নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি
নাঙ্গলকোটের বক্সগঞ্জ বাজারে সুষ্ঠু ড্রেনেজ ব্যবস্থা, পানীয় জলের অভাব, ময়লা আবর্জনা অপসারণ,স্বাস্থ্যসম্মত কসাইখানা ও পর্যাপ্ত পরিমাণ গণশৌচাগার না থাকায় বাজারটির বেহাল দশা বিরাজ করছে। যানজট বাজারটির নিত্যদিনের সঙ্গী। ফলে বাজারে আগত ক্রেতা-বিক্রেতাদের পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ।
জানা যায়, উপজেলার বক্সগঞ্জ বাজারের রাস্তাগুলোতে সামান্য বৃষ্টিপাতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এতে বাজারে আগত ক্রেতা-বিক্রেতাদের কাদার মধ্যে বাজার করতে হয়। সুষ্ঠু ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় এ সমাস্যা সৃষ্টি হয়েছে। বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণ স্বাস্থ্যসম্মত গণশৌচাগার না থাকায় জনসাধারণকে যত্রতত্র মলমূত্র ত্যাগ করতে হয়। বাজারের সড়কগুলো সরু ও ভাঙাচোরা হওয়ার কারণে যানবাহন চলাচল করতে গিয়ে প্রতিনিয়ত যানজট লেগেই থাকে। এদিকে ১৯৯৩ সালে ভয়াবহ অিগ্নকাণ্ডে সরকারিভাবে নির্মিত বক্সগঞ্জ বাজারের কাপড় দোকান ও মাছ বাজারের শেডটি পুড়ে যায়। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত শেডগুলো মেরামতের উদ্যোগ না নেওয়ায় বাজারে আগত ক্রেতা-বিক্রেতাদের রোদ বৃষ্টিতে বাজার করতে হয়। বর্ষা মৌসুমে বাজারে আগতদের দুর্ভোগের সীমা থাকে না। প্রতি শুক্রবার ও সোমবার এখানে হাট বসে। দিন দিন বাজারে দোকানের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে সমস্যাও দিন দিন প্রকট হচ্ছে।
বাজারে আগত ক্রেতা ইসমাইল হোসেন বলেন, ময়লা আবর্জনার কারণে এ বাজারে এসে কেনাকাটা করা দুরূহ হয়ে যায়। বাজার ব্যবসায়ী সুজন চন্দ্র পাল বলেন, বাজারের সড়কগুলো খারাপের কারণে দিন দিন বাজারে ক্রেতার সংখ্যা কমছে। এতে ব্যবসায়ীদের ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক মহিব উল্লাহ্ বলেন, ঐতিহ্যবাহী বক্সগঞ্জ বাজারকে আধুনিক মানের মডেল বাজার হিসাবে গড়ে তুলতে কমিটির উদ্যোগে কাজ করে যাব। বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সভাপতি মো. করিম উল্লাহ বলেন, বাজারের অনেক সমস্যা রয়েছে। ক্রেতা-বিক্রেতাদের স্বার্থে কমিটির সদস্যগণ ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাব। এজন্য প্রশাসনসহ সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি। বক্সগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুর রশিদ ভূঁইয়া বলেন, বাজারের চিহিৃত সমস্যাগুলো সমাধানে জরুরি ভিত্তিতে উদ্যোগ নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আল আমিন সরকার বলেন, এ বাজারের অনেকগুলো সমস্যা বিদ্যমান রয়েছে। সেগুলো সমাধানকল্পে বাজার কমিটি ও সংশ্লিষ্ট সকলের পরামর্শক্রমে পর্যায়ক্রমে সমাধানের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শিগগিরই সড়কগুলো নিয়ে পরিকল্পনা নেওয়া হবে।
নাঙ্গলকোটের বক্সগঞ্জ বাজারে সুষ্ঠু ড্রেনেজ ব্যবস্থা, পানীয় জলের অভাব, ময়লা আবর্জনা অপসারণ,স্বাস্থ্যসম্মত কসাইখানা ও পর্যাপ্ত পরিমাণ গণশৌচাগার না থাকায় বাজারটির বেহাল দশা বিরাজ করছে। যানজট বাজারটির নিত্যদিনের সঙ্গী। ফলে বাজারে আগত ক্রেতা-বিক্রেতাদের পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ।
জানা যায়, উপজেলার বক্সগঞ্জ বাজারের রাস্তাগুলোতে সামান্য বৃষ্টিপাতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এতে বাজারে আগত ক্রেতা-বিক্রেতাদের কাদার মধ্যে বাজার করতে হয়। সুষ্ঠু ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় এ সমাস্যা সৃষ্টি হয়েছে। বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণ স্বাস্থ্যসম্মত গণশৌচাগার না থাকায় জনসাধারণকে যত্রতত্র মলমূত্র ত্যাগ করতে হয়। বাজারের সড়কগুলো সরু ও ভাঙাচোরা হওয়ার কারণে যানবাহন চলাচল করতে গিয়ে প্রতিনিয়ত যানজট লেগেই থাকে। এদিকে ১৯৯৩ সালে ভয়াবহ অিগ্নকাণ্ডে সরকারিভাবে নির্মিত বক্সগঞ্জ বাজারের কাপড় দোকান ও মাছ বাজারের শেডটি পুড়ে যায়। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত শেডগুলো মেরামতের উদ্যোগ না নেওয়ায় বাজারে আগত ক্রেতা-বিক্রেতাদের রোদ বৃষ্টিতে বাজার করতে হয়। বর্ষা মৌসুমে বাজারে আগতদের দুর্ভোগের সীমা থাকে না। প্রতি শুক্রবার ও সোমবার এখানে হাট বসে। দিন দিন বাজারে দোকানের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে সমস্যাও দিন দিন প্রকট হচ্ছে।
বাজারে আগত ক্রেতা ইসমাইল হোসেন বলেন, ময়লা আবর্জনার কারণে এ বাজারে এসে কেনাকাটা করা দুরূহ হয়ে যায়। বাজার ব্যবসায়ী সুজন চন্দ্র পাল বলেন, বাজারের সড়কগুলো খারাপের কারণে দিন দিন বাজারে ক্রেতার সংখ্যা কমছে। এতে ব্যবসায়ীদের ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক মহিব উল্লাহ্ বলেন, ঐতিহ্যবাহী বক্সগঞ্জ বাজারকে আধুনিক মানের মডেল বাজার হিসাবে গড়ে তুলতে কমিটির উদ্যোগে কাজ করে যাব। বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সভাপতি মো. করিম উল্লাহ বলেন, বাজারের অনেক সমস্যা রয়েছে। ক্রেতা-বিক্রেতাদের স্বার্থে কমিটির সদস্যগণ ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাব। এজন্য প্রশাসনসহ সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি। বক্সগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুর রশিদ ভূঁইয়া বলেন, বাজারের চিহিৃত সমস্যাগুলো সমাধানে জরুরি ভিত্তিতে উদ্যোগ নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আল আমিন সরকার বলেন, এ বাজারের অনেকগুলো সমস্যা বিদ্যমান রয়েছে। সেগুলো সমাধানকল্পে বাজার কমিটি ও সংশ্লিষ্ট সকলের পরামর্শক্রমে পর্যায়ক্রমে সমাধানের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শিগগিরই সড়কগুলো নিয়ে পরিকল্পনা নেওয়া হবে।