটিউট, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, পূর্বাশা ও মধুমিতা কচিকাঁচার মেলা, সহজ মানুষ বাউল একাডেমি, সমীকরণ ব্র্যান্ড, সাংস্কৃতিক সংসদ কুমিল্লা ও একক শিল্পীবৃন্দ।
আলোচনা ও সাংস্কৃতিক পর্বে লালনের মানবধর্ম, সাম্যের দর্শন এবং আজকের সমাজে তাঁর প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে আলোচনা হয়।
জানতে চাইলে শাহ মো. সেলিম বলেন, আমরা একেকজন লালন। তাঁর ধ্যান নিয়েই আমাদের যাপিত জীবন। তিনি ছিলেন মরমি সাধক।
অনুষ্ঠানে পিঠা খাওয়ানো হয়।