নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা) আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরী বলেছেন, যাঁরা ষড়যন্ত্রকারীদের সাথে আঁতাত করে তাঁরা দলের শত্রু। তাঁরা নির্বাচন বানচালকারীদের সঙ্গে তলে তলে আঁতাত করছেন। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করছেন। আসুন তারেক রহমানের মনোনীত প্রার্থীকে জয়ী করি আমরা। বিএনপি একটি পরিবার। পরিবারের সবাইকে নিয়েই এককাট্টা হয়ে ধানের শীষের জন্য কাজ করি। কুমিল্লার উন্নয়নের জন্য কাজ করি।

আজ শনিবার কুমিল্লা নগরের নোয়াগাঁও চৌমুহনী এলাকায় এক সমাবেশে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল হক চৌধুরী এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, গত ১৬ বছর আমরা রাজপথে আন্দোলন করেছি। শুধু আমি আন্দোলন করেছি এমন নয়, আমার পুরা পরিবার রাজপথে আন্দোলন করেছে। আমার মেয়েরাও রাজপথে আন্দোলন করেছে। জুলাই বিপ্লবে আমার মেয়ে ড. চৌধুরী সায়মা ফেরদৌস শাম্মীর বজ্রকন্ঠ আপনারা নিশ্চয়ই শুনেছেন। অথচ যারা নিজেদেরকে ত্যাগী দাবি করে গত ১৬ বছরে তাদের কোন মামলা নেই তারা জেলখানাও চিনে না। একদিনও জেলখানায় যায়নি। অথচ আমাকে চৌদ্দগ্রামের বাসে আগুন দেওয়া ও মানুষ পোড়ানোর মিথ্যা হত্যা মামলায় আসামী করা হয়। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে সম্পূর্ণ অন্যায় ভাবে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আপোস করেননি। বিএনপি কখনো আপোসের রাজনীতি করে না। শুধু আপোস না করার কারণে তারেক রহমানকে যেভাবে শারীরিক নির্যাতন করেছে, তার নজির এই উপমহাদেশে নেই।

মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, আগামী নির্বাচন দেশের অস্তিত্বের লড়াই। দেশের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে তারেক রহমান দ্রুত নির্বাচন চেয়েছেন। ধন্যবাদ জানাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনুসকে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করার জন্য। যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, দেশের অস্তিত্ব নিয়ে খেলতে চায় তাঁরা দেশের শত্রু।

নগরের ১৯, ২০ ও ২১ নং ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে ওই সমাবেশ হয়। বিএনপি নেতা সোহেল মজুমদারের সঞ্চালনায় শুভেচ্ছা বিনিময় সভায় জেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন সংগঠক শাহ মোহাম্মদ সেলিম , সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট আক্তার হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক চৌধুরী, ২১ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর কাজী মাহবুবুর রহমান ও সমবায় দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য মেহেদী হাসান প্রমুখ।
পরে তিনি কোটবাড়ি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এলাকা ও পদুয়ারবাজার বিশ্বরোডে দুটি পথসভায় বক্তব্য রাখেন।

কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা) আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরী বলেছেন, যাঁরা ষড়যন্ত্রকারীদের সাথে আঁতাত করে তাঁরা দলের শত্রু। তাঁরা নির্বাচন বানচালকারীদের সঙ্গে তলে তলে আঁতাত করছেন। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করছেন। আসুন তারেক রহমানের মনোনীত প্রার্থীকে জয়ী করি আমরা। বিএনপি একটি পরিবার। পরিবারের সবাইকে নিয়েই এককাট্টা হয়ে ধানের শীষের জন্য কাজ করি। কুমিল্লার উন্নয়নের জন্য কাজ করি।

আজ শনিবার কুমিল্লা নগরের নোয়াগাঁও চৌমুহনী এলাকায় এক সমাবেশে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল হক চৌধুরী এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, গত ১৬ বছর আমরা রাজপথে আন্দোলন করেছি। শুধু আমি আন্দোলন করেছি এমন নয়, আমার পুরা পরিবার রাজপথে আন্দোলন করেছে। আমার মেয়েরাও রাজপথে আন্দোলন করেছে। জুলাই বিপ্লবে আমার মেয়ে ড. চৌধুরী সায়মা ফেরদৌস শাম্মীর বজ্রকন্ঠ আপনারা নিশ্চয়ই শুনেছেন। অথচ যারা নিজেদেরকে ত্যাগী দাবি করে গত ১৬ বছরে তাদের কোন মামলা নেই তারা জেলখানাও চিনে না। একদিনও জেলখানায় যায়নি। অথচ আমাকে চৌদ্দগ্রামের বাসে আগুন দেওয়া ও মানুষ পোড়ানোর মিথ্যা হত্যা মামলায় আসামী করা হয়। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে সম্পূর্ণ অন্যায় ভাবে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আপোস করেননি। বিএনপি কখনো আপোসের রাজনীতি করে না। শুধু আপোস না করার কারণে তারেক রহমানকে যেভাবে শারীরিক নির্যাতন করেছে, তার নজির এই উপমহাদেশে নেই।

মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, আগামী নির্বাচন দেশের অস্তিত্বের লড়াই। দেশের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে তারেক রহমান দ্রুত নির্বাচন চেয়েছেন। ধন্যবাদ জানাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনুসকে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করার জন্য। যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, দেশের অস্তিত্ব নিয়ে খেলতে চায় তাঁরা দেশের শত্রু।

নগরের ১৯, ২০ ও ২১ নং ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে ওই সমাবেশ হয়। বিএনপি নেতা সোহেল মজুমদারের সঞ্চালনায় শুভেচ্ছা বিনিময় সভায় জেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন সংগঠক শাহ মোহাম্মদ সেলিম , সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট আক্তার হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক চৌধুরী, ২১ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর কাজী মাহবুবুর রহমান ও সমবায় দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য মেহেদী হাসান প্রমুখ।
পরে তিনি কোটবাড়ি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এলাকা ও পদুয়ারবাজার বিশ্বরোডে দুটি পথসভায় বক্তব্য রাখেন।