নিজস্ব প্রতিবেদক
হলুদ রঙের অড়বরই। গাছে ঝুলে তাকে। জিভে পানি চলে আসে। বাসাবাড়ির সামনের গাছে কদাচিৎ দেখা মেলে এই ফলের। এর পুষ্টিগুণও আছে। ভিটামিন ‘সি’ ও ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে এই ফল। এই ফলের ওষুধি গুণও আছে। পেটের পীড়া, কাশি, জ্বর ও হাঁপানি রোগে এই ফলের কার্যকারিতা আছে। অড়বরই প্রস্রাব বাড়িয়ে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করতে সহায়তা করে। ফলের ত্বক খাঁজকাটা। রসে পরিপূর্ণ ফল। কুমিল্লা অঞ্চলে একে অড়বরই বলা হলেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলে এর ভিন্ন নাম আছে। কেউ বলেন হরিফল। কেউ বলেন লেবইর, নলতা কিংবা ফলসা। মার্চে - এপ্রিলে গাছে ফুল ফুটে। ছোট আকারের এই ফল গ্রীষ্মেও শেষে ও বর্ষাকালে মেলে বেশি। কুমিল্লার বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা কেজিতে। এই ফল বেশি পাকলে কিছুটা টক-মিষ্টি স্বাদ। আড়াপাকাতে টক লাগে। ফলের ভেতরে ছোট্র দানা আছে। পুরো ফলের ব্যাস শূন্য দশমিক ৫ থেকে এক সেন্টিমিটার। এই ফল অনেকটা আমলকির কাছাকাছি।
কুমিল্লা নগরের কোটবাড়ি, কান্দিরপাড়, রাজগঞ্জ বাজারে অড়বরই ফল বিক্রি করতে দেখা গেছে। সম্প্রতি কুমিল্লার কোটবাড়ির গভর্মেন্ট ল্যাবরেটরি হাইস্কুলে গিয়ে প্রধান শিক্ষক রোকসানা ফেরদৌস মজুমদারের টেবিলে পাওয়া গেছে এই ফল। প্রধান শিক্ষক জানালেন, তাঁর এক সহকর্মীর বাড়িতে অড়বরই ধরেছে। সেখান থেকে তাঁর জন্যও এই ফল আনা হয়। কিন্তু এই ফলের স্বাদ পেলাম টক-মিষ্টি।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী রুবাইয়া সুলতানা বলেন, এটি একটি প্রচলিত ফল। দেখতে সুন্দর, খেতে টক। এই ফলের নানাগুণ।
হলুদ রঙের অড়বরই। গাছে ঝুলে তাকে। জিভে পানি চলে আসে। বাসাবাড়ির সামনের গাছে কদাচিৎ দেখা মেলে এই ফলের। এর পুষ্টিগুণও আছে। ভিটামিন ‘সি’ ও ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে এই ফল। এই ফলের ওষুধি গুণও আছে। পেটের পীড়া, কাশি, জ্বর ও হাঁপানি রোগে এই ফলের কার্যকারিতা আছে। অড়বরই প্রস্রাব বাড়িয়ে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করতে সহায়তা করে। ফলের ত্বক খাঁজকাটা। রসে পরিপূর্ণ ফল। কুমিল্লা অঞ্চলে একে অড়বরই বলা হলেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলে এর ভিন্ন নাম আছে। কেউ বলেন হরিফল। কেউ বলেন লেবইর, নলতা কিংবা ফলসা। মার্চে - এপ্রিলে গাছে ফুল ফুটে। ছোট আকারের এই ফল গ্রীষ্মেও শেষে ও বর্ষাকালে মেলে বেশি। কুমিল্লার বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা কেজিতে। এই ফল বেশি পাকলে কিছুটা টক-মিষ্টি স্বাদ। আড়াপাকাতে টক লাগে। ফলের ভেতরে ছোট্র দানা আছে। পুরো ফলের ব্যাস শূন্য দশমিক ৫ থেকে এক সেন্টিমিটার। এই ফল অনেকটা আমলকির কাছাকাছি।
কুমিল্লা নগরের কোটবাড়ি, কান্দিরপাড়, রাজগঞ্জ বাজারে অড়বরই ফল বিক্রি করতে দেখা গেছে। সম্প্রতি কুমিল্লার কোটবাড়ির গভর্মেন্ট ল্যাবরেটরি হাইস্কুলে গিয়ে প্রধান শিক্ষক রোকসানা ফেরদৌস মজুমদারের টেবিলে পাওয়া গেছে এই ফল। প্রধান শিক্ষক জানালেন, তাঁর এক সহকর্মীর বাড়িতে অড়বরই ধরেছে। সেখান থেকে তাঁর জন্যও এই ফল আনা হয়। কিন্তু এই ফলের স্বাদ পেলাম টক-মিষ্টি।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী রুবাইয়া সুলতানা বলেন, এটি একটি প্রচলিত ফল। দেখতে সুন্দর, খেতে টক। এই ফলের নানাগুণ।