নিজস্ব প্রতিবেদক
শিক্ষক, আবাসন ও শ্রেণিকক্ষ সংকটে জর্জরিত কুমিল্লা মেডিকেল। এখানে জ্যেষ্ঠ শিক্ষকের বেশির ভাগ পদই শুন্য। ছাত্রাবাসেও আসন কম। কোন রকমে টেনেটুনে পাঠদান চালিয়ে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
কলেজ সূত্রে জানা গেছে, এ কলেজে অধ্যাপকের পদ ২৯ টি। অধ্যাপক আছেন মাত্র পাঁচজন। ২৪ টি পদই শূন্য। সহযোগী অধ্যাপকের ৪৭ টি পদেও মধ্যে ১৮ টি শূন্য। সহকারী অধ্যাপকের ৭৩ টি পদের মধ্যে ২৫ টি শূন্য। জ্যেষ্ঠ শিক্ষকের মারাত্নক সংকট। কলেজে প্রথম গ্রেড থেকে নবম গ্রেড পর্যন্ত ১৮৮ পদ আছে। ৬৯ টি পদ শূন্য।
পুরো কলেজের চারটি ছাত্রাবাসে আসন সংখ্যা ৮৩০ টি। থাকছে ১ হাজার ১৮ জন। বেগম খালেদা জিয়া ছাত্রাবাসে ৩১২ আসনের বিপরীতে ৪৫৬ জন থাকছেন। এ ছাত্রাবাসে ১৪৪ জন অতিরিক্ত থাকছে। গাদাগাদি করে। সব ছাত্রাবাসেই অতিরিক্ত চাপ।
শিক্ষকদের ভাষ্য, ১৯৯২ সালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে পাঠদান শুরু হয়। তখন ৫০ আসনের কলেজ এটি। এখন ভর্তি করা হয় ২০০ জন। এর মধ্যে ১৩৯ জনই ছাত্রী। ছাত্রীদেও আবাসন ব্যবস্থা অপ্রতুল। মেডিকেলে এখন ছাত্রদের তুলনায় ছাত্রী বেশিভর্তি হয়। অন্তত ৭০ শতাংশই মেয়ে। ফলে সবাই কে আসন দেওয়া যায় না। গত ৩৩ বছরে আসন বেড়েছে কিন্তু একাডেমিক ভবন বাড়েনি।
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও একই কলেজের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধানি চকিৎসক মির্জ্জা মুহাম্মদ তাইয়েবুল ইসলাম বলেন, এটা বর্তমান সময়ের সংকট না। আগে থেকেই এ কলেজে জ্যেষ্ঠ শিক্ষকের স্বল্পতা আছে। প্রতিমাসেই আমরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও ডিজি অফিসে শূন্য পদেও তালিকা পাঠাই। কিন্তু পদ পূরণ হচ্ছে না।
শিক্ষক, আবাসন ও শ্রেণিকক্ষ সংকটে জর্জরিত কুমিল্লা মেডিকেল। এখানে জ্যেষ্ঠ শিক্ষকের বেশির ভাগ পদই শুন্য। ছাত্রাবাসেও আসন কম। কোন রকমে টেনেটুনে পাঠদান চালিয়ে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
কলেজ সূত্রে জানা গেছে, এ কলেজে অধ্যাপকের পদ ২৯ টি। অধ্যাপক আছেন মাত্র পাঁচজন। ২৪ টি পদই শূন্য। সহযোগী অধ্যাপকের ৪৭ টি পদেও মধ্যে ১৮ টি শূন্য। সহকারী অধ্যাপকের ৭৩ টি পদের মধ্যে ২৫ টি শূন্য। জ্যেষ্ঠ শিক্ষকের মারাত্নক সংকট। কলেজে প্রথম গ্রেড থেকে নবম গ্রেড পর্যন্ত ১৮৮ পদ আছে। ৬৯ টি পদ শূন্য।
পুরো কলেজের চারটি ছাত্রাবাসে আসন সংখ্যা ৮৩০ টি। থাকছে ১ হাজার ১৮ জন। বেগম খালেদা জিয়া ছাত্রাবাসে ৩১২ আসনের বিপরীতে ৪৫৬ জন থাকছেন। এ ছাত্রাবাসে ১৪৪ জন অতিরিক্ত থাকছে। গাদাগাদি করে। সব ছাত্রাবাসেই অতিরিক্ত চাপ।
শিক্ষকদের ভাষ্য, ১৯৯২ সালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে পাঠদান শুরু হয়। তখন ৫০ আসনের কলেজ এটি। এখন ভর্তি করা হয় ২০০ জন। এর মধ্যে ১৩৯ জনই ছাত্রী। ছাত্রীদেও আবাসন ব্যবস্থা অপ্রতুল। মেডিকেলে এখন ছাত্রদের তুলনায় ছাত্রী বেশিভর্তি হয়। অন্তত ৭০ শতাংশই মেয়ে। ফলে সবাই কে আসন দেওয়া যায় না। গত ৩৩ বছরে আসন বেড়েছে কিন্তু একাডেমিক ভবন বাড়েনি।
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও একই কলেজের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধানি চকিৎসক মির্জ্জা মুহাম্মদ তাইয়েবুল ইসলাম বলেন, এটা বর্তমান সময়ের সংকট না। আগে থেকেই এ কলেজে জ্যেষ্ঠ শিক্ষকের স্বল্পতা আছে। প্রতিমাসেই আমরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও ডিজি অফিসে শূন্য পদেও তালিকা পাঠাই। কিন্তু পদ পূরণ হচ্ছে না।