বায়ার্নের জয়রথ থামালো আর্সেনাল
বায়ার্নের জয়রথ থামালো আর্সেনাল
আমার শহর ডেস্ক
আর্সেনালের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে এই মৌসুমে ১৮টি ম্যাচ খেলে সবগুলোতেই অপরাজিত ছিল বায়ার্ন মিউনিখ। যার মধ্যে ১৭টিতেই জয়। ১টিতে ড্র। কিন্তু আর্সেনালের সামনে এসে মৌসুমের ১৯তম ম্যাচে এসে প্রথম পরাজয়ের স্বাদ নিলো বাভারিয়ানরা। ৩-১ গোলে গানারদের কাছে হেরেছে তারা। চ্যাম্পিয়নস লিগে আর্সেনালের কাছে এই গোলের পরাজয়ের পর দলের মধ্যে এক ধরনের ‘প্যানিক’ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন দলটির ইংলিশ ফরোয়ার্ড হ্যারি কেইন। যে কারণে তিনি ‘শান্তি’র বার্তা দিতে চাইলেন। সতীর্থদের জানালেন, এখনই আতঙ্কিত হওয়ার প্রয়োজন নেই। মৌসুমের প্রথম হার সত্ত্বেও দলকে স্থির থাকতে বলেছেন তিনি। এমিরেটস স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিয়ে আর্সেনাল চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বে টানা পাঁচ ম্যাচে পাঁচটি জয় নিয়ে শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে। তিন পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে গেছে তারা। জুরিয়েন টিম্বার, ননি মাদুয়েকে ও গ্যাব্রিয়েল মার্টিনেলির গোলে এগিয়ে যায় মিকেল আর্তেতার দল। বায়ার্নের হয়ে একমাত্র গোলটি করেন তরুণ ফরোয়ার্ড লেনার্ট কার্ল। ম্যাচের আগে পর্যন্ত এই মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে অপরাজিত ছিল জার্মান জায়ান্টরা। এর মধ্যে পিএসজির মাঠে জয়ে তারা নজর কাড়ে। তবে এমিরেটসে সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে ব্যর্থ হয় বাভারিয়ানরা। ম্যাচ শেষে টিএনটি স্পোর্টসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কেন বলেন, ‘এটা আমাদের মৌসুমের প্রথম হার। তাই অতিরিক্ত আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। অবশ্যই আমরা এই ম্যাচ থেকে শিক্ষা নেব। আর্সেনাল প্রথম ও দ্বিতীয় বলে লড়াই করে জিতে গেছে এবং সেট-পিসে তারা বিপজ্জনক ছিল। যা আমরা আগেই জানতাম।’ কেইন আরও বলেন, আর্সেনালের ম্যান-টু-ম্যান প্রেসিং বায়ার্নকে সমস্যায় ফেলে দেয়। ‘তারা পুরো মাঠ জুড়েই মানুষ চেপে খেলেছে। কিন্তু আমি মনে করি না যে এটা আতঙ্কিত হওয়ার সময়। আমরা চেলসি, পিএসজি আর এখন আর্সেনালের মাঠে খেলেছি। বেশিরভাগ ম্যাচেই আমরা জয় পেয়েছি।’ ইংল্যান্ড অধিনায়ক স্বীকার করেন, দ্বিতীয়ার্ধে আর্সেনালের গতি ও আগ্রাসনের সঙ্গে তাল মিলাতে পারেনি বায়ার্ন। তিনি বলেন, ‘প্রথমার্ধটা ছিল সমান লড়াই। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে আমাদের শক্তি, গতি ও আগ্রাসন কমে যায়। আমরা অনেক বেশি ডুয়েল হেরেছি, তাই ফলটা আমাদের পক্ষে যায়নি।’ আর্সেনাল কোচ মিকেল আর্তেতা বলেন, তারা ইউরোপের সবচেয়ে শক্তিশালী দলকে হারিয়েছে। ‘বায়ার্ন এখন ইউরোপের সেরা দল। তাদের হারানো বড় ব্যাপার।’ তবে বায়ার্ন কোচ ভিনসেন্ট কোম্পানি আর্তেতার মন্তব্যে পাত্তা দিতে নারাজ। তিনি বলেন, ‘তিন সপ্তাহ আগে যখন আমরা পিএসজির সঙ্গে খেলেছিলাম, তারাও একই কথা বলেছিল। কিন্তু নভেম্বরেই আমরা সেরা হতে চাই না। মৌসুমের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সেরা হতে চাই।’
আর্সেনালের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে এই মৌসুমে ১৮টি ম্যাচ খেলে সবগুলোতেই অপরাজিত ছিল বায়ার্ন মিউনিখ। যার মধ্যে ১৭টিতেই জয়। ১টিতে ড্র। কিন্তু আর্সেনালের সামনে এসে মৌসুমের ১৯তম ম্যাচে এসে প্রথম পরাজয়ের স্বাদ নিলো বাভারিয়ানরা। ৩-১ গোলে গানারদের কাছে হেরেছে তারা। চ্যাম্পিয়নস লিগে আর্সেনালের কাছে এই গোলের পরাজয়ের পর দলের মধ্যে এক ধরনের ‘প্যানিক’ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন দলটির ইংলিশ ফরোয়ার্ড হ্যারি কেইন। যে কারণে তিনি ‘শান্তি’র বার্তা দিতে চাইলেন। সতীর্থদের জানালেন, এখনই আতঙ্কিত হওয়ার প্রয়োজন নেই। মৌসুমের প্রথম হার সত্ত্বেও দলকে স্থির থাকতে বলেছেন তিনি। এমিরেটস স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিয়ে আর্সেনাল চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বে টানা পাঁচ ম্যাচে পাঁচটি জয় নিয়ে শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে। তিন পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে গেছে তারা। জুরিয়েন টিম্বার, ননি মাদুয়েকে ও গ্যাব্রিয়েল মার্টিনেলির গোলে এগিয়ে যায় মিকেল আর্তেতার দল। বায়ার্নের হয়ে একমাত্র গোলটি করেন তরুণ ফরোয়ার্ড লেনার্ট কার্ল। ম্যাচের আগে পর্যন্ত এই মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে অপরাজিত ছিল জার্মান জায়ান্টরা। এর মধ্যে পিএসজির মাঠে জয়ে তারা নজর কাড়ে। তবে এমিরেটসে সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে ব্যর্থ হয় বাভারিয়ানরা। ম্যাচ শেষে টিএনটি স্পোর্টসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কেন বলেন, ‘এটা আমাদের মৌসুমের প্রথম হার। তাই অতিরিক্ত আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। অবশ্যই আমরা এই ম্যাচ থেকে শিক্ষা নেব। আর্সেনাল প্রথম ও দ্বিতীয় বলে লড়াই করে জিতে গেছে এবং সেট-পিসে তারা বিপজ্জনক ছিল। যা আমরা আগেই জানতাম।’ কেইন আরও বলেন, আর্সেনালের ম্যান-টু-ম্যান প্রেসিং বায়ার্নকে সমস্যায় ফেলে দেয়। ‘তারা পুরো মাঠ জুড়েই মানুষ চেপে খেলেছে। কিন্তু আমি মনে করি না যে এটা আতঙ্কিত হওয়ার সময়। আমরা চেলসি, পিএসজি আর এখন আর্সেনালের মাঠে খেলেছি। বেশিরভাগ ম্যাচেই আমরা জয় পেয়েছি।’ ইংল্যান্ড অধিনায়ক স্বীকার করেন, দ্বিতীয়ার্ধে আর্সেনালের গতি ও আগ্রাসনের সঙ্গে তাল মিলাতে পারেনি বায়ার্ন। তিনি বলেন, ‘প্রথমার্ধটা ছিল সমান লড়াই। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে আমাদের শক্তি, গতি ও আগ্রাসন কমে যায়। আমরা অনেক বেশি ডুয়েল হেরেছি, তাই ফলটা আমাদের পক্ষে যায়নি।’ আর্সেনাল কোচ মিকেল আর্তেতা বলেন, তারা ইউরোপের সবচেয়ে শক্তিশালী দলকে হারিয়েছে। ‘বায়ার্ন এখন ইউরোপের সেরা দল। তাদের হারানো বড় ব্যাপার।’ তবে বায়ার্ন কোচ ভিনসেন্ট কোম্পানি আর্তেতার মন্তব্যে পাত্তা দিতে নারাজ। তিনি বলেন, ‘তিন সপ্তাহ আগে যখন আমরা পিএসজির সঙ্গে খেলেছিলাম, তারাও একই কথা বলেছিল। কিন্তু নভেম্বরেই আমরা সেরা হতে চাই না। মৌসুমের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সেরা হতে চাই।’
বিষয়:
