নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার হোমনা উপজেলায় থাকা ১০টি মাজারের নিরাপত্তায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। আছাদপুর গ্রামে মাজারে হামলা ও বাড়িতে আগুনের ঘটনার পর এই নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়।
আজ শনিবার এসব দুপুরে মাজারে পুলিশ সদস্যদের পাহারায় থাকতে দেখা যায়। এ ছাড়া সেনাবাহিনীও টহল দিচ্ছে।
হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, কোনো মাজারে যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে না পারে, সে জন্য আছাদপুরের কফিল উদ্দিন শাহর মাজার, হাওয়ালী শাহ (বাবুল), আবদু শাহর এবং পঞ্চবটির সোলেমান শাহর মাজারসহ উপজেলার ১০টি মাজারে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এর আগে, বুধবার বেলা ১১টার দিকে ‘বেমজা মহসিন’ নামের একটি আইডি থেকে মহানবি হযরত মুহাম্মদকে (সা.) কটূক্তি করে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। এতে এলাকাবাসীর ক্ষোভের মুখে পুলিশ মহসিনকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে।
ওই দিন সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ইসলামী যুব সেনা হোমনা উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শরীফুল ইসলাম মহসীনের বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে হোমনা থানায় মামলা করেন।
এরপর হামলাকারীরা মিছিল নিয়ে গ্রামের আবদু শাহর মাজার, কালাই (কানু) শাহর মাজার এবং হাওয়ালি শাহর মাজারে ভাঙচুর করে। হাওয়ালি শাহর মাজার চত্বরেও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুটি ইউনিট গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
কুমিল্লার হোমনা উপজেলায় থাকা ১০টি মাজারের নিরাপত্তায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। আছাদপুর গ্রামে মাজারে হামলা ও বাড়িতে আগুনের ঘটনার পর এই নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়।
আজ শনিবার এসব দুপুরে মাজারে পুলিশ সদস্যদের পাহারায় থাকতে দেখা যায়। এ ছাড়া সেনাবাহিনীও টহল দিচ্ছে।
হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, কোনো মাজারে যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে না পারে, সে জন্য আছাদপুরের কফিল উদ্দিন শাহর মাজার, হাওয়ালী শাহ (বাবুল), আবদু শাহর এবং পঞ্চবটির সোলেমান শাহর মাজারসহ উপজেলার ১০টি মাজারে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এর আগে, বুধবার বেলা ১১টার দিকে ‘বেমজা মহসিন’ নামের একটি আইডি থেকে মহানবি হযরত মুহাম্মদকে (সা.) কটূক্তি করে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। এতে এলাকাবাসীর ক্ষোভের মুখে পুলিশ মহসিনকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে।
ওই দিন সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ইসলামী যুব সেনা হোমনা উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শরীফুল ইসলাম মহসীনের বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে হোমনা থানায় মামলা করেন।
এরপর হামলাকারীরা মিছিল নিয়ে গ্রামের আবদু শাহর মাজার, কালাই (কানু) শাহর মাজার এবং হাওয়ালি শাহর মাজারে ভাঙচুর করে। হাওয়ালি শাহর মাজার চত্বরেও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুটি ইউনিট গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।