নিজস্ব প্রতিবেদক

অপরাধ দমনের পাশাপাশি দেশের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ও জাতীয় সার্থে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কুমিল্লায় র্যাবের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। পাশাপাশি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, কুমিল্লা শহর ও এর আশে পাশের এলাকায় র্যাবের টহল কার্যক্রম ও গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে। মহাসড়কে যানবাহন চলাচল ও সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে র্যাব-১১, সিপিসি-২, কুমিল্লা। জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে গভীর রাত পর্যন্ত টহল কার্যক্রম পরিচালনা, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টসমূহে চেকপোস্ট স্থাপনের মাধ্যমে সন্দেহভাজন প্রাইভেটকার, সিএনজি, মোটরসাইকেল সহ বিভিন্ন যানবাহন তল্লাশির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এছাড়াও জনসাধাণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং জনবহুল এলাকা ও গুরুত্বপূর্ণ সরকারি বেসরকারি স্থাপনায় নাশকতামূলক কর্মকান্ড প্রতিরোধ ও যেকোন প্রকার অপ্রীতিকর পরিস্থিতি প্রতিরোধে র্যাবের টহল টিমের পাশাপাশি সাদা পোষাকের গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে।

র্যাব-১১ ক্রাইম প্রিভেনশন কোম্পানী-২ এর উপপরিচালক ও কোম্পানী কমান্ডার মেজর সাদমান ইবনে আলম বলেন, সার্বিক আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখার জন্য আমরা কাজ করছি।

র্যাব প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায় , চলতি বছরের ৫ আগস্ট থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন অভিযানে চাঞ্চল্যকর অপরাধী ৩০৪ জন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী- একজন, আরসা সদস্য-১৫ জন, জঙ্গি-২ জন, হত্যা মামলায় ১৯০ জন , ধর্ষণ মামলায় ১০২ জন, অস্ত্র সংক্রান্ত মামলায় ৪০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এয়াড়া র্যাব ১২৭ টি অস্ত্র, ১ হাজার ৪০১ রাউন্ড গোলাবারুদ উদ্ধার এবং ৪৯৪ জন এর অধিক মাদক কারবারি গ্রেপ্তার সহ বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার করে র্যাব-১১।

অপরাধ দমনের পাশাপাশি দেশের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ও জাতীয় সার্থে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কুমিল্লায় র্যাবের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। পাশাপাশি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, কুমিল্লা শহর ও এর আশে পাশের এলাকায় র্যাবের টহল কার্যক্রম ও গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে। মহাসড়কে যানবাহন চলাচল ও সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে র্যাব-১১, সিপিসি-২, কুমিল্লা। জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে গভীর রাত পর্যন্ত টহল কার্যক্রম পরিচালনা, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টসমূহে চেকপোস্ট স্থাপনের মাধ্যমে সন্দেহভাজন প্রাইভেটকার, সিএনজি, মোটরসাইকেল সহ বিভিন্ন যানবাহন তল্লাশির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এছাড়াও জনসাধাণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং জনবহুল এলাকা ও গুরুত্বপূর্ণ সরকারি বেসরকারি স্থাপনায় নাশকতামূলক কর্মকান্ড প্রতিরোধ ও যেকোন প্রকার অপ্রীতিকর পরিস্থিতি প্রতিরোধে র্যাবের টহল টিমের পাশাপাশি সাদা পোষাকের গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে।

র্যাব-১১ ক্রাইম প্রিভেনশন কোম্পানী-২ এর উপপরিচালক ও কোম্পানী কমান্ডার মেজর সাদমান ইবনে আলম বলেন, সার্বিক আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখার জন্য আমরা কাজ করছি।

র্যাব প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায় , চলতি বছরের ৫ আগস্ট থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন অভিযানে চাঞ্চল্যকর অপরাধী ৩০৪ জন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী- একজন, আরসা সদস্য-১৫ জন, জঙ্গি-২ জন, হত্যা মামলায় ১৯০ জন , ধর্ষণ মামলায় ১০২ জন, অস্ত্র সংক্রান্ত মামলায় ৪০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এয়াড়া র্যাব ১২৭ টি অস্ত্র, ১ হাজার ৪০১ রাউন্ড গোলাবারুদ উদ্ধার এবং ৪৯৪ জন এর অধিক মাদক কারবারি গ্রেপ্তার সহ বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার করে র্যাব-১১।