বদরুল হুদা জেনু
চট্টগ্রাম আঞ্চলিক টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে নিজেদের দ্বিতীয় খেলায় ফরটিস কুমিল্লা জেলা ক্লিফটন কক্সবাজার জেলার বিরুদ্ধে ২২ রানে জয় পেয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে নয়টায় চট্রগ্রাম জেলা স্টেডিয়ামে ওই খেলা শুরু হয়।
সকালে টস ভাগ্য নিজেদের অনুকূলে নিতে পারেনি ফরটিস কুমিল্লা দলের অধিনায়ক সাইফুল। তবে টস জিততে না পারলেও ম্যাচ জিতে সেই দুঃখ তার লাঘব হয়েছে। উইকেট মন্থর ও আনইভেন থাকায় ব্যাটাররা টি টুয়েন্টি মেজাজে ব্যাট চালাতে পারেনি বটে,কিন্তু খেলেছে বলের ম্যারিট অনুযায়ী। উদ্বোধনী জুটি ৩.১ওভারে ২৩ রানে বিচ্ছিন্ন হয়।
ক্লিফটন কক্সবাজার জেলা দলের বোলাররা উইকেট চরিত্র অনুযায়ী বোলিং করলে কুমিল্লার ব্যাটাররা ছিল ধৈর্যশীল। মার মার কাট কাট ব্যাটিং এর চাইতে রানের চাকা সচল রাখতে সচেষ্ট ছিলেন।
ফরটিস কুমিল্লার ব্যাটার রুবেল মিয়া দলের হয়ে ৩৪ বলে দুইটি করে ছয় ও দুইটি চার মেরে ৩৭ রান করেন। লোয়ার অর্ডার ব্যাটাররাও দলের রান সংগ্রহে বুক চিতিয়ে লড়াই করে। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ১৩৩/৮ রান তোলে কুমিল্লা। উইকেট চরিত্র অনুযায়ী এই রান জয়ের জন্য নিরাপদ না হলেও কুমিল্লার বোলিং শক্তির বিবেচনায় লড়াকু পুজি হিসেবে ধরা যায়।
পেসার মেহেদী ও বাহাতি স্পিনার রোহান দলের প্রধান বোলিং শক্তি।
চট্রগ্রাম জেলা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত খেলায় এতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ফরটিস কুমিল্লা ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৩৩ রান করে। জবাবে ক্লিফটন কক্সবাজার ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৭ রান গুটিয়ে যায়। কক্সবাজারের দুই বোলার মেহেদী হাসান ও আশরাফুল হাসান তিনটি করে উইকেট নেন। সাঈদ সরকার দুই উইকেট নেন।কুমিল্লা এ নিয়ে টানা দুই ম্যাচে জয়ী হয়। এর আগে কুমিল্লা এবি ব্যাংক নোয়াখালীকে ৩৬ রানে হারিয়েছিল।
বাহাতি স্পিনার রোহান গত ম্যাচে ১৪ ঘন্টা জার্নি করে রাজশাহী থেকে সকাল ৮ টা ৩০ মিনিটে মাঠে পৌঁছে দলে যুক্ত হয়ে ৫ উইকেট তুলে দলের জয়ে প্রধান ভুমিকা রাখে। আজও ৩ উইকেট লাভ করে। তবে পেসার মেহেদী হাসান নির্ধারিত ৪ ওভারে ১০ রান খরচ করে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন।
কক্সবাজার প্রথম ১০ ওভার পর্যন্ত ম্যাচে কুমিল্লাকে তাড়া করছিল প্রায় সমানে সমান। তখন পর্যন্ত তাদের রান ছিল ৫৩/২ উইকেট।
ওভার প্রতি আস্কিং রেটটা ৮.১ দাড়ালে ম্যাচে নিয়ন্ত্রণ বাড়তে থাকে কুমিল্লার। চাপে পড়ে যায় কক্সবাজার। ১১১/৮ রান তোলতেই ২০ ওভার শেষ হয়ে যায় কক্সবাজারের। কুমিল্লা জয় পায় ২২ রানে।
কুমিল্লা দলের ম্যানেজার ফখরুল আলম উল্লাস। কোচ হাবীব মোবাল্লেগ জেমস ও সহ:কোচ- মানিক দাস খেলোয়াড়দের সার্বক্ষণিক উৎসাহ দিচ্ছেন।
আগামীকাল রোববার বেলা একটা ৩০ মিনিটে কুমিল্লা খেলবে এশিয়ান বান্দরবানের সঙ্গে।
চট্টগ্রাম আঞ্চলিক টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে নিজেদের দ্বিতীয় খেলায় ফরটিস কুমিল্লা জেলা ক্লিফটন কক্সবাজার জেলার বিরুদ্ধে ২২ রানে জয় পেয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে নয়টায় চট্রগ্রাম জেলা স্টেডিয়ামে ওই খেলা শুরু হয়।
সকালে টস ভাগ্য নিজেদের অনুকূলে নিতে পারেনি ফরটিস কুমিল্লা দলের অধিনায়ক সাইফুল। তবে টস জিততে না পারলেও ম্যাচ জিতে সেই দুঃখ তার লাঘব হয়েছে। উইকেট মন্থর ও আনইভেন থাকায় ব্যাটাররা টি টুয়েন্টি মেজাজে ব্যাট চালাতে পারেনি বটে,কিন্তু খেলেছে বলের ম্যারিট অনুযায়ী। উদ্বোধনী জুটি ৩.১ওভারে ২৩ রানে বিচ্ছিন্ন হয়।
ক্লিফটন কক্সবাজার জেলা দলের বোলাররা উইকেট চরিত্র অনুযায়ী বোলিং করলে কুমিল্লার ব্যাটাররা ছিল ধৈর্যশীল। মার মার কাট কাট ব্যাটিং এর চাইতে রানের চাকা সচল রাখতে সচেষ্ট ছিলেন।
ফরটিস কুমিল্লার ব্যাটার রুবেল মিয়া দলের হয়ে ৩৪ বলে দুইটি করে ছয় ও দুইটি চার মেরে ৩৭ রান করেন। লোয়ার অর্ডার ব্যাটাররাও দলের রান সংগ্রহে বুক চিতিয়ে লড়াই করে। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ১৩৩/৮ রান তোলে কুমিল্লা। উইকেট চরিত্র অনুযায়ী এই রান জয়ের জন্য নিরাপদ না হলেও কুমিল্লার বোলিং শক্তির বিবেচনায় লড়াকু পুজি হিসেবে ধরা যায়।
পেসার মেহেদী ও বাহাতি স্পিনার রোহান দলের প্রধান বোলিং শক্তি।
চট্রগ্রাম জেলা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত খেলায় এতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ফরটিস কুমিল্লা ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৩৩ রান করে। জবাবে ক্লিফটন কক্সবাজার ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৭ রান গুটিয়ে যায়। কক্সবাজারের দুই বোলার মেহেদী হাসান ও আশরাফুল হাসান তিনটি করে উইকেট নেন। সাঈদ সরকার দুই উইকেট নেন।কুমিল্লা এ নিয়ে টানা দুই ম্যাচে জয়ী হয়। এর আগে কুমিল্লা এবি ব্যাংক নোয়াখালীকে ৩৬ রানে হারিয়েছিল।
বাহাতি স্পিনার রোহান গত ম্যাচে ১৪ ঘন্টা জার্নি করে রাজশাহী থেকে সকাল ৮ টা ৩০ মিনিটে মাঠে পৌঁছে দলে যুক্ত হয়ে ৫ উইকেট তুলে দলের জয়ে প্রধান ভুমিকা রাখে। আজও ৩ উইকেট লাভ করে। তবে পেসার মেহেদী হাসান নির্ধারিত ৪ ওভারে ১০ রান খরচ করে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন।
কক্সবাজার প্রথম ১০ ওভার পর্যন্ত ম্যাচে কুমিল্লাকে তাড়া করছিল প্রায় সমানে সমান। তখন পর্যন্ত তাদের রান ছিল ৫৩/২ উইকেট।
ওভার প্রতি আস্কিং রেটটা ৮.১ দাড়ালে ম্যাচে নিয়ন্ত্রণ বাড়তে থাকে কুমিল্লার। চাপে পড়ে যায় কক্সবাজার। ১১১/৮ রান তোলতেই ২০ ওভার শেষ হয়ে যায় কক্সবাজারের। কুমিল্লা জয় পায় ২২ রানে।
কুমিল্লা দলের ম্যানেজার ফখরুল আলম উল্লাস। কোচ হাবীব মোবাল্লেগ জেমস ও সহ:কোচ- মানিক দাস খেলোয়াড়দের সার্বক্ষণিক উৎসাহ দিচ্ছেন।
আগামীকাল রোববার বেলা একটা ৩০ মিনিটে কুমিল্লা খেলবে এশিয়ান বান্দরবানের সঙ্গে।