নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনের সড়কে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে। গতকাল রোববার কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাতমাতুজ জোহরা ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মাসুদ পারভেজের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এই অভিযানে সরল হাসপাতালের সামনের সড়কের প্রায় এক দশকের জঞ্জাল। এতে ফুটপাত মুক্ত হয়। সরিয়ে দেওয়া হয় অ্যাম্বুলেন্স এবং সিএনজি অটোরিকশার অবৈধ স্ট্যান্ড। সড়ক মুক্ত হওয়ায় খুশি হাসপাতালে আসা রোগী ও তাদের স্বজনেরা।
রোগীর স্বজন ব্রাহ্মণপাড়ার বড়ধুশিয়ার মামুনুর রশিদ, বুড়িচং উপজেলার কংশনগর এলাকার শাহ দুলাল, মুরাদনগর উপজেলার শান্ত মিয়া ও রোগী চাঁদপুরের মোবারক হোসেন বলেন, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলের প্রধান চিকিৎসা কেন্দ্র। এখানে প্রতিদিন কয়েক হাজার রোগী যাতায়াত করে। এই হাসপাতালের সামনের সড়কের ফুটপাত দখল ছিল এক দশকের বেশি সময়। সেখানে হকার, অটোরিকশার ও অ্যাম্বুলেন্স স্ট্যান্ড করা হয়েছে। এতে রোগীর গাড়ি যানজটে আটকা পড়ে। এছাড়া পায়ে হাঁটাও কষ্টকর ছিল। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মাসুদ পারভেজ বলেন, এখানে সড়ক দখলের কারণে রোগীদের চলাচলে সমস্যা হচ্ছিল। তাদের সরিয়ে দিলে আবার বসে পড়ে। এবার প্রশাসনের সহযোগিতায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
আদর্শ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাতমাতুজ জোহরা বলেন, ফুটপাত দখল করে দোকান বসানো, অটো রিকশার ও অ্যাম্বুলেন্স স্ট্যান্ড স্থাপন করা হয়েছে। এতে রোগী ও পথচারীরা দুর্ভোগে পড়েন। এই সমস্যা দীর্ঘদিনের। এই অংশে সব সময় যানজট লেগে তাকে। ডাক্তার ও রোগীদের যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতে আমরা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছি। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনের সড়কে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে। গতকাল রোববার কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাতমাতুজ জোহরা ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মাসুদ পারভেজের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এই অভিযানে সরল হাসপাতালের সামনের সড়কের প্রায় এক দশকের জঞ্জাল। এতে ফুটপাত মুক্ত হয়। সরিয়ে দেওয়া হয় অ্যাম্বুলেন্স এবং সিএনজি অটোরিকশার অবৈধ স্ট্যান্ড। সড়ক মুক্ত হওয়ায় খুশি হাসপাতালে আসা রোগী ও তাদের স্বজনেরা।
রোগীর স্বজন ব্রাহ্মণপাড়ার বড়ধুশিয়ার মামুনুর রশিদ, বুড়িচং উপজেলার কংশনগর এলাকার শাহ দুলাল, মুরাদনগর উপজেলার শান্ত মিয়া ও রোগী চাঁদপুরের মোবারক হোসেন বলেন, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলের প্রধান চিকিৎসা কেন্দ্র। এখানে প্রতিদিন কয়েক হাজার রোগী যাতায়াত করে। এই হাসপাতালের সামনের সড়কের ফুটপাত দখল ছিল এক দশকের বেশি সময়। সেখানে হকার, অটোরিকশার ও অ্যাম্বুলেন্স স্ট্যান্ড করা হয়েছে। এতে রোগীর গাড়ি যানজটে আটকা পড়ে। এছাড়া পায়ে হাঁটাও কষ্টকর ছিল। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মাসুদ পারভেজ বলেন, এখানে সড়ক দখলের কারণে রোগীদের চলাচলে সমস্যা হচ্ছিল। তাদের সরিয়ে দিলে আবার বসে পড়ে। এবার প্রশাসনের সহযোগিতায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
আদর্শ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাতমাতুজ জোহরা বলেন, ফুটপাত দখল করে দোকান বসানো, অটো রিকশার ও অ্যাম্বুলেন্স স্ট্যান্ড স্থাপন করা হয়েছে। এতে রোগী ও পথচারীরা দুর্ভোগে পড়েন। এই সমস্যা দীর্ঘদিনের। এই অংশে সব সময় যানজট লেগে তাকে। ডাক্তার ও রোগীদের যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতে আমরা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছি। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।