প্রেস বিজ্ঞপ্তি
পুরনো দিনের কথা না ভোলা যায়, না ফিরে পাওয়া যায়। স্মৃতিকাতর মানুষ তবুও বারে বারে ফিরে যেতে চায় তাঁর সোনালী অতীতে, ফিরে পেতে চায় কাছের মানুষগুলোকে। এ আকুলতা আরো তীব্র হয়ে ওঠে যখন মাতৃভূমি হাতের নাগাল থেকে ৮০০০ কিলোমিটার দূরে থাকে। তাই তো জার্মানিতে বসবাসরত শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি/সাস্ট) সাবেক শিক্ষার্থীরা সুযোগ পেলেই একে অন্যের সাথে পুনর্মিলিত হওয়ার আকুলতা প্রকাশ করেন।
এ চাওয়াকে সামনে রেখে গত শনিবার (২ আগস্ট ২০২৫) জার্মানির মিউনিখ শহরে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার সাথে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো জার্মানিতে বসবাসরত শাবিপ্রবি’র সাবেক শিক্ষার্থীদের চতুর্থ পুনর্মিলনী ২০২৫।
বেলা দুটোর দিকে দুপুরের খাবারের পরপরই অনুষ্ঠানে অংশ নিতে জার্মানির বিভিন্ন প্রান্ত হতে ছুটে আসা শাবিপ্রবির অ্যালামনাইদের অনুষ্ঠানে স্বাগত জানানোর মাধ্যমে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। এ পর্বে মঞ্চে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের বর্তমান কার্যকরী কমিটির সভাপতি মামুন রশীদ। এবারের অনুষ্ঠানের আয়োজক কমিটির সভাপতি মো. মাহাদী হাসান এবং গতবারের আয়োজক কমিটির সভাপতি গোলাম হাফিজ খান।
শুরুতেই শাবিপ্রবি ও এর অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ এক কিলোর স্মৃতিচারণের মাধ্যমে শাবিপ্রবির সাবেক শিক্ষার্থীরা আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। শাবিপ্রবিতে কাটানো তাঁদের সোনালী সে অতীত ফিরে পেতে চাওয়ার ব্যাকুলতার পাশাপাশি উঠে আসে নানা চমকপ্রদ ঘটনা। যা হাসি-কান্নার রোল বইয়ে দেয় অংশগ্রহনকারীদের মাঝে। এ পর্বের পর ড. নিধু লাল বণিক শাবিপ্রবি অ্যালামনাই সমিতির জন্য প্রস্তুত করা নতুন ওয়েবসাইট এবং সংবিধান উপস্থাপন করেন। এ উপলক্ষে তিনি এ দুটি প্রোজেক্টের মাধ্যমে শাবিপ্রবি অ্যালামনাইদের সুসংগঠিত করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
সংক্ষিপ্ত চা বিরতির পর শুরুতেই অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের নতুন অ্যাডভাইজারি ও এক্সিকিউটিভ কমিটির ঘোষণা দেন ড. নিধু লাল বণিক। ১১ সদস্যের অ্যাডভাইজারি কমিটিতে নবীন-প্রবীনের সম্মিলন ঘটে। আর এক্সিকিউটিভ কমিটির জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিপুল ভোটে পরবর্তী দুই বছরের জন্য নাদেরা সুলতানা তানি প্রেসিডেন্ট এবং আদনান আহমেদ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। নতুন কমিটির সদস্যদের স্বাগত জানিয়ে বরণ করে নেন পুরাতন কমিটির সদস্যগণ। এরপরপরই শুরু হয়ে যায় মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও গেমস। এতে বড়দের পাশাপাশি অংশগ্রহণ করে শাবিপ্রবি অ্যালামনাইদের শিশুসন্তানেরা।
সকলের উপস্থিতি এবং অংশগ্রহণে মুহুর্তেই অনুষ্ঠানস্থল আনন্দের এক মহামিলনে রূপান্তরিত হয়। এ অনুষ্ঠানে বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে সমবেত অতিথিদের মধ্য থেকে দৈবচয়নের মাধ্যমে কিছু অতিথিদেরকে আমন্ত্রণ জানানো হয় নির্ধারিত কিছু করে দেখাতে। অতিথিদের পারফরম্যান্স সকলকে নির্মল বিনোদন দেয়। যার ভিত্তিতে পরবর্তীতে দর্শকের ভোটে দুজন অতিথিকে তাদের পারফরম্যান্সের জন্য পুরস্কৃত করা হয়। সবশেষে সবাইকে নিয়ে সম্মিলিত গান পরিবেশনের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পর্ব শেষ হয়।
এরপর আগামী বছর ৫ম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের ভেন্যু হিসেবে এসেনকে নির্বাচন করা হয়। সেই সাথে সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে এই বছরের অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। ২০২৭ এ আবার মিলিত হওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করার মধ্য দিয়ে সকল অংশগ্রহণকারী নিজ নিজ ঠিকানায় ফিরে যান। আর মনে মনে আওড়াতে থাকেন- ‘পুরানো সেই দিনের কথা, ভুলবি কিরে হায়, ও সেই চোখের দেখা প্রাণের কথা, সে কি ভুলা যায়’।
পুরনো দিনের কথা না ভোলা যায়, না ফিরে পাওয়া যায়। স্মৃতিকাতর মানুষ তবুও বারে বারে ফিরে যেতে চায় তাঁর সোনালী অতীতে, ফিরে পেতে চায় কাছের মানুষগুলোকে। এ আকুলতা আরো তীব্র হয়ে ওঠে যখন মাতৃভূমি হাতের নাগাল থেকে ৮০০০ কিলোমিটার দূরে থাকে। তাই তো জার্মানিতে বসবাসরত শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি/সাস্ট) সাবেক শিক্ষার্থীরা সুযোগ পেলেই একে অন্যের সাথে পুনর্মিলিত হওয়ার আকুলতা প্রকাশ করেন।
এ চাওয়াকে সামনে রেখে গত শনিবার (২ আগস্ট ২০২৫) জার্মানির মিউনিখ শহরে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার সাথে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো জার্মানিতে বসবাসরত শাবিপ্রবি’র সাবেক শিক্ষার্থীদের চতুর্থ পুনর্মিলনী ২০২৫।
বেলা দুটোর দিকে দুপুরের খাবারের পরপরই অনুষ্ঠানে অংশ নিতে জার্মানির বিভিন্ন প্রান্ত হতে ছুটে আসা শাবিপ্রবির অ্যালামনাইদের অনুষ্ঠানে স্বাগত জানানোর মাধ্যমে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। এ পর্বে মঞ্চে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের বর্তমান কার্যকরী কমিটির সভাপতি মামুন রশীদ। এবারের অনুষ্ঠানের আয়োজক কমিটির সভাপতি মো. মাহাদী হাসান এবং গতবারের আয়োজক কমিটির সভাপতি গোলাম হাফিজ খান।
শুরুতেই শাবিপ্রবি ও এর অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ এক কিলোর স্মৃতিচারণের মাধ্যমে শাবিপ্রবির সাবেক শিক্ষার্থীরা আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। শাবিপ্রবিতে কাটানো তাঁদের সোনালী সে অতীত ফিরে পেতে চাওয়ার ব্যাকুলতার পাশাপাশি উঠে আসে নানা চমকপ্রদ ঘটনা। যা হাসি-কান্নার রোল বইয়ে দেয় অংশগ্রহনকারীদের মাঝে। এ পর্বের পর ড. নিধু লাল বণিক শাবিপ্রবি অ্যালামনাই সমিতির জন্য প্রস্তুত করা নতুন ওয়েবসাইট এবং সংবিধান উপস্থাপন করেন। এ উপলক্ষে তিনি এ দুটি প্রোজেক্টের মাধ্যমে শাবিপ্রবি অ্যালামনাইদের সুসংগঠিত করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
সংক্ষিপ্ত চা বিরতির পর শুরুতেই অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের নতুন অ্যাডভাইজারি ও এক্সিকিউটিভ কমিটির ঘোষণা দেন ড. নিধু লাল বণিক। ১১ সদস্যের অ্যাডভাইজারি কমিটিতে নবীন-প্রবীনের সম্মিলন ঘটে। আর এক্সিকিউটিভ কমিটির জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিপুল ভোটে পরবর্তী দুই বছরের জন্য নাদেরা সুলতানা তানি প্রেসিডেন্ট এবং আদনান আহমেদ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। নতুন কমিটির সদস্যদের স্বাগত জানিয়ে বরণ করে নেন পুরাতন কমিটির সদস্যগণ। এরপরপরই শুরু হয়ে যায় মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও গেমস। এতে বড়দের পাশাপাশি অংশগ্রহণ করে শাবিপ্রবি অ্যালামনাইদের শিশুসন্তানেরা।
সকলের উপস্থিতি এবং অংশগ্রহণে মুহুর্তেই অনুষ্ঠানস্থল আনন্দের এক মহামিলনে রূপান্তরিত হয়। এ অনুষ্ঠানে বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে সমবেত অতিথিদের মধ্য থেকে দৈবচয়নের মাধ্যমে কিছু অতিথিদেরকে আমন্ত্রণ জানানো হয় নির্ধারিত কিছু করে দেখাতে। অতিথিদের পারফরম্যান্স সকলকে নির্মল বিনোদন দেয়। যার ভিত্তিতে পরবর্তীতে দর্শকের ভোটে দুজন অতিথিকে তাদের পারফরম্যান্সের জন্য পুরস্কৃত করা হয়। সবশেষে সবাইকে নিয়ে সম্মিলিত গান পরিবেশনের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পর্ব শেষ হয়।
এরপর আগামী বছর ৫ম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের ভেন্যু হিসেবে এসেনকে নির্বাচন করা হয়। সেই সাথে সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে এই বছরের অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। ২০২৭ এ আবার মিলিত হওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করার মধ্য দিয়ে সকল অংশগ্রহণকারী নিজ নিজ ঠিকানায় ফিরে যান। আর মনে মনে আওড়াতে থাকেন- ‘পুরানো সেই দিনের কথা, ভুলবি কিরে হায়, ও সেই চোখের দেখা প্রাণের কথা, সে কি ভুলা যায়’।