আবদুল্লাহ আল মারুফ

টাইফয়েড টিকা পেতে এবার দেশের সর্বোচ্চ রেজিস্ট্রেশন হয়েছে কুমিল্লায়। এবার জেলায় মোট টিকাদানের লক্ষ্যমাত্রা ১৫ লাখ ৮৬ হাজার ১৯ জন। টিকার জন্য রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছে ১৩ লাখ ২৬১ জন। যা মোট লক্ষ্যমাত্রার ৮২ শতাংশ। গতকাল দেশব্যাপী শুরু হওয়া টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনকালে এসব তথ্য জানান কুমিল্লা জেলা সিভিল সার্জন ডা. আলী নুর মোহাম্মদ বশির আহমেদ। গতকাল রোববার সকাল ১০টায় জেলার সদর উপজেলার আলেকজান মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ে এ কর্মসূচির উদ্বোধন হয়।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. আলী নুর মোহাম্মাদ বশির আহমেদের সভাপতিত্বে টিকাদান ক্যাস্পেইন উদ্বোধনে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সাইফুল ইসলাম, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. রেজা মোহাম্মদ সারোয়ার আকবর, আলেকজান মেমোরিয়াল স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ডা. একে এম আব্দুস সেলিম, জেলা সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা নুরুল হক, পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের উপপরিচালক স্বপন কুমার শর্মা, আনসার ভিডিপির জেলা কমান্ডেন্ট তরিকুল ইসলাম, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের প্রতিনিধি সাঈদা আলম, আলেকজান মেমোরিয়াল স্কুলের প্রধান শিক্ষক পিজূশ কান্তি সরকার।
জেলা সিভিল সার্জন অফিসের তথ্য মতে, টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইনে কুমিল্লায় ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী ১৩ লাখ ২৬১ জন শিশুকে বিনামূল্যে এক ডোজ টাইফয়েড টিকা প্রদান করা হবে। মোট ১৮ কর্ম দিবসের এই ক্যাম্পেইন চলবে আগামী ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত।
টিকা নিয়ে অপতথ্য ও গুজব প্রসঙ্গে বক্তারা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে বিভিন্ন অপতথ্য প্রচার ও গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এসব অপতথ্য ও গুজব প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে এবং এক্ষেত্রে গণমাধ্যমকর্মীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। বক্তারা ক্যাম্পেইনটি সফল করতে সকলের সার্বিক সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন বক্তারা।
সিভিল সার্জন ডা. আলী নুর মোহাম্মাদ বশির আহমেদ বলেন, টাইফয়েডে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বে ১ লাখ ১০ হাজারের মধ্যে ১০ হাজার শুধু বাংলাদেশে মারা গেছে। এটা অত্যন্ত চিন্তার বিষয়। সরকারের ফ্রি টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইনে কুমিল্লায় রেজিস্ট্রেশনে আমরা অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছি। জেলায় ১৩ লাখ ২৬১ জন শিশু কিশোর টিকার জন্য রেজিষ্ট্রেশন করেছে। যা মোট ৮২ শতাংশ।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সাইফুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেজিষ্ট্রেশন হয়েছে কুমিল্লায়। এটা অবশ্যই আশাব্যাঞ্জক। টিকা নিয়ে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা পালন করতে হবে।

টাইফয়েড টিকা পেতে এবার দেশের সর্বোচ্চ রেজিস্ট্রেশন হয়েছে কুমিল্লায়। এবার জেলায় মোট টিকাদানের লক্ষ্যমাত্রা ১৫ লাখ ৮৬ হাজার ১৯ জন। টিকার জন্য রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছে ১৩ লাখ ২৬১ জন। যা মোট লক্ষ্যমাত্রার ৮২ শতাংশ। গতকাল দেশব্যাপী শুরু হওয়া টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনকালে এসব তথ্য জানান কুমিল্লা জেলা সিভিল সার্জন ডা. আলী নুর মোহাম্মদ বশির আহমেদ। গতকাল রোববার সকাল ১০টায় জেলার সদর উপজেলার আলেকজান মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ে এ কর্মসূচির উদ্বোধন হয়।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. আলী নুর মোহাম্মাদ বশির আহমেদের সভাপতিত্বে টিকাদান ক্যাস্পেইন উদ্বোধনে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সাইফুল ইসলাম, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. রেজা মোহাম্মদ সারোয়ার আকবর, আলেকজান মেমোরিয়াল স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ডা. একে এম আব্দুস সেলিম, জেলা সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা নুরুল হক, পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের উপপরিচালক স্বপন কুমার শর্মা, আনসার ভিডিপির জেলা কমান্ডেন্ট তরিকুল ইসলাম, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের প্রতিনিধি সাঈদা আলম, আলেকজান মেমোরিয়াল স্কুলের প্রধান শিক্ষক পিজূশ কান্তি সরকার।
জেলা সিভিল সার্জন অফিসের তথ্য মতে, টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইনে কুমিল্লায় ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী ১৩ লাখ ২৬১ জন শিশুকে বিনামূল্যে এক ডোজ টাইফয়েড টিকা প্রদান করা হবে। মোট ১৮ কর্ম দিবসের এই ক্যাম্পেইন চলবে আগামী ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত।
টিকা নিয়ে অপতথ্য ও গুজব প্রসঙ্গে বক্তারা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে বিভিন্ন অপতথ্য প্রচার ও গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এসব অপতথ্য ও গুজব প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে এবং এক্ষেত্রে গণমাধ্যমকর্মীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। বক্তারা ক্যাম্পেইনটি সফল করতে সকলের সার্বিক সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন বক্তারা।
সিভিল সার্জন ডা. আলী নুর মোহাম্মাদ বশির আহমেদ বলেন, টাইফয়েডে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বে ১ লাখ ১০ হাজারের মধ্যে ১০ হাজার শুধু বাংলাদেশে মারা গেছে। এটা অত্যন্ত চিন্তার বিষয়। সরকারের ফ্রি টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইনে কুমিল্লায় রেজিস্ট্রেশনে আমরা অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছি। জেলায় ১৩ লাখ ২৬১ জন শিশু কিশোর টিকার জন্য রেজিষ্ট্রেশন করেছে। যা মোট ৮২ শতাংশ।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সাইফুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেজিষ্ট্রেশন হয়েছে কুমিল্লায়। এটা অবশ্যই আশাব্যাঞ্জক। টিকা নিয়ে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা পালন করতে হবে।