নিজস্ব প্রতিবেদক, লালমাই
কুমিল্লার লালমাই পাহাড়ের চন্ডীমুড়া এলাকার ১৪শ বছরের পুরনো শিব চন্ডী মন্দিরের জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করার অভিযোগ উঠেছে।
জমিটি পৈতৃক দাবি করে শনিবার সকালে টিনের ঘর নির্মাণ করেন কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার বারপাড়া ইউনিয়নের বড় ধর্মপুর গ্রামের আইউব আলীর ছেলে আবদুল আলী। নির্মাণের খবর পেয়ে মন্দিরের সেবায়েত চন্দনা রাহুত বাঁধা দিতে গেলে উভয় পক্ষের লোকজনের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
দখলের বিষয়ে মন্দির কর্তৃপক্ষ মৌখিকভাবে অভিযোগ করলে শনিবার দুপুরে সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রুবাইয়া খানম ও সদর দক্ষিণ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এসময় ইউএনও নির্মাণ করা স্থাপনা দুইটি সরিয়ে নিতে মৌখিক নির্দেশ দেন।
অভিযুক্ত আবদুল আলী বলেন, জমিটি ক্রয়সূত্রে আমার বাবা মালিক। কিন্তু বিএস খতিয়ানে জমিটি মন্দিরের নামে রেকর্ড হয়েছে। আদালতে আমরা রেকর্ড সংশোধনের মামলা করেছি। আমরা জমিটিতে একটি টিনের ঘর করেছি। তবে ইউএনও ম্যাডাম বলেছে ঘরটি সরিয়ে নিতে।
শিব চন্ডী মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি দীপক সাহা বলেন, চন্ডী মন্দিরের প্রবেশ গেইটের পশ্চিম পাশের ছয় শতক জমি মন্দিরের নামে বিএস খতিয়ান রেকর্ড হয়েছে। সম্প্রতি জমিটিতে মন্দিরে আগত পূর্ণার্থীদের জন্য বিশ্রামাগার নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু আজ (শনিবার) সকালে হঠাৎ তারা জমিটি দখল করে টিনের ঘর নির্মাণ করে।
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রুবাইয়া খানম বলেন, জমিটিতে আদালতের স্থিতি অবস্থা রয়েছে। তাই আবদুল আলীকে রোববার আর মন্দির কমিটিকে সোমবার নিজ নিজ স্থাপনা সরিয়ে নিতে বলেছি। মঙ্গলবার আমি আবার পরিদর্শনে যাবো।
কুমিল্লার লালমাই পাহাড়ের চন্ডীমুড়া এলাকার ১৪শ বছরের পুরনো শিব চন্ডী মন্দিরের জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করার অভিযোগ উঠেছে।
জমিটি পৈতৃক দাবি করে শনিবার সকালে টিনের ঘর নির্মাণ করেন কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার বারপাড়া ইউনিয়নের বড় ধর্মপুর গ্রামের আইউব আলীর ছেলে আবদুল আলী। নির্মাণের খবর পেয়ে মন্দিরের সেবায়েত চন্দনা রাহুত বাঁধা দিতে গেলে উভয় পক্ষের লোকজনের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
দখলের বিষয়ে মন্দির কর্তৃপক্ষ মৌখিকভাবে অভিযোগ করলে শনিবার দুপুরে সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রুবাইয়া খানম ও সদর দক্ষিণ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এসময় ইউএনও নির্মাণ করা স্থাপনা দুইটি সরিয়ে নিতে মৌখিক নির্দেশ দেন।
অভিযুক্ত আবদুল আলী বলেন, জমিটি ক্রয়সূত্রে আমার বাবা মালিক। কিন্তু বিএস খতিয়ানে জমিটি মন্দিরের নামে রেকর্ড হয়েছে। আদালতে আমরা রেকর্ড সংশোধনের মামলা করেছি। আমরা জমিটিতে একটি টিনের ঘর করেছি। তবে ইউএনও ম্যাডাম বলেছে ঘরটি সরিয়ে নিতে।
শিব চন্ডী মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি দীপক সাহা বলেন, চন্ডী মন্দিরের প্রবেশ গেইটের পশ্চিম পাশের ছয় শতক জমি মন্দিরের নামে বিএস খতিয়ান রেকর্ড হয়েছে। সম্প্রতি জমিটিতে মন্দিরে আগত পূর্ণার্থীদের জন্য বিশ্রামাগার নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু আজ (শনিবার) সকালে হঠাৎ তারা জমিটি দখল করে টিনের ঘর নির্মাণ করে।
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রুবাইয়া খানম বলেন, জমিটিতে আদালতের স্থিতি অবস্থা রয়েছে। তাই আবদুল আলীকে রোববার আর মন্দির কমিটিকে সোমবার নিজ নিজ স্থাপনা সরিয়ে নিতে বলেছি। মঙ্গলবার আমি আবার পরিদর্শনে যাবো।