লালমাই প্রতিনিধি
লালমাই উপজেলায় সাত বছরের এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে হাবিব উল্যাহ (৪৮) নামের এক ইমামকে আটক করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) উপজেলার বাগমারা উত্তর ইউনিয়নের লোলাই জামে মসজিদ সংলগ্ন এক কক্ষ থেকে তাকে আটক করা হয়।
হাবিব উল্যাহ চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার উজালা গ্রামের ইদ্রিছ মিয়ার ছেলে। তিনি কয়েক বছর ধরে লোলাই জামে মসজিদে ইমামের দায়িত্ব পালন করছেন। পাশাপাশি তিনি প্রতিদিন সকালে গ্রামের শিশুদের কোরআন শিক্ষা দিতেন।
অভিযুক্ত ইমাম হাবিব উল্যাহ বলেন, 'মেয়েটি আমার কাছে মক্তবে আরবি পড়ে। সে আমার ছাত্রী। শুক্রবার সকাল ১১টায় মসজিদ পরিষ্কার শেষে আমি নিজের শয়ন কক্ষে আসার কিছুক্ষণ পর মেয়েটিও আসে। তখন কেউ ছিল না। আমি মেয়েটিকে একটু আদর করছিলাম। হঠাৎ মেয়েটির খালা এসে বলতেছে আমি নাকি ধর্ষণ করতেছি।'
ভুক্তভোগী শিশুটির খালা বিবি খাদিজা বলেন, 'মসজিদের পাশেই হুজুরের শয়নকক্ষ। আমি মেয়েটিকে খুঁজতে গিয়ে হুজুরের কক্ষে যাই। গিয়ে দেখি, মেয়েটিকে ধর্ষণচেষ্টা করছেন হুজুর।'
লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে হাবিবকে এলাকাবাসীর সহায়তায় আটক করি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসায় আটক ইমাম অভিযোগের আংশিক স্বীকার করেছেন। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
লালমাই উপজেলায় সাত বছরের এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে হাবিব উল্যাহ (৪৮) নামের এক ইমামকে আটক করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) উপজেলার বাগমারা উত্তর ইউনিয়নের লোলাই জামে মসজিদ সংলগ্ন এক কক্ষ থেকে তাকে আটক করা হয়।
হাবিব উল্যাহ চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার উজালা গ্রামের ইদ্রিছ মিয়ার ছেলে। তিনি কয়েক বছর ধরে লোলাই জামে মসজিদে ইমামের দায়িত্ব পালন করছেন। পাশাপাশি তিনি প্রতিদিন সকালে গ্রামের শিশুদের কোরআন শিক্ষা দিতেন।
অভিযুক্ত ইমাম হাবিব উল্যাহ বলেন, 'মেয়েটি আমার কাছে মক্তবে আরবি পড়ে। সে আমার ছাত্রী। শুক্রবার সকাল ১১টায় মসজিদ পরিষ্কার শেষে আমি নিজের শয়ন কক্ষে আসার কিছুক্ষণ পর মেয়েটিও আসে। তখন কেউ ছিল না। আমি মেয়েটিকে একটু আদর করছিলাম। হঠাৎ মেয়েটির খালা এসে বলতেছে আমি নাকি ধর্ষণ করতেছি।'
ভুক্তভোগী শিশুটির খালা বিবি খাদিজা বলেন, 'মসজিদের পাশেই হুজুরের শয়নকক্ষ। আমি মেয়েটিকে খুঁজতে গিয়ে হুজুরের কক্ষে যাই। গিয়ে দেখি, মেয়েটিকে ধর্ষণচেষ্টা করছেন হুজুর।'
লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে হাবিবকে এলাকাবাসীর সহায়তায় আটক করি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসায় আটক ইমাম অভিযোগের আংশিক স্বীকার করেছেন। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।