নিজস্ব প্রতিবেদক

আদালত পূর্ব চৌমুহনী, কাপ্তান বাজার বেপারি পুকুরের চারপাড় ও মগবাড়ি চৌমুহনী এলাকায় হাজারো নারী পুরুষ। সবার মুখে ধানের শীষ, ধানের শীষ শ্লোগান। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা, মহানগর বিএনপি, দলের সাবেক ও বর্তমান ত্যাগী নেতারা। মগবাড়ি পথসভা মঞ্চের অদূরে বসে আছেন কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মনিরুল হক সাক্কু। তাঁকে ঘিরে বিশাল জনস্রোত। কাপ্তান বাজার গলির মধ্যে কাজী মো. জামান ও মো. শাহরিয়ার আলম অপুর ব্যক্তিগত অফিসের সামনে শত শত নেতাকর্মী ঘিরে আছেন কুমিল্লা-৬( আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন, কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরীকে। গতকাল শনিবার বিকেল চারটা থেকে সন্ধ্যার দৃশ্য এটি।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১, ২ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় গনসংযোগ করেন বিএনপির মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরী।
তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. সেলিম, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী আবু, মহানগর বিএনপির সাবেক আহবায়ক আমিরুজ্জামান, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কৃষক দলের আহবায়ক মোস্তফা জামান, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক নজরুল হক ভূঁইয়া স্বপন, মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মো. নজরুল ইসলাম, সাবেক কাউন্সিলর আকশিরুল বাসার সোহাগ, মো. মাহবুব. মো. বিল্লাল, কাজী মাহবুবুর রহমান, খলিলুর রহমান মজুমদার, মহানগর ও জেলার ছাত্রদল, যুবদলের নেতারা, সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট আখতার হোসাইন ও সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক চৌধুরী।
মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, বিএনপির সব নেতাকর্মীরা ধানের শীষের পক্ষে কাজ করছেন। আমার মনোনয়নে বিএনপিতে ঐক্য হয়েছে। ধানের শীষের পক্ষে সব নেতারা মাঠে নেমেছেন। কুমিল্লা শহরের সব পেশাজীবীরা দলমত নির্বিশেষে আমার পক্ষে কাজ করছেন। তাঁরা ধানের শীষে ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছেন। সদর আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সদর আসনটি উপহার দেব।
প্রবীণ বিএনপি নেতা শাহ মো. সেলিম বলেন, কুমিল্লা সদর আসনে শিক্ষিত, যোগ্য ও কাজের এমপি দরকার। দল মনিরুল হক চৌধুরীর মতো জাতীয় নেতাকে বেছে নিয়েছে। এতে শিক্ষা সংস্কৃতির পাঠপীঠ কুমিল্লা রক্ষা পেয়েছে। ভালো প্রার্থীর হাতে ধানের শীষ তুলে দিয়েছে। যেমনি তুলে দিয়েছিল ২০০১ সালে। তিনি ২০০১ সালে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়ে দক্ষিণ কুমিল্লার উন্নয়ন করেছেন। এবার সদর আসনের উন্নয়ন করবেন। মনিরুল হক চৌধুরীর মনোনয়নে বিএনপির সব নেতারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করছেন। অতীতে কখনো এতো ঐক্যবদ্ধ বিএনপি দেখা যায়নি। মনিরুল হক চৌধুরী যেখানে যাচ্ছেন যেন হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা।
বেপারি পুকুরপাড় এলাকায় অবসরপ্রাপ্ত এক সরকারি কর্মকর্তা বলেন, কুমিল্লা শহরের চেহারা পাল্টে দেবেন মনিরুল হক চৌধুরী। কিভাবে কাজ আদায় করতে হয় এলাকার উন্নয়নের জন্য তা তিনি জানেন। কর্ণেল আকবরের পর দল একজন ক্যারিশম্যাটিক নেতাকে মনোনয়ন দেওয়ায় ঘরে ঘরে ধানের শীষের ভোট বাড়ছে। অন্য দলের লোকেরাও তাঁকে ভোট দেবেন।

আদালত পূর্ব চৌমুহনী, কাপ্তান বাজার বেপারি পুকুরের চারপাড় ও মগবাড়ি চৌমুহনী এলাকায় হাজারো নারী পুরুষ। সবার মুখে ধানের শীষ, ধানের শীষ শ্লোগান। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা, মহানগর বিএনপি, দলের সাবেক ও বর্তমান ত্যাগী নেতারা। মগবাড়ি পথসভা মঞ্চের অদূরে বসে আছেন কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মনিরুল হক সাক্কু। তাঁকে ঘিরে বিশাল জনস্রোত। কাপ্তান বাজার গলির মধ্যে কাজী মো. জামান ও মো. শাহরিয়ার আলম অপুর ব্যক্তিগত অফিসের সামনে শত শত নেতাকর্মী ঘিরে আছেন কুমিল্লা-৬( আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন, কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরীকে। গতকাল শনিবার বিকেল চারটা থেকে সন্ধ্যার দৃশ্য এটি।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১, ২ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় গনসংযোগ করেন বিএনপির মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরী।
তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. সেলিম, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী আবু, মহানগর বিএনপির সাবেক আহবায়ক আমিরুজ্জামান, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কৃষক দলের আহবায়ক মোস্তফা জামান, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক নজরুল হক ভূঁইয়া স্বপন, মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মো. নজরুল ইসলাম, সাবেক কাউন্সিলর আকশিরুল বাসার সোহাগ, মো. মাহবুব. মো. বিল্লাল, কাজী মাহবুবুর রহমান, খলিলুর রহমান মজুমদার, মহানগর ও জেলার ছাত্রদল, যুবদলের নেতারা, সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট আখতার হোসাইন ও সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক চৌধুরী।
মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, বিএনপির সব নেতাকর্মীরা ধানের শীষের পক্ষে কাজ করছেন। আমার মনোনয়নে বিএনপিতে ঐক্য হয়েছে। ধানের শীষের পক্ষে সব নেতারা মাঠে নেমেছেন। কুমিল্লা শহরের সব পেশাজীবীরা দলমত নির্বিশেষে আমার পক্ষে কাজ করছেন। তাঁরা ধানের শীষে ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছেন। সদর আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সদর আসনটি উপহার দেব।
প্রবীণ বিএনপি নেতা শাহ মো. সেলিম বলেন, কুমিল্লা সদর আসনে শিক্ষিত, যোগ্য ও কাজের এমপি দরকার। দল মনিরুল হক চৌধুরীর মতো জাতীয় নেতাকে বেছে নিয়েছে। এতে শিক্ষা সংস্কৃতির পাঠপীঠ কুমিল্লা রক্ষা পেয়েছে। ভালো প্রার্থীর হাতে ধানের শীষ তুলে দিয়েছে। যেমনি তুলে দিয়েছিল ২০০১ সালে। তিনি ২০০১ সালে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়ে দক্ষিণ কুমিল্লার উন্নয়ন করেছেন। এবার সদর আসনের উন্নয়ন করবেন। মনিরুল হক চৌধুরীর মনোনয়নে বিএনপির সব নেতারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করছেন। অতীতে কখনো এতো ঐক্যবদ্ধ বিএনপি দেখা যায়নি। মনিরুল হক চৌধুরী যেখানে যাচ্ছেন যেন হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা।
বেপারি পুকুরপাড় এলাকায় অবসরপ্রাপ্ত এক সরকারি কর্মকর্তা বলেন, কুমিল্লা শহরের চেহারা পাল্টে দেবেন মনিরুল হক চৌধুরী। কিভাবে কাজ আদায় করতে হয় এলাকার উন্নয়নের জন্য তা তিনি জানেন। কর্ণেল আকবরের পর দল একজন ক্যারিশম্যাটিক নেতাকে মনোনয়ন দেওয়ায় ঘরে ঘরে ধানের শীষের ভোট বাড়ছে। অন্য দলের লোকেরাও তাঁকে ভোট দেবেন।