নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় এক ব্যবসায়ীকে কোপানোর পর শরীরে পেট্রোল ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার দায়ে দুইজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
একই সঙ্গে প্রত্যেককে একলক্ষ টাকা করে জরিমানা এবং ওই মামলায় ১২ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩য় আদালতের বিচারক সাবরিনা নার্গিস এ রায় দেন। তবে রায়ের সময় দণ্ডিত একজন উপস্থিত থাকলেও বাকীসকলে আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
মৃতুদন্ডে দন্ডিতরা হলেন- কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার দেড়কোটা গ্রামের জিয়াউল্লাহ জিয়া,জুয়েল রানা ।
যাবজ্জীবন কারাদন্ডিত হলেন- কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের ক্বারি ফজলুল হক, আজাদ রহমান,সাদ্দাম হোসেন,আবদুল কাদের ও কবির আহমেদ।এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে রাষ্ট্রপক্ষের কৌশলী এপিপি এড.মনিরুল হক ভূইঁয়া জানান, আসামিরা ২০১৩ সালের ২২এপ্রিলে ব্যবসায়ী আনোয়ারকে কুপিয়ে তাদের চায়ের দোকানে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে সে ঢাকায় চিকিৎসার্ধীন অবস্থায় মারা যান ।
তিনি জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ধারায় অভিযোগ গঠন ও রাষ্ট্রপক্ষে ১১ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ, যুক্তিতর্ক, শুনানি শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়।
তিনি, রায় দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি জানান। অপরদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবীরা জানান- রায়ের কপি হাতে পেলে উচ্চ আদালতে আপিলে কথা জানিয়েছেন।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় এক ব্যবসায়ীকে কোপানোর পর শরীরে পেট্রোল ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার দায়ে দুইজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
একই সঙ্গে প্রত্যেককে একলক্ষ টাকা করে জরিমানা এবং ওই মামলায় ১২ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩য় আদালতের বিচারক সাবরিনা নার্গিস এ রায় দেন। তবে রায়ের সময় দণ্ডিত একজন উপস্থিত থাকলেও বাকীসকলে আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
মৃতুদন্ডে দন্ডিতরা হলেন- কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার দেড়কোটা গ্রামের জিয়াউল্লাহ জিয়া,জুয়েল রানা ।
যাবজ্জীবন কারাদন্ডিত হলেন- কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের ক্বারি ফজলুল হক, আজাদ রহমান,সাদ্দাম হোসেন,আবদুল কাদের ও কবির আহমেদ।এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে রাষ্ট্রপক্ষের কৌশলী এপিপি এড.মনিরুল হক ভূইঁয়া জানান, আসামিরা ২০১৩ সালের ২২এপ্রিলে ব্যবসায়ী আনোয়ারকে কুপিয়ে তাদের চায়ের দোকানে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে সে ঢাকায় চিকিৎসার্ধীন অবস্থায় মারা যান ।
তিনি জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ধারায় অভিযোগ গঠন ও রাষ্ট্রপক্ষে ১১ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ, যুক্তিতর্ক, শুনানি শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়।
তিনি, রায় দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি জানান। অপরদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবীরা জানান- রায়ের কপি হাতে পেলে উচ্চ আদালতে আপিলে কথা জানিয়েছেন।