নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার নগরের তালপুকুরের পানি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন, স্বচ্ছ ও টলমলে। এই পুকুরের পানি গোসল ও রান্নার কাজেও ব্যবহৃত হয়। মুসল্লিরা ওজু করেন। আশপাশের নরনারীরা এই পুকুরে গোসল করেন। পুকুরের উত্তর পাড়ের কিছু অংশ ছাড়া প্রায় চারপাড়েই হাঁটা যায়। প্রতিদিন শত শত মানুষ এই পুকুরের পাড়ে সকাল, দুপুর, বিকেল, সন্ধ্যা ও রাতে হাঁটেন। হিন্দু নারীরা গোসল ও ধর্মীয় নানা কাজে পুকুরের পানি ব্যবহার করে থাকেন। পুকুরের চারপাশে আছে সবুজ ছোট ছোট গাছপালা। নিরিবিলি পরিবেশ। নগরের বিভিন্ন স্কুল ছুটি হওয়ার পর এই পুকুরের পাড়ে শিক্ষার্থীরা আড্ডা দেয়। জিরিয়ে নেয়। গত কয়েকদিন ধরে সেই পুকুর কচুরিপানায় ভরে গেছে। সামান্য কিছু অংশ ছাড়া এখন পুরো পুকুরেই কচুরিপানা আর কচুরিপানা। ডেঙ্গুর এই মৌসুমে আতকা কচুরিপানা দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষুব্ধ।
তাঁদের ভাষ্য, মাছ চাষের জন্য স্থানীয় মৎস্যজীবী সমিতি পুকুরে রাতের বেলায় কচুরিপানা ফেলছে। কচুরিপানা থাকলে মানুষ পুকুরে নামবে না। তখন নির্বিঘ্নে মাছ চাষ করতে পারবে। অবিলম্বে কচুরিপানা অপসারণের দাবি তাঁদের।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসকের দপ্তরের এসএ শাখা সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১০ নম্বর ওয়ার্ডে তালপুকুর। এক একর ৮০ শতক এই পুকুর। জেলা প্রশাসন এই পুকুর ইজারা দেয়। তিন বছরের জন্য পুকুর ইজারা পাওয়ার পথে তালপুকুরপাড় মৎস্যজীবী সমিতি। আগেও তাঁরা এই পুকুর ইজারা নিয়ে মাছ চাষ করেছেন। এই সমিতি কেবল এই পুকুর ইজারা নেওয়ার জন্যই প্রতিষ্ঠা হয়। বিগত সরকারের সময় কুমিল্লা সিটি করপোরেশন এই পুকুরের পাড়ে হাঁটার জন্য ফুটপাত করে দেয়। নগরের ধর্মসাগরের ওপর চাপ কমাতে এখানে হাঁটার পথও করা হয়। ঈদের ছুটিতে প্রতিদিন রাতে পুকুরে কিছু কিছু করে কচুরিপানা ফেলা হচ্ছে। এখন কচুরিপানা নেই সামান্য অংশে। পুকুর ইজারার সঙ্গে জড়িত একজন জানিয়েছেন, কচুরিপানা দ্রুত বংশবিস্তার করে। কিছু ফেলা হয়। কয়েকদিনে পুকুর ভরে যায়।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ডেঙ্গু মৌসুমে এভাবে পুকুরে কচুরিপানা ফেললে রোগজীবাণু ছড়াবে। তালপুকুর আবাসিক এলাকার ভেতরের পুকুর। সোমবার এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) কুমিল্লা অঞ্চলের সভাপতি ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, এখন বর্ষাকাল। বৃষ্টির মৌসুম। ডেঙ্গু ছড়ায়। এরই মধ্যে পুকুরে কচুরিপানা জমে থাকা ঠিক নয়। দ্রুত সেইগুলো অপসারণ করতে হবে।
স্থানীয় দুই সংস্কৃতিকর্মী বলেন, তালপুকুরের পানি সবসময়ই পরিষ্কার ও স্বচ্ছ। এই পুকুরে কচুরিপানা রাতে ফেলা হয়। এগুলো সরাতে হবে। সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসনকে ব্যবস্থা নিতে হবে।
কুমিল্লার নগরের তালপুকুরের পানি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন, স্বচ্ছ ও টলমলে। এই পুকুরের পানি গোসল ও রান্নার কাজেও ব্যবহৃত হয়। মুসল্লিরা ওজু করেন। আশপাশের নরনারীরা এই পুকুরে গোসল করেন। পুকুরের উত্তর পাড়ের কিছু অংশ ছাড়া প্রায় চারপাড়েই হাঁটা যায়। প্রতিদিন শত শত মানুষ এই পুকুরের পাড়ে সকাল, দুপুর, বিকেল, সন্ধ্যা ও রাতে হাঁটেন। হিন্দু নারীরা গোসল ও ধর্মীয় নানা কাজে পুকুরের পানি ব্যবহার করে থাকেন। পুকুরের চারপাশে আছে সবুজ ছোট ছোট গাছপালা। নিরিবিলি পরিবেশ। নগরের বিভিন্ন স্কুল ছুটি হওয়ার পর এই পুকুরের পাড়ে শিক্ষার্থীরা আড্ডা দেয়। জিরিয়ে নেয়। গত কয়েকদিন ধরে সেই পুকুর কচুরিপানায় ভরে গেছে। সামান্য কিছু অংশ ছাড়া এখন পুরো পুকুরেই কচুরিপানা আর কচুরিপানা। ডেঙ্গুর এই মৌসুমে আতকা কচুরিপানা দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষুব্ধ।
তাঁদের ভাষ্য, মাছ চাষের জন্য স্থানীয় মৎস্যজীবী সমিতি পুকুরে রাতের বেলায় কচুরিপানা ফেলছে। কচুরিপানা থাকলে মানুষ পুকুরে নামবে না। তখন নির্বিঘ্নে মাছ চাষ করতে পারবে। অবিলম্বে কচুরিপানা অপসারণের দাবি তাঁদের।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসকের দপ্তরের এসএ শাখা সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১০ নম্বর ওয়ার্ডে তালপুকুর। এক একর ৮০ শতক এই পুকুর। জেলা প্রশাসন এই পুকুর ইজারা দেয়। তিন বছরের জন্য পুকুর ইজারা পাওয়ার পথে তালপুকুরপাড় মৎস্যজীবী সমিতি। আগেও তাঁরা এই পুকুর ইজারা নিয়ে মাছ চাষ করেছেন। এই সমিতি কেবল এই পুকুর ইজারা নেওয়ার জন্যই প্রতিষ্ঠা হয়। বিগত সরকারের সময় কুমিল্লা সিটি করপোরেশন এই পুকুরের পাড়ে হাঁটার জন্য ফুটপাত করে দেয়। নগরের ধর্মসাগরের ওপর চাপ কমাতে এখানে হাঁটার পথও করা হয়। ঈদের ছুটিতে প্রতিদিন রাতে পুকুরে কিছু কিছু করে কচুরিপানা ফেলা হচ্ছে। এখন কচুরিপানা নেই সামান্য অংশে। পুকুর ইজারার সঙ্গে জড়িত একজন জানিয়েছেন, কচুরিপানা দ্রুত বংশবিস্তার করে। কিছু ফেলা হয়। কয়েকদিনে পুকুর ভরে যায়।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ডেঙ্গু মৌসুমে এভাবে পুকুরে কচুরিপানা ফেললে রোগজীবাণু ছড়াবে। তালপুকুর আবাসিক এলাকার ভেতরের পুকুর। সোমবার এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) কুমিল্লা অঞ্চলের সভাপতি ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, এখন বর্ষাকাল। বৃষ্টির মৌসুম। ডেঙ্গু ছড়ায়। এরই মধ্যে পুকুরে কচুরিপানা জমে থাকা ঠিক নয়। দ্রুত সেইগুলো অপসারণ করতে হবে।
স্থানীয় দুই সংস্কৃতিকর্মী বলেন, তালপুকুরের পানি সবসময়ই পরিষ্কার ও স্বচ্ছ। এই পুকুরে কচুরিপানা রাতে ফেলা হয়। এগুলো সরাতে হবে। সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসনকে ব্যবস্থা নিতে হবে।