আমার শহর ডেস্ক

আয় করার চেয়ে ‘ব্যয় করা’ কঠি: ‘ব্যয়’ মানে ইচ্ছেমতো খরচ নয়, বরং ‘মানি ম্যানেজমেন্ট’ জানা। নিজের সব খরচের দায়িত্ব নেওয়া, জরুরি অবস্থার তহবিল রাখা, জমানো, সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করা। ধনীরা একেবারে ছোটবেলা থেকে তাঁদের শিশুদের এটি শেখান।
টাকা ‘ছাপানো’ শিখুন: এর মানে হলো টাকা বানানো বা তৈরি করা শিখুন। আপনি হয়তো অর্থ আয় করতে জানেন, কিন্তু ধনী হতে গেলে আপনাকে টাকা দিয়ে টাকা বানানো জানতেই হবে। অর্থাৎ বিনিয়োগ করা শিখতে হবে। ধরুন, আপনি জীবনের প্রথম জমানো পাঁচ লাখ টাকা খরচ না করে, ফেলে না রেখে জমি কিনলেন। চুপচাপ অপেক্ষা করুন। নিজের কাজ করতে থাকুন। কয়েক বছর পর সুযোগ বুঝে সেই জমি বিক্রি করুন দ্বিগুণ লাভে।
‘ভ্যালু’ সৃষ্টি করুন: এমন কিছু তৈরি করুন, যা অন্যের চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম। এমন দক্ষতা অর্জন করুন, বাজারে যার চাহিদা তুঙ্গে। সেটি সঠিক গ্রাহকের কাছে পৌঁছানো ও বিক্রি করা শিখুন। সেদিন ইনস্টাগ্রাম স্ক্রল করতে করতে দেখলাম, একজন ষাটোর্ধ্ব ধনী ব্যক্তি মাইক্রোফোন হাতে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ান আর বিভিন্ন তরুণদের জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনি জীবনে কী করতে চান?’
তাঁদের কাছ থেকে ১ মিনিটে তিনি আইডিয়া শোনেন। যাঁর আইডিয়া পছন্দ হয়, তাঁকে পরদিন নির্দিষ্ট জায়গায়, নির্দিষ্ট সময়ে দেখা করতে বলেন। এভাবে তিনি কয়েক শ উদ্যোক্তা তৈরি করেছেন। আর পুরো প্রক্রিয়াটি তিনি ভিডিও করে ইনস্টাগ্রামে আপলোড করেন। এভাবে তিনি অন্যদের নিজেদের প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে সাহায্য করছেন আর নিজেও ধনী থেকে আরও ধনী হচ্ছেন।
‘লাস্ট বাট নট দ্য লিস্ট : সম্পদ অর্জনই বড় কথা নয়, বরং প্রকৃত ধনীরা নিজেদের সম্পদ উপভোগ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতাদের একজন, রাজনীতিবিদ, চিত্রশিল্পী, লেখক, বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেছেন, ‘যাঁর ধন আছে সে-ই ধনী নয়, বরং যিনি তা উপভোগ করতে জানেন, তিনিই প্রকৃত ধনী’।
তাই টাকা আয় করা, ‘মাল্টিপ্লাই’ করার সঙ্গে সঙ্গে এক এক করে বাকেট লিস্টে থাকা নিজের স্বপ্ন আর সাধ পূরণ করতে ভুলবেন না। কেননা জীবন একটাই।

আয় করার চেয়ে ‘ব্যয় করা’ কঠি: ‘ব্যয়’ মানে ইচ্ছেমতো খরচ নয়, বরং ‘মানি ম্যানেজমেন্ট’ জানা। নিজের সব খরচের দায়িত্ব নেওয়া, জরুরি অবস্থার তহবিল রাখা, জমানো, সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করা। ধনীরা একেবারে ছোটবেলা থেকে তাঁদের শিশুদের এটি শেখান।
টাকা ‘ছাপানো’ শিখুন: এর মানে হলো টাকা বানানো বা তৈরি করা শিখুন। আপনি হয়তো অর্থ আয় করতে জানেন, কিন্তু ধনী হতে গেলে আপনাকে টাকা দিয়ে টাকা বানানো জানতেই হবে। অর্থাৎ বিনিয়োগ করা শিখতে হবে। ধরুন, আপনি জীবনের প্রথম জমানো পাঁচ লাখ টাকা খরচ না করে, ফেলে না রেখে জমি কিনলেন। চুপচাপ অপেক্ষা করুন। নিজের কাজ করতে থাকুন। কয়েক বছর পর সুযোগ বুঝে সেই জমি বিক্রি করুন দ্বিগুণ লাভে।
‘ভ্যালু’ সৃষ্টি করুন: এমন কিছু তৈরি করুন, যা অন্যের চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম। এমন দক্ষতা অর্জন করুন, বাজারে যার চাহিদা তুঙ্গে। সেটি সঠিক গ্রাহকের কাছে পৌঁছানো ও বিক্রি করা শিখুন। সেদিন ইনস্টাগ্রাম স্ক্রল করতে করতে দেখলাম, একজন ষাটোর্ধ্ব ধনী ব্যক্তি মাইক্রোফোন হাতে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ান আর বিভিন্ন তরুণদের জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনি জীবনে কী করতে চান?’
তাঁদের কাছ থেকে ১ মিনিটে তিনি আইডিয়া শোনেন। যাঁর আইডিয়া পছন্দ হয়, তাঁকে পরদিন নির্দিষ্ট জায়গায়, নির্দিষ্ট সময়ে দেখা করতে বলেন। এভাবে তিনি কয়েক শ উদ্যোক্তা তৈরি করেছেন। আর পুরো প্রক্রিয়াটি তিনি ভিডিও করে ইনস্টাগ্রামে আপলোড করেন। এভাবে তিনি অন্যদের নিজেদের প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে সাহায্য করছেন আর নিজেও ধনী থেকে আরও ধনী হচ্ছেন।
‘লাস্ট বাট নট দ্য লিস্ট : সম্পদ অর্জনই বড় কথা নয়, বরং প্রকৃত ধনীরা নিজেদের সম্পদ উপভোগ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতাদের একজন, রাজনীতিবিদ, চিত্রশিল্পী, লেখক, বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেছেন, ‘যাঁর ধন আছে সে-ই ধনী নয়, বরং যিনি তা উপভোগ করতে জানেন, তিনিই প্রকৃত ধনী’।
তাই টাকা আয় করা, ‘মাল্টিপ্লাই’ করার সঙ্গে সঙ্গে এক এক করে বাকেট লিস্টে থাকা নিজের স্বপ্ন আর সাধ পূরণ করতে ভুলবেন না। কেননা জীবন একটাই।