বুড়িচং প্রতিনিধি

বুড়িচং উপজেলায় আরাগ আনন্দপুরে এক বিয়ে বাড়িতে আগুন লেগে ৫০০ লোকের জন্য আয়োজন করা খাবার, দুটি বসতঘর, বিভিন্ন মালামাল সম্পূর্ণ পুড়ে ভস্মীভূত হয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার দিনগত রাত ৩টায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে এমন অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বুড়িচং ফায়ার স্টেশনের কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম।
উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আবু ইউসুফ তুহিন জানান, নাজমুল ও রুবলের জেঠাত ভাই নাছির উদ্দীনের ভাতিজি এনামুলের মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের প্যান্ডেল, রান্না করা খাবার, ঘরের ৩টি ফ্রিজ, নগদ টাকা, আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১৫-২০ লাখ টাকা হতে পারে।
এ ব্যাপারে বুড়িচং ফায়ার সার্ভিস স্টেশন কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম বলেন, অগ্নিকাণ্ডের খবর শুনে তিনি তাঁর ২টি ইউনিট নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনেন। বসতঘর ও গোয়াল ঘর, বিয়ের প্যান্ডেল, রান্না খাবার, ফ্রিজ পুড়ে গেছে ।
এদিকে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান বুড়িচং উপজেলার ইউএনও তানভীর হোসেন, উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু নাসের মুন্সি।

বুড়িচং উপজেলায় আরাগ আনন্দপুরে এক বিয়ে বাড়িতে আগুন লেগে ৫০০ লোকের জন্য আয়োজন করা খাবার, দুটি বসতঘর, বিভিন্ন মালামাল সম্পূর্ণ পুড়ে ভস্মীভূত হয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার দিনগত রাত ৩টায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে এমন অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বুড়িচং ফায়ার স্টেশনের কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম।
উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আবু ইউসুফ তুহিন জানান, নাজমুল ও রুবলের জেঠাত ভাই নাছির উদ্দীনের ভাতিজি এনামুলের মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের প্যান্ডেল, রান্না করা খাবার, ঘরের ৩টি ফ্রিজ, নগদ টাকা, আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১৫-২০ লাখ টাকা হতে পারে।
এ ব্যাপারে বুড়িচং ফায়ার সার্ভিস স্টেশন কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম বলেন, অগ্নিকাণ্ডের খবর শুনে তিনি তাঁর ২টি ইউনিট নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনেন। বসতঘর ও গোয়াল ঘর, বিয়ের প্যান্ডেল, রান্না খাবার, ফ্রিজ পুড়ে গেছে ।
এদিকে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান বুড়িচং উপজেলার ইউএনও তানভীর হোসেন, উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু নাসের মুন্সি।