নিজস্ব প্রতিবেদক

বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী, আমিন উর রশিদ ইয়াছিন ও আব্দুল গফুর ভূঁইয়াকে এমপি হিসেবে দেখতে চান দলীয় নেতাকর্মীরা। কুমিল্লার তিনটি আসনে তাঁদের প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব বলে মনে করছেন নেতাকর্মীরা। মনিরুল ও গফুর সর্বশেষ ২০০১ সালের ১ অক্টোবর এমপি হয়েছিলেন। ইয়াছিন ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি এমপি ছিলেন।
এদিকে কুমিল্লার রাজনৈতিক অঙ্গনে বিষয়টি নিয়ে জোরেসোরে আলোচনা চলছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও প্রার্থীর সবুজ সংকেত ( গ্রীণ সিগন্যাল) পাওয়া নিয়ে গুজব চলছে। একেক নেতার অনুসারিরা একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালাচ্ছেন।
কুমিল্লা-৬( আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে বিএনপির মনোনয়ন চান বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী ও আমিন উর রশিদ ইয়াছিন। কুমিল্লা-১০ ( নাঙ্গলকোট ও লালমাই) আসনে সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী ও আব্দুল গফুর ভূঁইয়া।
দলীয় নেতাকর্মীদের ভাষ্য, মনিরুল, ইয়াছিন ও গফুর এই তিন নেতার বিপুল জনসমর্থন আছে। দীর্ঘদিন তাঁরা নির্বাচনী মাঠে। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে ১২ টি আসন থেকে কুমিল্লা জেলায় ১১ টি আসন করা হয়। এতে করে বিএনপি তাদের জনপ্রিয় সব প্রার্থীকে আসন দিতে পারেনি। এবার আসন বিন্যাসে আরও জটিলতা দেখা দিয়েছে। যে কারণে মনিরুল হক চৌধুরী এবার কুমিল্লা-৬ আসনে ভোট করতে চান। কিন্তু এই আসনে ২০০৮ সাল থেকে আছেন ইয়াছিন। অন্যদিকে কুমিল্লা-১০ আসনে জনপ্রিয় আব্দুল গফুর ভূঁইয়া। তাঁর বিশাল কর্মী ও জনসমর্থন আছে। মনিরুল এই আসনেও ভোট করার ঘোষণা দেন। তিনি দুই আসনে ভোট করতে চান। তবে তাঁর পছন্দের আসন কুমিল্লা-৬। একবারের জন্য তিনি এই আসনে সুযোগ চান। ইতিমধ্যে তিনি প্রচারণা চালিয়েছেন। পোস্টার, ফেস্টুন, ব্যানার ও লিফলেট বিতরণ করছেন।
বিএনপির কেন্দ্রীয় এক নেতার ভাষ্য, তিনজনই ভালো প্রার্থী। এদের মধ্যে সৎ, উচ্চ শিক্ষিত, ত্যাগী নেতা আছেন। কারা দলীয় মনোনয়ন পাবেন, সেটা তারেক রহমান ঠিক করবেন। টাকা পয়সা কিংবা লবিস্ট দিয়ে দলীয় মনোনয়ন হবে না। আমার দৃঢ় বিশ্বাস দল তাঁদের তিনজনের বিষয়ে ইতিবাচক চিন্তা করবে।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম বলেন,‘ দলের হাইকমান্ড এগুলো দেখছেন। আমরা কর্মী মানুষ, কাজ করছি।’

বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী, আমিন উর রশিদ ইয়াছিন ও আব্দুল গফুর ভূঁইয়াকে এমপি হিসেবে দেখতে চান দলীয় নেতাকর্মীরা। কুমিল্লার তিনটি আসনে তাঁদের প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব বলে মনে করছেন নেতাকর্মীরা। মনিরুল ও গফুর সর্বশেষ ২০০১ সালের ১ অক্টোবর এমপি হয়েছিলেন। ইয়াছিন ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি এমপি ছিলেন।
এদিকে কুমিল্লার রাজনৈতিক অঙ্গনে বিষয়টি নিয়ে জোরেসোরে আলোচনা চলছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও প্রার্থীর সবুজ সংকেত ( গ্রীণ সিগন্যাল) পাওয়া নিয়ে গুজব চলছে। একেক নেতার অনুসারিরা একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালাচ্ছেন।
কুমিল্লা-৬( আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে বিএনপির মনোনয়ন চান বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী ও আমিন উর রশিদ ইয়াছিন। কুমিল্লা-১০ ( নাঙ্গলকোট ও লালমাই) আসনে সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী ও আব্দুল গফুর ভূঁইয়া।
দলীয় নেতাকর্মীদের ভাষ্য, মনিরুল, ইয়াছিন ও গফুর এই তিন নেতার বিপুল জনসমর্থন আছে। দীর্ঘদিন তাঁরা নির্বাচনী মাঠে। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে ১২ টি আসন থেকে কুমিল্লা জেলায় ১১ টি আসন করা হয়। এতে করে বিএনপি তাদের জনপ্রিয় সব প্রার্থীকে আসন দিতে পারেনি। এবার আসন বিন্যাসে আরও জটিলতা দেখা দিয়েছে। যে কারণে মনিরুল হক চৌধুরী এবার কুমিল্লা-৬ আসনে ভোট করতে চান। কিন্তু এই আসনে ২০০৮ সাল থেকে আছেন ইয়াছিন। অন্যদিকে কুমিল্লা-১০ আসনে জনপ্রিয় আব্দুল গফুর ভূঁইয়া। তাঁর বিশাল কর্মী ও জনসমর্থন আছে। মনিরুল এই আসনেও ভোট করার ঘোষণা দেন। তিনি দুই আসনে ভোট করতে চান। তবে তাঁর পছন্দের আসন কুমিল্লা-৬। একবারের জন্য তিনি এই আসনে সুযোগ চান। ইতিমধ্যে তিনি প্রচারণা চালিয়েছেন। পোস্টার, ফেস্টুন, ব্যানার ও লিফলেট বিতরণ করছেন।
বিএনপির কেন্দ্রীয় এক নেতার ভাষ্য, তিনজনই ভালো প্রার্থী। এদের মধ্যে সৎ, উচ্চ শিক্ষিত, ত্যাগী নেতা আছেন। কারা দলীয় মনোনয়ন পাবেন, সেটা তারেক রহমান ঠিক করবেন। টাকা পয়সা কিংবা লবিস্ট দিয়ে দলীয় মনোনয়ন হবে না। আমার দৃঢ় বিশ্বাস দল তাঁদের তিনজনের বিষয়ে ইতিবাচক চিন্তা করবে।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম বলেন,‘ দলের হাইকমান্ড এগুলো দেখছেন। আমরা কর্মী মানুষ, কাজ করছি।’