ছয় কিলোমিটার সড়ক সংস্কার করেন তিনি
নিজস্ব প্রতিবেদক, বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া প্রতিনিধি
কুমিল্লা- সালদা নদী সড়কের বিভিন্ন অংশে ডোবা, খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা। এতে করে জনভোগান্তি চরম আকার ধারণ করেছে। ভাঙাচোরা এ সড়ক দিয়ে এখন হাঁটাই দায় হয়ে পড়েছে। কয়েঢকটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা চলাচল করলেও অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। এ অবস্থায় সড়ক সংস্কার ও মেরামতে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে মাঠে নেমেছেন ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি জসিম উদ্দিন।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা শহরতলির আদর্শ সদর উপজেলার পাঁচথুবী ইউনিয়নের গোমতী নদীর চাঁনপুর বেইলি সেতু অতিক্রম করে অন্তত ৩০ কিলোমিটার সড়ক আছে সালদা নদী পর্যন্ত। আদর্শ সদর, বুড়িচং হয়ে ব্রাহ্মণপাড়ার বাগড়া এলাকা পর্যন্ত এই সড়ক। বড় বড় গর্ত ও ভাঙাচোরা অবস্থা থেকে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি জসিম উদ্দিন গতকাল রোববার ও আজ সোমবার সকাল থেকে সড়কে নামে। এই সময় তাঁর সঙ্গে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা স্বেচ্ছাশ্রমে কাজ শুরু করেন। জসিম উদ্দিন বুড়িচং উপজেলার ফকিরবাজার থেকে চয়গ্রাম পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার এলাকার গর্তে ইট, ইটের টুকরো পেলেন। তিনি ছয়গ্রাম, আজ্ঞাপুর, কালিকাপুর, ফকিরবাজার এলাকায় ইট, বালু ও কংক্রিট পেলেন। দলীয় নেতাকর্মীরা তাঁকে সহযোগিতা করেন।
স্থানীয় চালক আব্দুল জব্বার বলেন, “সড়কের কারণে প্রতিদিন দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিতে হতো। হাজী জসিম উদ্দিন সত্যিই মাটি ও মানুষের নেতা। তিনি আমাদের দুর্ভোগ অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছেন।”
অন্যদিকে সিএনজিচালক শহীদুল্লাহ ও মোবারক হোসেন বলেন, “এই সড়কে যাত্রীদের যেমন ভোগান্তি, আমরাও একইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হই। হাজী জসিম উদ্দিনের উদ্যোগ আমাদের জন্য স্বস্তির।”
জানতে চাইলে জসিম উদ্দিন বলেন, “বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার সড়কগুলোর অবস্থা নাজুক। কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা না নেওয়ায় সাধারণ মানুষ প্রতিদিন দুর্ঘটনা ও ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। আমি নিজেও ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করি। তাই বসে থাকতে পারিনি। আমার ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে ও নেতাকর্মীদের স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক সংস্কার করেছি। এতে যদি মানুষের কিছুটা স্বস্তি আসে, সেটিই আমার প্রাপ্তি।’
উল্লেখ জসিম উদ্দিন কুমিল্লা-৫( বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া) আসনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী। সেই লক্ষে তিনি নানা ধরনের জনহিতকর কাজ করেছেন।
কুমিল্লা- সালদা নদী সড়কের বিভিন্ন অংশে ডোবা, খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা। এতে করে জনভোগান্তি চরম আকার ধারণ করেছে। ভাঙাচোরা এ সড়ক দিয়ে এখন হাঁটাই দায় হয়ে পড়েছে। কয়েঢকটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা চলাচল করলেও অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। এ অবস্থায় সড়ক সংস্কার ও মেরামতে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে মাঠে নেমেছেন ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি জসিম উদ্দিন।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা শহরতলির আদর্শ সদর উপজেলার পাঁচথুবী ইউনিয়নের গোমতী নদীর চাঁনপুর বেইলি সেতু অতিক্রম করে অন্তত ৩০ কিলোমিটার সড়ক আছে সালদা নদী পর্যন্ত। আদর্শ সদর, বুড়িচং হয়ে ব্রাহ্মণপাড়ার বাগড়া এলাকা পর্যন্ত এই সড়ক। বড় বড় গর্ত ও ভাঙাচোরা অবস্থা থেকে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি জসিম উদ্দিন গতকাল রোববার ও আজ সোমবার সকাল থেকে সড়কে নামে। এই সময় তাঁর সঙ্গে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা স্বেচ্ছাশ্রমে কাজ শুরু করেন। জসিম উদ্দিন বুড়িচং উপজেলার ফকিরবাজার থেকে চয়গ্রাম পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার এলাকার গর্তে ইট, ইটের টুকরো পেলেন। তিনি ছয়গ্রাম, আজ্ঞাপুর, কালিকাপুর, ফকিরবাজার এলাকায় ইট, বালু ও কংক্রিট পেলেন। দলীয় নেতাকর্মীরা তাঁকে সহযোগিতা করেন।
স্থানীয় চালক আব্দুল জব্বার বলেন, “সড়কের কারণে প্রতিদিন দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিতে হতো। হাজী জসিম উদ্দিন সত্যিই মাটি ও মানুষের নেতা। তিনি আমাদের দুর্ভোগ অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছেন।”
অন্যদিকে সিএনজিচালক শহীদুল্লাহ ও মোবারক হোসেন বলেন, “এই সড়কে যাত্রীদের যেমন ভোগান্তি, আমরাও একইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হই। হাজী জসিম উদ্দিনের উদ্যোগ আমাদের জন্য স্বস্তির।”
জানতে চাইলে জসিম উদ্দিন বলেন, “বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার সড়কগুলোর অবস্থা নাজুক। কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা না নেওয়ায় সাধারণ মানুষ প্রতিদিন দুর্ঘটনা ও ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। আমি নিজেও ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করি। তাই বসে থাকতে পারিনি। আমার ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে ও নেতাকর্মীদের স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক সংস্কার করেছি। এতে যদি মানুষের কিছুটা স্বস্তি আসে, সেটিই আমার প্রাপ্তি।’
উল্লেখ জসিম উদ্দিন কুমিল্লা-৫( বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া) আসনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী। সেই লক্ষে তিনি নানা ধরনের জনহিতকর কাজ করেছেন।