হোমনা প্রতিনিধি
কুমিল্লার হোমনায় মহানবী হজরত মুহাম্মদ (স.) সম্পর্কে কটূক্তির অভিযোগে গ্রেপ্তার মহসিনের দাদা কফিল শাহ মাজার ও তাঁর পরিবারের বাড়িঘর ভাঙচুর করে অগ্নিসংযোগ করেছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এ সময় তাঁরা ওই এলাকার আরও চারটি মাজার ভাঙচুর করে। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টার দিকে উপজেলার আসাদপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, মহসিনের পরিবারের বাড়িঘর ভাঙচুরের পর আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। এছাড়া মহসিনের দাদা কফিল উদ্দিন শাহর নামে প্রতিষ্ঠিত একটি মাজারসহ আরও চারটি মাজারে হামলা চালানো হয়। এগুলো হলো- কালু শাহ, হাওয়ালী শাহ (বাবুল) ও আবদু শাহ মাজার। তাঁরা আরও জানান, মাজারকে কেন্দ্র করে নিয়মিত মাদকের আড্ডা এবং শরিয়ত বিরোধী নানা কাজকর্ম চলত।
খবর পেয়ে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। কুমিল্লার পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান, হোমনা সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আব্দুল করিম, দাউদকান্দি সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. ফয়সাল তানভীর, ইউএনও ক্ষেমালিকা চাকমা স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা জনতার উদ্দেশ্যে আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়ার আহ্বান জানান। পুলিশ জানিয়েছে, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি।
এ সময় হোমনা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম, জেলা পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থার (ডিবি) ওসি মো. আবদুল্লাহ, হোমনা থানার সাব ইন্সপেক্টর জীবন বিশ্বাসসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অন্যান্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ নাজির আহমেদ খান বলেন, মহানবী হজরত মুহাম্মদকে (স.) কটূক্তির অভিযোগকারীকে গতকালই (বুধবার) অতি স্বল্প সময়ের মধ্যেই গ্রেপ্তার করে মামলা দিয়ে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছি। আজকে যারা মাজার, বাড়িঘর ভাঙচুর ও অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে এবং এর পেছনে যদি কারও উস্কানি বা ইন্ধন থেকে থাকে তাকেও আইনের আওতায় আনা হবে।
ইউএনও ক্ষেমালিকা চাকমা বলেন, কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেন। অভিযুক্তকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাতে সকলের সহযোগিতা লাগবে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার উপজেলার আসাদপুর ইউনিয়নের আলেক শাহের ছেলে মহসিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নবীজি (স.) সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করেন। এ নিয়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ সেদিনই তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কুমিল্লা জেলা কারাগারে পাঠায়। বাংলাদেশ ইসলামী যুবসেনা হোমনা উপজেলা শাখার সাংগাঠনিক সম্পাদক মো. শরীফুল ইসলাম বাদী হয়ে মহসিনের বিরুদ্ধে হোমনা থানায় একটি মামলা করেন।
কুমিল্লার হোমনায় মহানবী হজরত মুহাম্মদ (স.) সম্পর্কে কটূক্তির অভিযোগে গ্রেপ্তার মহসিনের দাদা কফিল শাহ মাজার ও তাঁর পরিবারের বাড়িঘর ভাঙচুর করে অগ্নিসংযোগ করেছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এ সময় তাঁরা ওই এলাকার আরও চারটি মাজার ভাঙচুর করে। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টার দিকে উপজেলার আসাদপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, মহসিনের পরিবারের বাড়িঘর ভাঙচুরের পর আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। এছাড়া মহসিনের দাদা কফিল উদ্দিন শাহর নামে প্রতিষ্ঠিত একটি মাজারসহ আরও চারটি মাজারে হামলা চালানো হয়। এগুলো হলো- কালু শাহ, হাওয়ালী শাহ (বাবুল) ও আবদু শাহ মাজার। তাঁরা আরও জানান, মাজারকে কেন্দ্র করে নিয়মিত মাদকের আড্ডা এবং শরিয়ত বিরোধী নানা কাজকর্ম চলত।
খবর পেয়ে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। কুমিল্লার পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান, হোমনা সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আব্দুল করিম, দাউদকান্দি সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. ফয়সাল তানভীর, ইউএনও ক্ষেমালিকা চাকমা স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা জনতার উদ্দেশ্যে আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়ার আহ্বান জানান। পুলিশ জানিয়েছে, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি।
এ সময় হোমনা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম, জেলা পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থার (ডিবি) ওসি মো. আবদুল্লাহ, হোমনা থানার সাব ইন্সপেক্টর জীবন বিশ্বাসসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অন্যান্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ নাজির আহমেদ খান বলেন, মহানবী হজরত মুহাম্মদকে (স.) কটূক্তির অভিযোগকারীকে গতকালই (বুধবার) অতি স্বল্প সময়ের মধ্যেই গ্রেপ্তার করে মামলা দিয়ে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছি। আজকে যারা মাজার, বাড়িঘর ভাঙচুর ও অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে এবং এর পেছনে যদি কারও উস্কানি বা ইন্ধন থেকে থাকে তাকেও আইনের আওতায় আনা হবে।
ইউএনও ক্ষেমালিকা চাকমা বলেন, কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেন। অভিযুক্তকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাতে সকলের সহযোগিতা লাগবে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার উপজেলার আসাদপুর ইউনিয়নের আলেক শাহের ছেলে মহসিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নবীজি (স.) সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করেন। এ নিয়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ সেদিনই তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কুমিল্লা জেলা কারাগারে পাঠায়। বাংলাদেশ ইসলামী যুবসেনা হোমনা উপজেলা শাখার সাংগাঠনিক সম্পাদক মো. শরীফুল ইসলাম বাদী হয়ে মহসিনের বিরুদ্ধে হোমনা থানায় একটি মামলা করেন।