গাজীউল হক সোহাগ
দিনে কড়া রোদ, ঝিকমিক করে। বিকেলে আকাশে সাদা তুলোর মতো মেঘ ওড়াওড়ি করে। ছুটাছুটি কওে আশ্চর্য মেঘদল। গোধূলি লগ্নে সূর্য পশ্চিমাকাশে রক্তের মতো লাল হয়ে ওঠে। আস্তে আস্তে বিদায় নেয় সূর্য। আকাশের নিচে গোমতী নদীর শান্ত মনোলোভা দৃশ্য। নদীর দুইপাড় সবুজ আর সবুজ। গাছগাছালি, সবজি খেত। আর এখন শরতের কাশফুল ফুটে আছে স্থানে স্থানে। নদীর বাঁধের ভেতরে কিছুক্ষণ পরপর দেখা মিলবে কাশফুল। কাশফুলের নরম ছোঁয়ায় সিক্ত নিসর্গপ্রেমীরা। বৈকালিক আড্ডায় কুমিল্লার বানাশুয়া রেলওয়ে সেতু থেকে বিবির বাজার স্থলবন্দর পর্যন্ত এক অদ্ভুত ভালোলাগা কাজ করবে। তার ওপর নদীর গা ঘেঁষে গড়ে উঠেছে বিনোদন কেন্দ্র ও খাবারের দোকান। পরিবার নিয়ে ঘুরার এক সুন্দও জায়গা গোমতীর বাঁধ এলাকা। চাইলেই কম খরচে হুটহাট ও আতকা যেতে পারেন। নিশ্চিত ভালো লাগবে আপনার।
সরেজমিনে আজ শনিবার বিকেলে গোমতী নদীর পাড় ঘুরে দেখা গেছে, চাঁনপুর বেইলি সেতুর পাশে গড়ে উঠেছে গোমতী টাচ। এ প্রতিবেদকের প্রথম দর্শন। দেখে ভালো লাগল। বাঁধ থেকে নামলেই গেট। গোমতী টাচ। প্রবেশ মূল্য ২০ টাকা। ভেতরে আম বাগান। বিভিন্ন ধরনের গাছগাছালি। শিশুদের বিনোদনের জন্য বিভিন্ন ধরনের রাইড আছ্।ে আছে দোলনা। নৌকা চড়ার ব্যবস্থা। কক্সবাজারের মতো বসার চৌকি গোমতীর তীরে। কাছে বেইলি সেতু। দুজনে হাত ধরে বসে থাকার ব্যবস্থাও আছে। ট্রেন আছে। স্লিপারও আছে। নানা ধরনের খেলনা আছে। খাবারের ব্যবস্থা আছে। নদীর পাশে বসে দৃশ্য উপভোগ করার জায়গাও আছে। চাইলে যেকেউ এখানে দিনব্যাপী পিকনিক করতে পারবেন। নিশ্চিত আপনার মন ভালো লাগবে।
আরও কিছুদূর পার হলে টিক্কারচর সেতু। ওই এলাকায় আছে গোমতী পয়েন্ট, গোমতী বিলাস। ছোট ছোট কটেজের মতো। আছে অনেকগুলো চায়ের স্টল। বারবিকিউ পার্টিও ব্যবস্থা। বিক্রি হচ্ছে সামদ্রিক মাছ। আছে নানানতান খাবার। হরেক রকমের চাও মিলবে এই বাঁধের পাড়ে। ছুটির দিনে গতকাল বিভিন্ন বয়সী মানুষকে দেখা গেছে। বাঁধের সড়কে মোটর সাইকেলের সর্পিলাকার উৎপাত আপনার মনে ভয় ঢুকাবে। এজন্য সাবধানে চলতে হবে। কম ভাড়া ইজিবাইক, মিশুক নিয়ে অথবা রিকশায় আপনি ওই স্থানে যেতে পারবেন। কম টাকায় ঘুরার সুন্দর জায়গা গোমতী নদীর তীর। বিবিরবাজার স্থলবন্দর এলাকায় গেলে আপনি আরেকটি দেশ ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য দেখতে পারবেন। নগর জীবনের কোলাহল থেকে বাড়ির কাছের এই নদী আপনাকে মোহিত করবে।
দিনে কড়া রোদ, ঝিকমিক করে। বিকেলে আকাশে সাদা তুলোর মতো মেঘ ওড়াওড়ি করে। ছুটাছুটি কওে আশ্চর্য মেঘদল। গোধূলি লগ্নে সূর্য পশ্চিমাকাশে রক্তের মতো লাল হয়ে ওঠে। আস্তে আস্তে বিদায় নেয় সূর্য। আকাশের নিচে গোমতী নদীর শান্ত মনোলোভা দৃশ্য। নদীর দুইপাড় সবুজ আর সবুজ। গাছগাছালি, সবজি খেত। আর এখন শরতের কাশফুল ফুটে আছে স্থানে স্থানে। নদীর বাঁধের ভেতরে কিছুক্ষণ পরপর দেখা মিলবে কাশফুল। কাশফুলের নরম ছোঁয়ায় সিক্ত নিসর্গপ্রেমীরা। বৈকালিক আড্ডায় কুমিল্লার বানাশুয়া রেলওয়ে সেতু থেকে বিবির বাজার স্থলবন্দর পর্যন্ত এক অদ্ভুত ভালোলাগা কাজ করবে। তার ওপর নদীর গা ঘেঁষে গড়ে উঠেছে বিনোদন কেন্দ্র ও খাবারের দোকান। পরিবার নিয়ে ঘুরার এক সুন্দও জায়গা গোমতীর বাঁধ এলাকা। চাইলেই কম খরচে হুটহাট ও আতকা যেতে পারেন। নিশ্চিত ভালো লাগবে আপনার।
সরেজমিনে আজ শনিবার বিকেলে গোমতী নদীর পাড় ঘুরে দেখা গেছে, চাঁনপুর বেইলি সেতুর পাশে গড়ে উঠেছে গোমতী টাচ। এ প্রতিবেদকের প্রথম দর্শন। দেখে ভালো লাগল। বাঁধ থেকে নামলেই গেট। গোমতী টাচ। প্রবেশ মূল্য ২০ টাকা। ভেতরে আম বাগান। বিভিন্ন ধরনের গাছগাছালি। শিশুদের বিনোদনের জন্য বিভিন্ন ধরনের রাইড আছ্।ে আছে দোলনা। নৌকা চড়ার ব্যবস্থা। কক্সবাজারের মতো বসার চৌকি গোমতীর তীরে। কাছে বেইলি সেতু। দুজনে হাত ধরে বসে থাকার ব্যবস্থাও আছে। ট্রেন আছে। স্লিপারও আছে। নানা ধরনের খেলনা আছে। খাবারের ব্যবস্থা আছে। নদীর পাশে বসে দৃশ্য উপভোগ করার জায়গাও আছে। চাইলে যেকেউ এখানে দিনব্যাপী পিকনিক করতে পারবেন। নিশ্চিত আপনার মন ভালো লাগবে।
আরও কিছুদূর পার হলে টিক্কারচর সেতু। ওই এলাকায় আছে গোমতী পয়েন্ট, গোমতী বিলাস। ছোট ছোট কটেজের মতো। আছে অনেকগুলো চায়ের স্টল। বারবিকিউ পার্টিও ব্যবস্থা। বিক্রি হচ্ছে সামদ্রিক মাছ। আছে নানানতান খাবার। হরেক রকমের চাও মিলবে এই বাঁধের পাড়ে। ছুটির দিনে গতকাল বিভিন্ন বয়সী মানুষকে দেখা গেছে। বাঁধের সড়কে মোটর সাইকেলের সর্পিলাকার উৎপাত আপনার মনে ভয় ঢুকাবে। এজন্য সাবধানে চলতে হবে। কম ভাড়া ইজিবাইক, মিশুক নিয়ে অথবা রিকশায় আপনি ওই স্থানে যেতে পারবেন। কম টাকায় ঘুরার সুন্দর জায়গা গোমতী নদীর তীর। বিবিরবাজার স্থলবন্দর এলাকায় গেলে আপনি আরেকটি দেশ ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য দেখতে পারবেন। নগর জীবনের কোলাহল থেকে বাড়ির কাছের এই নদী আপনাকে মোহিত করবে।