নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার লাকসাম উপজেলায় মোটর সাইকেলের ধাওয়া খাওয়ার পর নিজের প্রাইভেট কারের ভেতর অসুস্থ হয়ে পড়া এক চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে হাসপাতালে।
গতকাল বুধবার বিকালে উপজেলার বিজরা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে লাকসাম থানার ওসি নাজনীন সুলতানা জানিয়েছেন।
মৃত মো. নাজমুল হাসান আখন্দ নগরীর বাদুরতলা এলাকার ‘সিডি প্যাথ অ্যান্ড হসপাতালের’ চর্ম যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ ছিলেন। তার বাড়ি বাদুড়তলা শিশু মঙ্গল এলাকায়।
তাকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা যুবক বিজরা এলাকার বাসিন্দা নাসির বলেন, চাঁদপুর জেলার শাহারাস্তি থেকে রোগী দেখে প্রাইভেট কারে করে কুমিল্লায় ফিরছিলেন নাজমুল হাসান। পথে বিজরায় একটি মোটর সাইলের দুই আরোহী তাকে ধাওয়া করে। তারা নাজমুলের গাড়িতে আঘাত করলে লুকিং গ্লাস ভেঙে যায়।
ওই সময় নাজমুল আরও কিছুক্ষণ গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন এবং এক পর্যায়ে গাড়ির ভেতরেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে তারই কর্মস্থল সিডি প্যাথ হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।”
২৪ বছর বয়সী নাসিরের ভাষ্য, আমি যখন দেখেছি বিজরা বাজারে একটি মোটর সাইকেলে এসে দুটি ছেলে ওই ডাক্তারের গাড়ির লুকিং গ্লাস ভাঙছে, তখন আমি তাদের থামাই। তারা থেমে গেলেও নাজমুলের গাড়িটি দুইশ গজ দূরে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে।
তাকে প্রথমে পাশের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখান থেকে আবার কুমিল্লা নিয়ে আসি। পরে উনার কাছে থাকা ভিজিটিং কার্ড ও মানিব্যাগে পরিচয় পেয়ে তাকে কুমিল্লা সিডি প্যাথ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।”
সিডি প্যাথ অ্যান্ড হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মহিউদ্দিন মুন্সী বলেন, মূল ঘটনাটা আসলে কী, সেটা আমরা এখনই নিশ্চিতভাবে বলতে পারছি না। কারণ ডাক্তার নাজমুল একাই ছিলেন গাড়িতে। আমরাও স্থানীয় লোকজন এবং পুলিশের কাছে এমন কথা শুনেছি।’
তিনি হয়তো খুব ভয় পেয়ে হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন।”
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে ওসি নাজনীন সুলতানা বলেন, ওই চিকিৎসক গাড়ি চালানোর সময় কয়েকটি মোটর সাইকেলকে চাপ দিয়েছিলেন। তবে এতে কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। তার অসুস্থতার কারণে বা অসাবধানতার কারণে এমনটা হতে পারে।”
এ ঘটনায় আতঙ্কে হার্ট অ্যাটাক করে ওই চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা এ পুলিশ কর্মকর্তার।
তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে আমরা কোনো অভিযোগ পাইনি। তবে হাইওয়ে পুলিশ ও থানা পুলিশ ঘটনাটি খতিয়ে দেখছে।”
কুমিল্লার লাকসাম উপজেলায় মোটর সাইকেলের ধাওয়া খাওয়ার পর নিজের প্রাইভেট কারের ভেতর অসুস্থ হয়ে পড়া এক চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে হাসপাতালে।
গতকাল বুধবার বিকালে উপজেলার বিজরা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে লাকসাম থানার ওসি নাজনীন সুলতানা জানিয়েছেন।
মৃত মো. নাজমুল হাসান আখন্দ নগরীর বাদুরতলা এলাকার ‘সিডি প্যাথ অ্যান্ড হসপাতালের’ চর্ম যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ ছিলেন। তার বাড়ি বাদুড়তলা শিশু মঙ্গল এলাকায়।
তাকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা যুবক বিজরা এলাকার বাসিন্দা নাসির বলেন, চাঁদপুর জেলার শাহারাস্তি থেকে রোগী দেখে প্রাইভেট কারে করে কুমিল্লায় ফিরছিলেন নাজমুল হাসান। পথে বিজরায় একটি মোটর সাইলের দুই আরোহী তাকে ধাওয়া করে। তারা নাজমুলের গাড়িতে আঘাত করলে লুকিং গ্লাস ভেঙে যায়।
ওই সময় নাজমুল আরও কিছুক্ষণ গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন এবং এক পর্যায়ে গাড়ির ভেতরেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে তারই কর্মস্থল সিডি প্যাথ হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।”
২৪ বছর বয়সী নাসিরের ভাষ্য, আমি যখন দেখেছি বিজরা বাজারে একটি মোটর সাইকেলে এসে দুটি ছেলে ওই ডাক্তারের গাড়ির লুকিং গ্লাস ভাঙছে, তখন আমি তাদের থামাই। তারা থেমে গেলেও নাজমুলের গাড়িটি দুইশ গজ দূরে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে।
তাকে প্রথমে পাশের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখান থেকে আবার কুমিল্লা নিয়ে আসি। পরে উনার কাছে থাকা ভিজিটিং কার্ড ও মানিব্যাগে পরিচয় পেয়ে তাকে কুমিল্লা সিডি প্যাথ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।”
সিডি প্যাথ অ্যান্ড হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মহিউদ্দিন মুন্সী বলেন, মূল ঘটনাটা আসলে কী, সেটা আমরা এখনই নিশ্চিতভাবে বলতে পারছি না। কারণ ডাক্তার নাজমুল একাই ছিলেন গাড়িতে। আমরাও স্থানীয় লোকজন এবং পুলিশের কাছে এমন কথা শুনেছি।’
তিনি হয়তো খুব ভয় পেয়ে হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন।”
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে ওসি নাজনীন সুলতানা বলেন, ওই চিকিৎসক গাড়ি চালানোর সময় কয়েকটি মোটর সাইকেলকে চাপ দিয়েছিলেন। তবে এতে কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। তার অসুস্থতার কারণে বা অসাবধানতার কারণে এমনটা হতে পারে।”
এ ঘটনায় আতঙ্কে হার্ট অ্যাটাক করে ওই চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা এ পুলিশ কর্মকর্তার।
তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে আমরা কোনো অভিযোগ পাইনি। তবে হাইওয়ে পুলিশ ও থানা পুলিশ ঘটনাটি খতিয়ে দেখছে।”