ঈদের ছুটিতে
নিজস্ব প্রতিবেদক
ঈদের আনন্দে মেতে উঠেছে পুরো দেশ, আর সেই আনন্দের ছোঁয়া লেগেছে কুমিল্লার বিনোদন কেন্দ্রগুলোতেও।
পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটিকে কেন্দ্র করে কুমিল্লার জনপ্রিয় বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। ঈদের পরদিন থেকেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে আগত নারী-পুরুষ ও শিশুসহ সব বয়সি মানুষ কুমিল্লার কোটবাড়ি ও আশপাশের পর্যটন এলাকাগুলো ঘুরে উপভোগ করছেন ছুটির আনন্দ।
সবচেয়ে বেশি দর্শনার্থীর ভিড় লক্ষ্য করা গেছে কোটবাড়ির শালবন বিহার, রাজবাড়ি, রূপবানমুড়া, ইটাখোলা মুড়া, ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক, ব্লু-ওয়াটার পার্ক, লালমাই লেকল্যান্ড ও রাজেশপুর ইকোপার্কে। ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কারণে এসব স্থান দীর্ঘদিন ধরে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে।
ময়নামতি জাদুঘরের পাশের বন বিভাগের পিকনিক স্পট এবং বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বার্ড) এলাকা ভ্রমণপিপাসুদের আগ্রহ বাড়িয়েছে। একই সঙ্গে লালমাই পাহাড়ের উঁচু চূড়া থেকে কুমিল্লা শহরের দৃশ্য দেখার সুযোগ পর্যটকদের বাড়তি আনন্দ দিচ্ছে।
পর্যটক কাইয়ুম বাবু বলেন, শালবন বিহার ও যাদুঘরের ইতিহাস শুনে পরিবার নিয়ে ঘুরতে এসেছি। সন্তানদের ইতিহাসচর্চায় আগ্রহী করতেই এই ভ্রমণ।”
স্থানীয় পর্যটক মাজহারুল ইসলাম জানান, যোগাযোগব্যবস্থা ভালো থাকায় সহজেই দর্শনার্থীরা কুমিল্লায় আসতে পারেন। পাশাপাশি থাকার জন্য মানসম্মত হোটেল ও খাবারের সুব্যবস্থাও রয়েছে।”
কোটবাড়ি ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্কের অ্যাডমিন মোদাব্বির হোসেন নাসির জানান, ঈদের ছুটিতে দর্শনার্থীদের ব্যাপক আগমন ঘটেছে, তাদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে আমরা প্রস্তুত।”
ময়নামতি জাদুঘরের কাস্টডিয়ান মো. শাহিন আলম বলেন, দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা সতর্কভাবে নজর রাখছি।”
ঈদের ছুটিকে কেন্দ্র করে কুমিল্লার পর্যটন শিল্পে নতুন প্রাণ সঞ্চার হয়েছে বলে মনে করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
ঈদের আনন্দে মেতে উঠেছে পুরো দেশ, আর সেই আনন্দের ছোঁয়া লেগেছে কুমিল্লার বিনোদন কেন্দ্রগুলোতেও।
পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটিকে কেন্দ্র করে কুমিল্লার জনপ্রিয় বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। ঈদের পরদিন থেকেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে আগত নারী-পুরুষ ও শিশুসহ সব বয়সি মানুষ কুমিল্লার কোটবাড়ি ও আশপাশের পর্যটন এলাকাগুলো ঘুরে উপভোগ করছেন ছুটির আনন্দ।
সবচেয়ে বেশি দর্শনার্থীর ভিড় লক্ষ্য করা গেছে কোটবাড়ির শালবন বিহার, রাজবাড়ি, রূপবানমুড়া, ইটাখোলা মুড়া, ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক, ব্লু-ওয়াটার পার্ক, লালমাই লেকল্যান্ড ও রাজেশপুর ইকোপার্কে। ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কারণে এসব স্থান দীর্ঘদিন ধরে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে।
ময়নামতি জাদুঘরের পাশের বন বিভাগের পিকনিক স্পট এবং বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বার্ড) এলাকা ভ্রমণপিপাসুদের আগ্রহ বাড়িয়েছে। একই সঙ্গে লালমাই পাহাড়ের উঁচু চূড়া থেকে কুমিল্লা শহরের দৃশ্য দেখার সুযোগ পর্যটকদের বাড়তি আনন্দ দিচ্ছে।
পর্যটক কাইয়ুম বাবু বলেন, শালবন বিহার ও যাদুঘরের ইতিহাস শুনে পরিবার নিয়ে ঘুরতে এসেছি। সন্তানদের ইতিহাসচর্চায় আগ্রহী করতেই এই ভ্রমণ।”
স্থানীয় পর্যটক মাজহারুল ইসলাম জানান, যোগাযোগব্যবস্থা ভালো থাকায় সহজেই দর্শনার্থীরা কুমিল্লায় আসতে পারেন। পাশাপাশি থাকার জন্য মানসম্মত হোটেল ও খাবারের সুব্যবস্থাও রয়েছে।”
কোটবাড়ি ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্কের অ্যাডমিন মোদাব্বির হোসেন নাসির জানান, ঈদের ছুটিতে দর্শনার্থীদের ব্যাপক আগমন ঘটেছে, তাদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে আমরা প্রস্তুত।”
ময়নামতি জাদুঘরের কাস্টডিয়ান মো. শাহিন আলম বলেন, দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা সতর্কভাবে নজর রাখছি।”
ঈদের ছুটিকে কেন্দ্র করে কুমিল্লার পর্যটন শিল্পে নতুন প্রাণ সঞ্চার হয়েছে বলে মনে করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।