নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা কারাগারের হত্যা মামলার এক আসামি সন্তান প্রসব করেছেন। সোমবার ওই হাজতি সন্তান প্রসব করেন।
এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টা দুজনে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কারাবন্দি ওয়ার্ডে ভর্তি আছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লা কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার হালিমা খাতুন। ওই হাজতির নাম স্মৃতি আক্তার।
তিনি কুমিল্লার তিতাস উপজেলার মজিদপুর ইউনিয়নের মজিদপুর গ্রামের হোসেন মিয়ার স্ত্রী। গত ১১ আগস্ট তিনি একটি হত্যা মামলার আসামি হয়ে কুমিল্লা কারাগারে আসেন।
কুমিল্লা কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার হালিমা খাতুন বলেন, ওই নারীর প্রসব ব্যাথা উঠলে আমরা তাকে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করি।
পরে চিকিৎসক জানান তার সিজারিয়ান অপারেশন করতে হবে। আমরা তার পরিবারের কারো সাথে যোগাযোগ করতে না পেরে তাৎক্ষণিক অনুমতি দেই। দুপুরে তিনি কন্যা সন্তান প্রসব করেন। আমরা তার চিকিৎসা সেবা, খাবারের ব্যবস্থা ও শিশুর জন্য পোশাকসহ যাবতীয় সকল ব্যবস্থা করেছি।
কুমিল্লা কারাগারের হত্যা মামলার এক আসামি সন্তান প্রসব করেছেন। সোমবার ওই হাজতি সন্তান প্রসব করেন।
এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টা দুজনে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কারাবন্দি ওয়ার্ডে ভর্তি আছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লা কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার হালিমা খাতুন। ওই হাজতির নাম স্মৃতি আক্তার।
তিনি কুমিল্লার তিতাস উপজেলার মজিদপুর ইউনিয়নের মজিদপুর গ্রামের হোসেন মিয়ার স্ত্রী। গত ১১ আগস্ট তিনি একটি হত্যা মামলার আসামি হয়ে কুমিল্লা কারাগারে আসেন।
কুমিল্লা কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার হালিমা খাতুন বলেন, ওই নারীর প্রসব ব্যাথা উঠলে আমরা তাকে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করি।
পরে চিকিৎসক জানান তার সিজারিয়ান অপারেশন করতে হবে। আমরা তার পরিবারের কারো সাথে যোগাযোগ করতে না পেরে তাৎক্ষণিক অনুমতি দেই। দুপুরে তিনি কন্যা সন্তান প্রসব করেন। আমরা তার চিকিৎসা সেবা, খাবারের ব্যবস্থা ও শিশুর জন্য পোশাকসহ যাবতীয় সকল ব্যবস্থা করেছি।