নিজস্ব প্রতিবেদক
পাঁচ বছর আগে করোনা ভাইরাস সংক্রমণে কুমিল্লা শহর ও শহরতলিতে বহু লোক আক্রান্ত হন। কেউ কেউ করোনায় মারা যান। তখন পরিবারের সদস্যরা আতংকে মৃত ব্যক্তির লাশ ধরতে সাহস পাননি। এক কক্ষে লাশ ফেলে রেখে দরজা বন্ধ করে রাখতেন। তখন ঘর থেকে লাশ বের করে গোসল করানো, জানাযা পড়ানো ও দাফনের ব্যবস্থা করতো স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বিবেক। বিবেকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও বর্তমানে কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু তাঁর দলবল নিয়ে ওই কাজ করেন। করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের বাড়িতে খাবার ও ওষুধ পৌঁছানো, অক্সিজেন সিলিণ্ডার নিয়ে হাজির হতেন। বৈদ্যুতিক পাখাও পাঠাতেন। করোনার নমুনা আনতে বিভিন্ন বাড়িতেও যেতেন। টিপুর ওই কাজের সুনাম পাঁচ বছর আগে কুমিল্লাসহ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। টিপুর পরিচয় হয়ে ওঠে ‘মানবিক মানুষ’। এবার ইউসুফ মোল্লা টিপু ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মাঠে নেমেছেন। তিনি মশক নিধন কার্যক্রম হাতে নিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের পাথুরিয়াপাড়া পানুয়া খানকা এলাকা থেকে তিনি মশা নিধন কর্মসুচি শুরু করেছেন।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আমিন উর রশিদ ইয়াছিন প্রধান অতিথি হিসেবে ওই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এ সময় বিবেকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইউসুফ মোল্লা টিপু ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি সাজ্জাদুল কবীর উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আমিন উর রশিদ ইয়াছিন নিজে ফগার মেশিন হাতে নিয়ে ওই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। তিনি ওষুধ চিটান। এরপর তাঁরা নগরের ১০ নম্বর ওয়ার্ডে মশক নিধন কার্যক্রম করেন। পরে নগরের ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ওই কর্মসূচি করা হয়। ২২ নম্বর ওয়ার্ডে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মাহাবুব চৌধুরী ও মহানগর বিএনপি নেতা মামুন মজুমদার উপস্থিত ছিলেন। তিনটি ওয়ার্ডে আমিন উর রশিদ ইয়াছিন ও ইউসুফ মোল্লা টিপু ছিলেন।
জানতে চাইলে ইউসুফ মোল্লা টিপু বলেন,‘ বিবেক সবসময়ই মানবিক কাজ করে। বর্ষার এই মৌসুমে ডেঙ্গু থেকে নগরবাসীকে রক্ষার জন্য আমরা মশক নিধন কাজে হাত দিয়েছি। এটি চলমান থাকবে। কারও এলাকায় মশার উৎপাত থাকলে আমাদের জানালে আমি হাজির হব। এছাড়া বিবেক নগরের সব কয়টি ওয়ার্ডে পর্যায়ক্রমে মশা নিধন কার্যক্রম চালাবে। বিবেক ছাড়া ওয়ার্ড বিএনপির নেতা, এলাকার গণমান্য ব্যক্তিবর্গ আমাদের কাজে সম্পৃক্ত আছেন। পর্যায়ক্রমে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের আরও ২৪ টি ওয়ার্ডে বিবেকের সদস্যরা এই কাজ করবে। ’
পাঁচ বছর আগে করোনা ভাইরাস সংক্রমণে কুমিল্লা শহর ও শহরতলিতে বহু লোক আক্রান্ত হন। কেউ কেউ করোনায় মারা যান। তখন পরিবারের সদস্যরা আতংকে মৃত ব্যক্তির লাশ ধরতে সাহস পাননি। এক কক্ষে লাশ ফেলে রেখে দরজা বন্ধ করে রাখতেন। তখন ঘর থেকে লাশ বের করে গোসল করানো, জানাযা পড়ানো ও দাফনের ব্যবস্থা করতো স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বিবেক। বিবেকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও বর্তমানে কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু তাঁর দলবল নিয়ে ওই কাজ করেন। করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের বাড়িতে খাবার ও ওষুধ পৌঁছানো, অক্সিজেন সিলিণ্ডার নিয়ে হাজির হতেন। বৈদ্যুতিক পাখাও পাঠাতেন। করোনার নমুনা আনতে বিভিন্ন বাড়িতেও যেতেন। টিপুর ওই কাজের সুনাম পাঁচ বছর আগে কুমিল্লাসহ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। টিপুর পরিচয় হয়ে ওঠে ‘মানবিক মানুষ’। এবার ইউসুফ মোল্লা টিপু ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মাঠে নেমেছেন। তিনি মশক নিধন কার্যক্রম হাতে নিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের পাথুরিয়াপাড়া পানুয়া খানকা এলাকা থেকে তিনি মশা নিধন কর্মসুচি শুরু করেছেন।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আমিন উর রশিদ ইয়াছিন প্রধান অতিথি হিসেবে ওই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এ সময় বিবেকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইউসুফ মোল্লা টিপু ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি সাজ্জাদুল কবীর উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আমিন উর রশিদ ইয়াছিন নিজে ফগার মেশিন হাতে নিয়ে ওই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। তিনি ওষুধ চিটান। এরপর তাঁরা নগরের ১০ নম্বর ওয়ার্ডে মশক নিধন কার্যক্রম করেন। পরে নগরের ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ওই কর্মসূচি করা হয়। ২২ নম্বর ওয়ার্ডে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মাহাবুব চৌধুরী ও মহানগর বিএনপি নেতা মামুন মজুমদার উপস্থিত ছিলেন। তিনটি ওয়ার্ডে আমিন উর রশিদ ইয়াছিন ও ইউসুফ মোল্লা টিপু ছিলেন।
জানতে চাইলে ইউসুফ মোল্লা টিপু বলেন,‘ বিবেক সবসময়ই মানবিক কাজ করে। বর্ষার এই মৌসুমে ডেঙ্গু থেকে নগরবাসীকে রক্ষার জন্য আমরা মশক নিধন কাজে হাত দিয়েছি। এটি চলমান থাকবে। কারও এলাকায় মশার উৎপাত থাকলে আমাদের জানালে আমি হাজির হব। এছাড়া বিবেক নগরের সব কয়টি ওয়ার্ডে পর্যায়ক্রমে মশা নিধন কার্যক্রম চালাবে। বিবেক ছাড়া ওয়ার্ড বিএনপির নেতা, এলাকার গণমান্য ব্যক্তিবর্গ আমাদের কাজে সম্পৃক্ত আছেন। পর্যায়ক্রমে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের আরও ২৪ টি ওয়ার্ডে বিবেকের সদস্যরা এই কাজ করবে। ’