বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের মেধাবী শিক্ষার্থী তাসমানিয়া রহমান প্রভা আর নেই। ব্লাড ক্যান্সারের সঙ্গে দীর্ঘ দুই মাস লড়ে শেষ পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেন তিনি। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই শিক্ষার্থী। তাঁর মৃত্যুতে পরিবার, সহপাঠী ও বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তার এলাকায় পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মা-বাবার দুই মেয়ের মধ্যে প্রভা ছিলেন বড়। অনেক স্বপ্ন ও আশা নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে। কিন্তু অদূর ভবিষ্যতে যে স্বপ্নগুলো আর পূরণ হবে না, তা কেউ ভাবতেও পারেনি। আকস্মিক মৃত্যুকে পরিবার এখনো মেনে নিতে পারছে না।
চাঁদপুরের বাগাদী এলাকার বাসিন্দা প্রভা গত ২৬ অক্টোবর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এর আগেই তিনি ঘনঘন জ্বরে ভুগছিলেন। পরিবার প্রথমে সাধারণ জ্বর ভেবে চিকিৎসা করালেও পরে জানা যায়, তিনি জটিল ধরনের ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত। এরপর শুরু হয় কঠিন চিকিৎসা প্রক্রিয়া।
তবে চিকিৎসার ব্যয় অত্যন্ত বেশি হওয়ায় পরিবার দ্রুতই আর্থিক সংকটে পড়ে। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থী, বন্ধু-বান্ধব, শিক্ষক, শুভানুধ্যায়ী এবং কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই সোসাইটি তাঁর চিকিৎসার জন্য নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ভারতে নেওয়ার পরিকল্পনাও চলছিল। কিন্তু তার আগেই প্রভাকে হারাতে হলো তাঁর জীবন। প্রাণঘাতী ক্যান্সারের কাছে হার মানলেন এই প্রাণবন্ত তরুণী।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের মেধাবী শিক্ষার্থী তাসমানিয়া রহমান প্রভা আর নেই। ব্লাড ক্যান্সারের সঙ্গে দীর্ঘ দুই মাস লড়ে শেষ পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেন তিনি। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই শিক্ষার্থী। তাঁর মৃত্যুতে পরিবার, সহপাঠী ও বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তার এলাকায় পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মা-বাবার দুই মেয়ের মধ্যে প্রভা ছিলেন বড়। অনেক স্বপ্ন ও আশা নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে। কিন্তু অদূর ভবিষ্যতে যে স্বপ্নগুলো আর পূরণ হবে না, তা কেউ ভাবতেও পারেনি। আকস্মিক মৃত্যুকে পরিবার এখনো মেনে নিতে পারছে না।
চাঁদপুরের বাগাদী এলাকার বাসিন্দা প্রভা গত ২৬ অক্টোবর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এর আগেই তিনি ঘনঘন জ্বরে ভুগছিলেন। পরিবার প্রথমে সাধারণ জ্বর ভেবে চিকিৎসা করালেও পরে জানা যায়, তিনি জটিল ধরনের ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত। এরপর শুরু হয় কঠিন চিকিৎসা প্রক্রিয়া।
তবে চিকিৎসার ব্যয় অত্যন্ত বেশি হওয়ায় পরিবার দ্রুতই আর্থিক সংকটে পড়ে। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থী, বন্ধু-বান্ধব, শিক্ষক, শুভানুধ্যায়ী এবং কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই সোসাইটি তাঁর চিকিৎসার জন্য নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ভারতে নেওয়ার পরিকল্পনাও চলছিল। কিন্তু তার আগেই প্রভাকে হারাতে হলো তাঁর জীবন। প্রাণঘাতী ক্যান্সারের কাছে হার মানলেন এই প্রাণবন্ত তরুণী।