• কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
  • আদর্শ সদর
  • বরুড়া
  • লাকসাম
  • দাউদকান্দি
  • আরও
    • চৌদ্দগ্রাম
    • সদর দক্ষিণ
    • নাঙ্গলকোট
    • বুড়িচং
    • ব্রাহ্মণপাড়া
    • মনোহরগঞ্জ
    • লালমাই
    • চান্দিনা
    • মুরাদনগর
    • দেবীদ্বার
    • হোমনা
    • মেঘনা
    • তিতাস
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • বাংলাদেশ
  • অপরাধ
  • বিশ্ব
  • বাণিজ্য
  • মতামত
  • খেলা
  • বিনোদন
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • ইপেপার
  • ইপেপার
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার শহর

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. গাজীউল হক ভূঁইয়া ( সোহাগ)।

নাহার প্লাজা, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা-৩৫০০

ই-মেইল: [email protected]

ফোন: 01716197760

> কুমিল্লা জেলা

কুমিল্লা-৬ আসনে যে কারণে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন মনিরুল হক চৌধুরী

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ১৭: ২৭
logo

কুমিল্লা-৬ আসনে যে কারণে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন মনিরুল হক চৌধুরী

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ : ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ১৭: ২৭
Photo

চৌদ্দগ্রামে বাসে অগ্নি সংযোগ ও মানুষ পোড়ানোর অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে অন্যতম আসামি বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ মনিরুল হক চৌধুরী। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারাগার থেকে অংশ নেন মনিরুল। সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ওরফে লোটাস কামালের হয়রানি ছিল বছরের পর বছর। বিরোধী দলে থেকেও বিএনপির নেতাকর্মীদের নানাভাবে আইনি সহযোগিতা প্রদান, অভিজ্ঞ পার্লামেন্টরিয়ান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়নের সাবেক শিক্ষার্থী তিনি। বিএনপির বর্তমান নেতৃত্বের সঙ্গে মনোনয়ন প্রত্যাশী সম্ভাব্য একজন প্রার্থীর দুরত্ব ও সীমানা পুনর্বিন্যাসসহ বহুমাত্রিক কারণে কুমিল্লা-৬( আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন, কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী।

২০০৮ ও ২০১৮ সালে এই আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমিন উর রশিদ ইয়াছিন। এবার তাঁকে এ আসনে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। এ অবস্থায় মনিরুল হক চৌধুরী কি কারণে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন তা নিয়ে চুলচেলা বিশ্লেষন চলছে। গতকাল সোমবার প্রার্থীতা ঘোষণার পর কুমিল্লা জুড়ে আলোচনা হচ্ছে কেন দল এবার মনিরুল হক চৌধুরীকে বেছে নিয়েছে।

জানতে চাইলে কুমিল্লার একজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন,‘ বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের অধিকারী মনিরুল হক চৌধুরীর সঙ্গে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলগুলোর সুসম্পর্ক, কুমিল্লার উন্নয়ন নিয়ে দীর্ঘদিনের আন্দোলন বিশেষত ঢাকা- কুমিল্লা রেললাইন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রস্তাব, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জলাবদ্ধতার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব ইত্যাদি মানুষকে আকৃষ্ট করেছে। এছাড়া খালেদা জিয়ার সঙ্গে বাস পোড়ানো মামলার আসামি ও জেল খাটা। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে তাঁর মেয়ের ভূমিকা, মনিরুল হক চৌধুরীর জাতীয় পর্যায়ে পরিচিতি, কুমিল্লায় প্রবীণ নেতৃত্বের অনুপস্থিতি, শহরের সিভিল সোসাইটির কাছে গ্রহণযোগ্যতা, অতীতের উন্নয়ন কর্মকান্ড, আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের এক সময়ের কাছের মানুষরা দূরে সরে যাওয়া, মনিরুল হক সাক্কুর আগ্রামী মাঠ চষে বেড়ানো তাঁর দলীয় মনোনয়নে অন্যতম সহায়ক হিসেবে ভূমিকা রাখেন।

এছাড়া কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মনিরুল হক সাক্কু, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মোস্তাক মিয়া, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম ও মহানগর বিএনপির সভাপতি উৎবাতুল বারী আবুর সঙ্গে একজন মনোনয়ন প্রত্যাশীর নানা কারণে দুরত্ব বেড়েছে। এটাও মনোনয়ন না পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে।

চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির নতুন আহবায়ক কমিটি হয়। ওই কমিটি আদর্শ উপজেলা সম্মেলন করতে গেলে জেলা নেতৃবৃন্দকে ব্যানার, ফটকে, ফেস্টুনে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরন করে সম্মান জানানো হয়নি। জেলা সম্মেলনেও দলীয় নির্দেশনা লঙ্ঘন করে একজন মনোনয়ন প্রত্যাশীর লোকজন হাঙ্গামা করার চেষ্টা করে। এটাও মনিরুল হক চৌধুরীকে এগিয়ে দেয়। তার ওপর মনিরুল হক চৌধুরীর সৃজনশীল, বাস্তবভিত্তিক চিন্তা, সেমিনার করা, সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাধ্যমে কুমিল্লার নাগরিক দুর্ভোগ নিয়ে সোচ্চার ছিলেন।

সম্ভাব্য প্রার্থীরা দলের হাইকমান্ডকে জানিয়েছেন, মনিরুল হক চৌধুরীকে মনোনয়ন দিলে বিএনপির সদর আসন হাতছাড়া হবে না। গত ২৭ সেপ্টেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সামনে বক্তব্য দেন মনিরুল হক চৌধুরী। তাঁর বক্তব্যে ভোটের ভিশন ছিল। কি করলে বিএনপি ভালো করবে, তা ছিল। চৌধুরীর বক্তব্যে সায় দিয়েছেন, পছন্দ করেছেন তারেক রহমান। সিটি করপোরেশনের নয়টি ওয়ার্ড, সদর দক্ষিণ উপজেলায় তাঁর ভোট ব্যাংক আছে। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১৮ টি ওয়ার্ডে সাক্কুর ভোট ব্যাংক ও সিভিল সোসাইটির ভোট আছে। প্রকাশ্য ও তলে তলে বিএনপির বড় একটি অংশ মনিরুল হক চৌধুরীকে প্রার্থী হিসেবে চেয়েছেন। জামায়াত ছাড়া অন্য রাজনৈতিক দলের ভোট মনিরুল হক চৌধুরীই পাবেন। এছাড়া একটি জাতীয় দৈনিকের সম্পাদকও মনিরুল হক চৌধুরীর পক্ষে মনোনয়ন পেতে কাজ করেছেন। মনিরুলের সঙ্গে মনোনয়ন প্রত্যাশী একজন নেতার যাঁরা আগে লোক ছিলেন, তাঁরা এখন আর নেই। এখন যাঁরা আছেন, তাঁদের বয়স ৫০ বছরের নিচে। তাঁদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞার সঙ্গে জ্যৈষ্ঠ নেতাদের চিন্তায় বিশাল ফারাক ছিল। এ অবস্থায় মনোনয়ন দৌঁড়ে পিছিয়ে পড়েন সম্ভাব্য ওই প্রার্থী। বিএনপির সব পক্ষ এক হয়ে মনিরুলের মনোনয়নের জন্য কাজ করে।

জানতে চাইলে মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও সালাউদ্দিন আহমেদের কাছে কৃতজ্ঞ আমি। সদর আসনে শিক্ষিত প্রার্থী দেখে মানুষ ভোট দেবে। যাঁর মধ্যে ভিশন আছে। আল্লাহ পাক আমাকে কবুল করেছেন।

Thumbnail image

চৌদ্দগ্রামে বাসে অগ্নি সংযোগ ও মানুষ পোড়ানোর অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে অন্যতম আসামি বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ মনিরুল হক চৌধুরী। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারাগার থেকে অংশ নেন মনিরুল। সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ওরফে লোটাস কামালের হয়রানি ছিল বছরের পর বছর। বিরোধী দলে থেকেও বিএনপির নেতাকর্মীদের নানাভাবে আইনি সহযোগিতা প্রদান, অভিজ্ঞ পার্লামেন্টরিয়ান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়নের সাবেক শিক্ষার্থী তিনি। বিএনপির বর্তমান নেতৃত্বের সঙ্গে মনোনয়ন প্রত্যাশী সম্ভাব্য একজন প্রার্থীর দুরত্ব ও সীমানা পুনর্বিন্যাসসহ বহুমাত্রিক কারণে কুমিল্লা-৬( আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন, কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী।

২০০৮ ও ২০১৮ সালে এই আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমিন উর রশিদ ইয়াছিন। এবার তাঁকে এ আসনে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। এ অবস্থায় মনিরুল হক চৌধুরী কি কারণে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন তা নিয়ে চুলচেলা বিশ্লেষন চলছে। গতকাল সোমবার প্রার্থীতা ঘোষণার পর কুমিল্লা জুড়ে আলোচনা হচ্ছে কেন দল এবার মনিরুল হক চৌধুরীকে বেছে নিয়েছে।

জানতে চাইলে কুমিল্লার একজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন,‘ বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের অধিকারী মনিরুল হক চৌধুরীর সঙ্গে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলগুলোর সুসম্পর্ক, কুমিল্লার উন্নয়ন নিয়ে দীর্ঘদিনের আন্দোলন বিশেষত ঢাকা- কুমিল্লা রেললাইন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রস্তাব, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জলাবদ্ধতার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব ইত্যাদি মানুষকে আকৃষ্ট করেছে। এছাড়া খালেদা জিয়ার সঙ্গে বাস পোড়ানো মামলার আসামি ও জেল খাটা। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে তাঁর মেয়ের ভূমিকা, মনিরুল হক চৌধুরীর জাতীয় পর্যায়ে পরিচিতি, কুমিল্লায় প্রবীণ নেতৃত্বের অনুপস্থিতি, শহরের সিভিল সোসাইটির কাছে গ্রহণযোগ্যতা, অতীতের উন্নয়ন কর্মকান্ড, আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের এক সময়ের কাছের মানুষরা দূরে সরে যাওয়া, মনিরুল হক সাক্কুর আগ্রামী মাঠ চষে বেড়ানো তাঁর দলীয় মনোনয়নে অন্যতম সহায়ক হিসেবে ভূমিকা রাখেন।

এছাড়া কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মনিরুল হক সাক্কু, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মোস্তাক মিয়া, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম ও মহানগর বিএনপির সভাপতি উৎবাতুল বারী আবুর সঙ্গে একজন মনোনয়ন প্রত্যাশীর নানা কারণে দুরত্ব বেড়েছে। এটাও মনোনয়ন না পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে।

চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির নতুন আহবায়ক কমিটি হয়। ওই কমিটি আদর্শ উপজেলা সম্মেলন করতে গেলে জেলা নেতৃবৃন্দকে ব্যানার, ফটকে, ফেস্টুনে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরন করে সম্মান জানানো হয়নি। জেলা সম্মেলনেও দলীয় নির্দেশনা লঙ্ঘন করে একজন মনোনয়ন প্রত্যাশীর লোকজন হাঙ্গামা করার চেষ্টা করে। এটাও মনিরুল হক চৌধুরীকে এগিয়ে দেয়। তার ওপর মনিরুল হক চৌধুরীর সৃজনশীল, বাস্তবভিত্তিক চিন্তা, সেমিনার করা, সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাধ্যমে কুমিল্লার নাগরিক দুর্ভোগ নিয়ে সোচ্চার ছিলেন।

সম্ভাব্য প্রার্থীরা দলের হাইকমান্ডকে জানিয়েছেন, মনিরুল হক চৌধুরীকে মনোনয়ন দিলে বিএনপির সদর আসন হাতছাড়া হবে না। গত ২৭ সেপ্টেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সামনে বক্তব্য দেন মনিরুল হক চৌধুরী। তাঁর বক্তব্যে ভোটের ভিশন ছিল। কি করলে বিএনপি ভালো করবে, তা ছিল। চৌধুরীর বক্তব্যে সায় দিয়েছেন, পছন্দ করেছেন তারেক রহমান। সিটি করপোরেশনের নয়টি ওয়ার্ড, সদর দক্ষিণ উপজেলায় তাঁর ভোট ব্যাংক আছে। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১৮ টি ওয়ার্ডে সাক্কুর ভোট ব্যাংক ও সিভিল সোসাইটির ভোট আছে। প্রকাশ্য ও তলে তলে বিএনপির বড় একটি অংশ মনিরুল হক চৌধুরীকে প্রার্থী হিসেবে চেয়েছেন। জামায়াত ছাড়া অন্য রাজনৈতিক দলের ভোট মনিরুল হক চৌধুরীই পাবেন। এছাড়া একটি জাতীয় দৈনিকের সম্পাদকও মনিরুল হক চৌধুরীর পক্ষে মনোনয়ন পেতে কাজ করেছেন। মনিরুলের সঙ্গে মনোনয়ন প্রত্যাশী একজন নেতার যাঁরা আগে লোক ছিলেন, তাঁরা এখন আর নেই। এখন যাঁরা আছেন, তাঁদের বয়স ৫০ বছরের নিচে। তাঁদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞার সঙ্গে জ্যৈষ্ঠ নেতাদের চিন্তায় বিশাল ফারাক ছিল। এ অবস্থায় মনোনয়ন দৌঁড়ে পিছিয়ে পড়েন সম্ভাব্য ওই প্রার্থী। বিএনপির সব পক্ষ এক হয়ে মনিরুলের মনোনয়নের জন্য কাজ করে।

জানতে চাইলে মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও সালাউদ্দিন আহমেদের কাছে কৃতজ্ঞ আমি। সদর আসনে শিক্ষিত প্রার্থী দেখে মানুষ ভোট দেবে। যাঁর মধ্যে ভিশন আছে। আল্লাহ পাক আমাকে কবুল করেছেন।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

১

বগুড়ার এসপি হলেন বরুড়ার শাহাদাত

২

বিএনপি নেতা কায়কোবাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগ

৩

চান্দিনায় ৩০টি স্টলে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী

৪

লটারিতে কুমিল্লার নতুন পুলিশ সুপার আনিসুজ্জামান

৫

মনোহরগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ - ২০২৫ উপলক্ষে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী উদ্বোধ ও আলোচনা সভা

সম্পর্কিত

বগুড়ার এসপি হলেন বরুড়ার শাহাদাত

বগুড়ার এসপি হলেন বরুড়ার শাহাদাত

১৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপি নেতা কায়কোবাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগ

বিএনপি নেতা কায়কোবাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে
চান্দিনায় ৩০টি স্টলে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী

চান্দিনায় ৩০টি স্টলে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী

১৩ ঘণ্টা আগে
লটারিতে কুমিল্লার নতুন পুলিশ সুপার আনিসুজ্জামান

লটারিতে কুমিল্লার নতুন পুলিশ সুপার আনিসুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে