• কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
  • আদর্শ সদর
  • বরুড়া
  • লাকসাম
  • দাউদকান্দি
  • আরও
    • চৌদ্দগ্রাম
    • সদর দক্ষিণ
    • নাঙ্গলকোট
    • বুড়িচং
    • ব্রাহ্মণপাড়া
    • মনোহরগঞ্জ
    • লালমাই
    • চান্দিনা
    • মুরাদনগর
    • দেবীদ্বার
    • হোমনা
    • মেঘনা
    • তিতাস
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • বাংলাদেশ
  • অপরাধ
  • বিশ্ব
  • বাণিজ্য
  • মতামত
  • খেলা
  • বিনোদন
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • ইপেপার
  • ইপেপার
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার শহর

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. গাজীউল হক ভূঁইয়া ( সোহাগ)।

নাহার প্লাজা, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা-৩৫০০

ই-মেইল: [email protected]

ফোন: 01716197760

> কুমিল্লা জেলা
> দেবীদ্বার

১২ শহীদের উপজেলা দেবীদ্বার

এবিএম আতিকুর রহমান বাশার
প্রকাশ : ০৫ আগস্ট ২০২৫, ১২: ৩৩
logo

১২ শহীদের উপজেলা দেবীদ্বার

এবিএম আতিকুর রহমান বাশার

প্রকাশ : ০৫ আগস্ট ২০২৫, ১২: ৩৩
Photo

২০২৪ সালের ৪ ও ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কুমিল্লার দেবীদ্বার পরিণত হয় রণক্ষেত্রে। আওয়ামী লীগের সশস্ত্র কর্মী ও পুলিশের হামলায় নিহত হন পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক বাদশা রুবেল (৪৩), স্কুলছাত্র আমিনুল ইসলাম সাব্বির (১৮) ও আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া এ উপজেলার আরও নয়জন ঢাকায় শহীদ হন। মোট শহীদ ১২ জন। আহত হন অর্ধশতাধিক। এদের মধ্যে স্কুলছাত্র আবুবকর মানসিক ভারসাম্য হারান।

৪ আগস্ট বানিয়াপাড়ায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন রুবেল। সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ার পরও তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। তার স্ত্রী হ্যাপি আক্তার তখন ছিলেন ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। নিহতের এক মেয়ে ও পরবর্তীতে জন্ম নেওয়া এক ছেলে রয়েছে। রুবেল দেবীদ্বার পৌর এলাকার বারেরা গ্রামের প্রয়াত রফিকুল ইসলামের ছেলে। রুবেল পেশায় বাস চালক ছিলেন।

৫ আগস্ট থানা ঘেরাওয়ের সময় পুলিশের গুলিতে গুলিবিদ্ধ হন সাব্বির। ৪০ দিন মৃত্যুর সাথে লড়ে ১৪ সেপ্টেম্বর মারা যান। নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাব্বির পরিবার চালাতেন ভ্যান চালিয়ে। সিএনজি অটোরিকশা চালক আমিনুল ইসলাম ছাব্বির দেবীদ্বার পৌর এলাকার ভিংলাবাড়ি গ্রামের প্রয়াত আলমগীর হোসেনের ছেলে। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হন আব্দুস সামাদ। তিনি দীর্ঘ সাত মাস চিকিৎসা নিয়ে ৪ মার্চ ঢাকা জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে মারা যান।

আহত শিক্ষার্থী আবুবকর এখন মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে। তার পরিবার উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারের সহায়তা কামনা করছেন।

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ১২ শহীদের রক্তে লালিত গণআন্দোলন। সংগ্রামী ছাত্র জনতার আত্মত্যাগের করুণ ইতিহাস।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন স্থানের মতো কুমিল্লার দেবীদ্বারও জেগে উঠেছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে। কিন্তু সে জাগরণ থেমে গেছে গুলির আওয়াজে, রক্তাক্ত হয়েছে শহরের রাজপথ। এ পর্যন্ত দেবীদ্বার উপজেলার ১২ জন শহীদ গণআন্দোলনের অংশ নিয়ে শাহাদাৎ বরণ করেছেন। তাঁদের রক্তে লেখা হয়েছে আন্দোলনের করুণ ইতিহাস।

নিম্নে উল্লেখিত ৩ জন ছাড়া বাকি ৯ জনের শহীদদের নাম, পরিচয় ও শাহাদাতের সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হলো:

দেবীদ্বার উপজেলার এলাহাবাদ ইউনিয়নের কাচিসাইর গ্রামের মো. সফিকুল ইসলাম সরকারের ছেলে ফয়সাল সরকার (২৪)। সে ঢাকায় একটি পলিটেকনিক্যাল ইনিস্টিটিউটের শিক্ষার্থী ছিলেন। ১৯ জুলাই বিকেলে ঢাকা আব্দুল্লাহপুর এলাকায় পুলিশের গুলিতে ফয়সালের মাথার খুলি উড়ে যায়, পরে হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় মারা যান। তাকে েেবওয়ারিশ হিসেবে ঢাকায় অজ্ঞাত স্থানে দাফন করা হয়।

উপজেলার বড়শালঘর গ্রামের মো. হানিফ মোল্লার ছেলে মো. সাগর মিয়া(১৯)। তিনি পেশায় সবজি বিক্রেতা ছিলেন। ১৯ জুলাই ঢাকা মিরপুর ১০ নম্বরে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ২০ জুলাই তার নিজ বাড়িতে দাফন করা হয়।

উপজেলার রাজামেহার ইউনিয়নের বেতুয়া গ্রামের মো. মানিক মিয়ার ছেলে মো. হোসাইন মিয়া (১০)। পেশায় পপকর্ন বিক্রেতা ছিলেন। ২০ জুলাই বিকেলে চিটাগং রোডে তলপেটে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। ২২ জুলাই নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন করা হয়।

উপজেলার ভানী ইউনিয়নের সূর্যপুর গ্রামের প্রয়াত মোহাম্মদ আলীর ছেলে কাদির হোসেন সোহাগ (২২)। তিনি পেশায় চাকরিজীবী (পাঠাও কুরিয়ার সার্ভিস)। ২০ জুলাই ঢাকা গোপীবাগে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ২২ জুলাই নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন করা হয়।

উপজেলার ইউছুফপুর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামের প্রয়াত শাহআলম সরকারের ছেলে জহিরুল ইসলাম রাসেল। তিনি শিক্ষার্থী ছিলেন। ৪ আগস্ট ঢাকা গুলিস্তান এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে দাফন করা হয়।

উপজেলার ৪ নং সুবিল ইউনিয়নের ওয়াহেদপুর গ্রামের মো. ইদ্রিস মিয়ার ছেলে মো. রবিন মিয়া (৩৫)। পেশায় একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। ৪ আগস্ট যাত্রাবাড়ি গুলিতে নিহত হন। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে দাফন হয়।

উপজেলার জাফরগঞ্জ ইউনিয়নের খয়রাবাদ গ্রামের ফজর আলীর ছেলে মো. রায়হান রাব্বি। তিনি শিক্ষার্থী ছিলেন। ৫ আগস্ট খিলগাঁও তালতলা মার্কেটে গুলিতে নিহত হন। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে দাফন হয়।

উপজেলার এলাহাবাদ গ্রামের মো. সফিকুল ইসলাম রানার ছেলে সাইফুল ইসলাম তন্ময়।

উপজেলার রসুলপুর গ্রামের সৈয়দ আবুল কায়েসের ছেলে নাজমুল হাসান। ঢাকার মধ্য বাড্ডায় একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চাকরি করতেন তিনি। গত ১৯ জুলাই দুপুরের বাড্ডা এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। পরদিন মরদেহ মাদারীপুরে তার মামার বাড়িতে দাফন করা হয়।

Thumbnail image

২০২৪ সালের ৪ ও ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কুমিল্লার দেবীদ্বার পরিণত হয় রণক্ষেত্রে। আওয়ামী লীগের সশস্ত্র কর্মী ও পুলিশের হামলায় নিহত হন পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক বাদশা রুবেল (৪৩), স্কুলছাত্র আমিনুল ইসলাম সাব্বির (১৮) ও আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া এ উপজেলার আরও নয়জন ঢাকায় শহীদ হন। মোট শহীদ ১২ জন। আহত হন অর্ধশতাধিক। এদের মধ্যে স্কুলছাত্র আবুবকর মানসিক ভারসাম্য হারান।

৪ আগস্ট বানিয়াপাড়ায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন রুবেল। সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ার পরও তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। তার স্ত্রী হ্যাপি আক্তার তখন ছিলেন ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। নিহতের এক মেয়ে ও পরবর্তীতে জন্ম নেওয়া এক ছেলে রয়েছে। রুবেল দেবীদ্বার পৌর এলাকার বারেরা গ্রামের প্রয়াত রফিকুল ইসলামের ছেলে। রুবেল পেশায় বাস চালক ছিলেন।

৫ আগস্ট থানা ঘেরাওয়ের সময় পুলিশের গুলিতে গুলিবিদ্ধ হন সাব্বির। ৪০ দিন মৃত্যুর সাথে লড়ে ১৪ সেপ্টেম্বর মারা যান। নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাব্বির পরিবার চালাতেন ভ্যান চালিয়ে। সিএনজি অটোরিকশা চালক আমিনুল ইসলাম ছাব্বির দেবীদ্বার পৌর এলাকার ভিংলাবাড়ি গ্রামের প্রয়াত আলমগীর হোসেনের ছেলে। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হন আব্দুস সামাদ। তিনি দীর্ঘ সাত মাস চিকিৎসা নিয়ে ৪ মার্চ ঢাকা জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে মারা যান।

আহত শিক্ষার্থী আবুবকর এখন মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে। তার পরিবার উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারের সহায়তা কামনা করছেন।

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ১২ শহীদের রক্তে লালিত গণআন্দোলন। সংগ্রামী ছাত্র জনতার আত্মত্যাগের করুণ ইতিহাস।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন স্থানের মতো কুমিল্লার দেবীদ্বারও জেগে উঠেছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে। কিন্তু সে জাগরণ থেমে গেছে গুলির আওয়াজে, রক্তাক্ত হয়েছে শহরের রাজপথ। এ পর্যন্ত দেবীদ্বার উপজেলার ১২ জন শহীদ গণআন্দোলনের অংশ নিয়ে শাহাদাৎ বরণ করেছেন। তাঁদের রক্তে লেখা হয়েছে আন্দোলনের করুণ ইতিহাস।

নিম্নে উল্লেখিত ৩ জন ছাড়া বাকি ৯ জনের শহীদদের নাম, পরিচয় ও শাহাদাতের সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হলো:

দেবীদ্বার উপজেলার এলাহাবাদ ইউনিয়নের কাচিসাইর গ্রামের মো. সফিকুল ইসলাম সরকারের ছেলে ফয়সাল সরকার (২৪)। সে ঢাকায় একটি পলিটেকনিক্যাল ইনিস্টিটিউটের শিক্ষার্থী ছিলেন। ১৯ জুলাই বিকেলে ঢাকা আব্দুল্লাহপুর এলাকায় পুলিশের গুলিতে ফয়সালের মাথার খুলি উড়ে যায়, পরে হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় মারা যান। তাকে েেবওয়ারিশ হিসেবে ঢাকায় অজ্ঞাত স্থানে দাফন করা হয়।

উপজেলার বড়শালঘর গ্রামের মো. হানিফ মোল্লার ছেলে মো. সাগর মিয়া(১৯)। তিনি পেশায় সবজি বিক্রেতা ছিলেন। ১৯ জুলাই ঢাকা মিরপুর ১০ নম্বরে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ২০ জুলাই তার নিজ বাড়িতে দাফন করা হয়।

উপজেলার রাজামেহার ইউনিয়নের বেতুয়া গ্রামের মো. মানিক মিয়ার ছেলে মো. হোসাইন মিয়া (১০)। পেশায় পপকর্ন বিক্রেতা ছিলেন। ২০ জুলাই বিকেলে চিটাগং রোডে তলপেটে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। ২২ জুলাই নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন করা হয়।

উপজেলার ভানী ইউনিয়নের সূর্যপুর গ্রামের প্রয়াত মোহাম্মদ আলীর ছেলে কাদির হোসেন সোহাগ (২২)। তিনি পেশায় চাকরিজীবী (পাঠাও কুরিয়ার সার্ভিস)। ২০ জুলাই ঢাকা গোপীবাগে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ২২ জুলাই নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন করা হয়।

উপজেলার ইউছুফপুর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামের প্রয়াত শাহআলম সরকারের ছেলে জহিরুল ইসলাম রাসেল। তিনি শিক্ষার্থী ছিলেন। ৪ আগস্ট ঢাকা গুলিস্তান এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে দাফন করা হয়।

উপজেলার ৪ নং সুবিল ইউনিয়নের ওয়াহেদপুর গ্রামের মো. ইদ্রিস মিয়ার ছেলে মো. রবিন মিয়া (৩৫)। পেশায় একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। ৪ আগস্ট যাত্রাবাড়ি গুলিতে নিহত হন। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে দাফন হয়।

উপজেলার জাফরগঞ্জ ইউনিয়নের খয়রাবাদ গ্রামের ফজর আলীর ছেলে মো. রায়হান রাব্বি। তিনি শিক্ষার্থী ছিলেন। ৫ আগস্ট খিলগাঁও তালতলা মার্কেটে গুলিতে নিহত হন। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে দাফন হয়।

উপজেলার এলাহাবাদ গ্রামের মো. সফিকুল ইসলাম রানার ছেলে সাইফুল ইসলাম তন্ময়।

উপজেলার রসুলপুর গ্রামের সৈয়দ আবুল কায়েসের ছেলে নাজমুল হাসান। ঢাকার মধ্য বাড্ডায় একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চাকরি করতেন তিনি। গত ১৯ জুলাই দুপুরের বাড্ডা এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। পরদিন মরদেহ মাদারীপুরে তার মামার বাড়িতে দাফন করা হয়।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

১

কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের উদ্যােগে জুলাই যোদ্ধা সম্মিলন

২

গনঅভ্যুত্থান দিবসে সচেতন রাজনৈতিক ফোরামের উদ্যোগে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন ও আলোচনা সভা

৩

আদর্শ সদর উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে বিজয় র‌্যালী

৪

লাকসামে বিএনপির উদ্যোগে শেখ হাসিনা সরকারের বিদায়ের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৫

কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জুলাই গণ- অভ্যুত্থানে শহীদ মাছুমের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ

সম্পর্কিত

কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের উদ্যােগে জুলাই যোদ্ধা সম্মিলন

কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের উদ্যােগে জুলাই যোদ্ধা সম্মিলন

৪ ঘণ্টা আগে
গনঅভ্যুত্থান দিবসে সচেতন রাজনৈতিক ফোরামের উদ্যোগে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন ও আলোচনা সভা

গনঅভ্যুত্থান দিবসে সচেতন রাজনৈতিক ফোরামের উদ্যোগে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন ও আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে
আদর্শ সদর উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে বিজয় র‌্যালী

আদর্শ সদর উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে বিজয় র‌্যালী

৪ ঘণ্টা আগে
লাকসামে বিএনপির উদ্যোগে শেখ হাসিনা সরকারের বিদায়ের বর্ষপূর্তি উদযাপন

লাকসামে বিএনপির উদ্যোগে শেখ হাসিনা সরকারের বিদায়ের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে