নিজস্ব প্রতিবেদক
দুইটি পাখা, দুইটি লাইট, একটি ফ্রিজ ও টেলিভিশনের মাসিক বিদ্যুৎ বিল এসেছে এক লাখ ৬৭ হাজার টাকা। সেপ্টেম্বর মাসে গ্রাহককে এই বিল দেওয়া হয়। আগস্ট মাসে একই গ্রাহক দেওয়া ১৪০০টাকার কিছু বেশি বিল। এমন ভুতুড়ে বিল পেয়ে বিস্মিত বাড়ির মালিক। ১৪সেপ্টেম্বর এই ঘটনা ঘটে কুমিল্লা নগরীর দুই নম্বর ওয়ার্ডের ছোটরা কলোনির পশ্চিম গেটের এলাচি বাড়িতে। এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদের পর তা কমে করা হয়েছে ২৬০০টাকা।
ছোটরা এলাকার গৃহিণী তানজীদা আক্তার রিয়া জানান, সাড়ে ৪ বছর আগে তাদের দুই কক্ষের বাসাটি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। বিষয়টি বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কুমিল্লা বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-১ শাসনগাছা জানিয়ে বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের লিখিত আবেদন করেন। সাড়ে চার বছর পর বাড়িটিকে পুন:নির্মাণ করেন। আগস্ট মাসে তাকে ১৪০০টাকার বিল দেওয়া হয়। ১৪ সেপ্টেম্বর ১ লাখ ৬৭ হাজার ৬৮৪ টাকার বিল দেওয়া হয়।
রিয়া বলেন, সংবাদ প্রকাশের পর ১ লাখ ৬৭ হাজার টাকার স্থলে ২৬০০টাকার বিল দেওয়া হয়। এখন তারা বলছেন, ভুলে এমন বিল হয়েছে। আমি প্রিপেইড মিটারের বিল দিয়েছি। আবার সাধারণ মিটারের বিল কেন দেব? আমি এক টাকাও বাড়তি বিল দেব না।
এ বিষয়ে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কুমিল্লা বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-১এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম জানান, আমাদের ৯০ হাজার গ্রাহক রয়েছে। কিছু ত্রুটি হতে পারে। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
দুইটি পাখা, দুইটি লাইট, একটি ফ্রিজ ও টেলিভিশনের মাসিক বিদ্যুৎ বিল এসেছে এক লাখ ৬৭ হাজার টাকা। সেপ্টেম্বর মাসে গ্রাহককে এই বিল দেওয়া হয়। আগস্ট মাসে একই গ্রাহক দেওয়া ১৪০০টাকার কিছু বেশি বিল। এমন ভুতুড়ে বিল পেয়ে বিস্মিত বাড়ির মালিক। ১৪সেপ্টেম্বর এই ঘটনা ঘটে কুমিল্লা নগরীর দুই নম্বর ওয়ার্ডের ছোটরা কলোনির পশ্চিম গেটের এলাচি বাড়িতে। এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদের পর তা কমে করা হয়েছে ২৬০০টাকা।
ছোটরা এলাকার গৃহিণী তানজীদা আক্তার রিয়া জানান, সাড়ে ৪ বছর আগে তাদের দুই কক্ষের বাসাটি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। বিষয়টি বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কুমিল্লা বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-১ শাসনগাছা জানিয়ে বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের লিখিত আবেদন করেন। সাড়ে চার বছর পর বাড়িটিকে পুন:নির্মাণ করেন। আগস্ট মাসে তাকে ১৪০০টাকার বিল দেওয়া হয়। ১৪ সেপ্টেম্বর ১ লাখ ৬৭ হাজার ৬৮৪ টাকার বিল দেওয়া হয়।
রিয়া বলেন, সংবাদ প্রকাশের পর ১ লাখ ৬৭ হাজার টাকার স্থলে ২৬০০টাকার বিল দেওয়া হয়। এখন তারা বলছেন, ভুলে এমন বিল হয়েছে। আমি প্রিপেইড মিটারের বিল দিয়েছি। আবার সাধারণ মিটারের বিল কেন দেব? আমি এক টাকাও বাড়তি বিল দেব না।
এ বিষয়ে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কুমিল্লা বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-১এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম জানান, আমাদের ৯০ হাজার গ্রাহক রয়েছে। কিছু ত্রুটি হতে পারে। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।