প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
সাইড দেওয়া নিয়ে বাগবিতণ্ডার জের ধরে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩ নম্বর নীল বাসের চালক কচি শেখ (৪৫) কে পিটিয়ে জখম করেছেন এক সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটা ৪৫ মিনিটের দিকে কান্দিরপাড় পুবালী চত্বরের পূর্বপাশের সিএনজিস্ট্যাণ্ড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার প্রতিবাদে বাসে থাকা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নগরের প্রাণকেন্দ্র কান্দিরপাড়ে অবরোধ করে। এই সময়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালককে শিক্ষার্থীরা গণপিটুনি দিয়ে আটকে রাখে। পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে। রাত নয়টায় শিক্ষার্থীরা প্রশাসনের কাছ থেকে বিচারের আশ্বাস পেয়ে অবরোধ তুলে নেয়। পরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় কুমিল্লা ঈদগাহ এলাকা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গামী বাস ছাড়ে। বাসটি শিক্ষার্থী নিয়ে সন্ধ্যা সাতটা ৪৫ মিনিটে কান্দিরপাড় সিএনজিস্ট্যাণ্ড এলাকায় আসে। এই সময়ে স্ট্যাণ্ডে থাকা এক সিএসজি চালক বিশ্ববিদ্যালয়গামী বাসকে সাইড দিতে চায় না। তখন বাস চালক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক তাঁর সিএনজি থেকে কাঠের গুড়ি এনে বিশ্বদ্যিালয়ের চালক কচি শেখকে আতকা পেটানো শুরু করেন। এতে কচি শেখের মাথায় ও শরীরে জখম হয়। দ্রুত তাঁকে কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। এই সময়ে শিক্ষার্থীরা সিএনজিচালককে বেধড়ক গণপিটুনি দিয়ে কুমিল্লা হার্ট শপিংমলের সামনে আটকে রাখে। শিক্ষার্থীরা বিচারের দাবিতে কান্দিরপাড়ে বিক্ষোভ করে। এই সময়ে তাঁরা সড়ক অবরোধ করে। তখন কান্দিরপাড়ের চারদিকে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে প্রশাসনের লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়ে শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি সামাল দেন। রাত নয়টায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, বাস চালক ও সিএনজিচালকের মধ্যে ঝামেলা হয়েছে। তখন কিছু সময় যান চলাচল বন্ধ ছিল কান্দিরপাড়ে।
সাইড দেওয়া নিয়ে বাগবিতণ্ডার জের ধরে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩ নম্বর নীল বাসের চালক কচি শেখ (৪৫) কে পিটিয়ে জখম করেছেন এক সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটা ৪৫ মিনিটের দিকে কান্দিরপাড় পুবালী চত্বরের পূর্বপাশের সিএনজিস্ট্যাণ্ড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার প্রতিবাদে বাসে থাকা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নগরের প্রাণকেন্দ্র কান্দিরপাড়ে অবরোধ করে। এই সময়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালককে শিক্ষার্থীরা গণপিটুনি দিয়ে আটকে রাখে। পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে। রাত নয়টায় শিক্ষার্থীরা প্রশাসনের কাছ থেকে বিচারের আশ্বাস পেয়ে অবরোধ তুলে নেয়। পরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় কুমিল্লা ঈদগাহ এলাকা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গামী বাস ছাড়ে। বাসটি শিক্ষার্থী নিয়ে সন্ধ্যা সাতটা ৪৫ মিনিটে কান্দিরপাড় সিএনজিস্ট্যাণ্ড এলাকায় আসে। এই সময়ে স্ট্যাণ্ডে থাকা এক সিএসজি চালক বিশ্ববিদ্যালয়গামী বাসকে সাইড দিতে চায় না। তখন বাস চালক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক তাঁর সিএনজি থেকে কাঠের গুড়ি এনে বিশ্বদ্যিালয়ের চালক কচি শেখকে আতকা পেটানো শুরু করেন। এতে কচি শেখের মাথায় ও শরীরে জখম হয়। দ্রুত তাঁকে কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। এই সময়ে শিক্ষার্থীরা সিএনজিচালককে বেধড়ক গণপিটুনি দিয়ে কুমিল্লা হার্ট শপিংমলের সামনে আটকে রাখে। শিক্ষার্থীরা বিচারের দাবিতে কান্দিরপাড়ে বিক্ষোভ করে। এই সময়ে তাঁরা সড়ক অবরোধ করে। তখন কান্দিরপাড়ের চারদিকে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে প্রশাসনের লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়ে শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি সামাল দেন। রাত নয়টায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, বাস চালক ও সিএনজিচালকের মধ্যে ঝামেলা হয়েছে। তখন কিছু সময় যান চলাচল বন্ধ ছিল কান্দিরপাড়ে।