কুমিল্লা-৬ আসনে বিএনপির মনোনয়ন
নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা-৬ ( আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও কুমিল্লা সেনানিবাস) আসনে বিএনপির প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে বঞ্চিত পক্ষের উদ্যোগে গতকাল সন্ধ্যায় নগরের কান্দিরপাড় এলাকায় মশাল মিছিল হয়েছে। তাঁরা এই আসনে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমিন উর রশিদ ইয়াছিনকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার দাবি জানান।
এদিকে কুমিল্লা -৬ আসনে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের অন্যতম সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল হক চৌধুরীকে প্রার্থী ঘোষণা করায় দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। গতকাল বিকেলে নগরের পদুয়ার বাজার হোয়াইট হাউজ এলাকায় ওই কর্মসূচি পালিত হয়।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার সন্ধ্যায় সারাদেশে বিএনপি ২৩৭ টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে। এতে কুমিল্লা -৬ আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন মনিরুল হক চৌধুরী। কিন্তু আরেক মনোনয়ন প্রত্যাশী সাবেক সংসদ সদস্য আমিন উর রশিদ ইয়াছিন দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় তাঁর অনুসারীরা সোমবার রাত ১০ টায় নগরের কান্দিরপাড় পুবালী চত্বরে ও ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের আলেখারচর এলাকায় টায়ারে আগুন ধরিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর ইয়াছিনকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবি কুমিল্লা নগরের কান্দিরপাড় এলাকায় মশাল মিছিল করে। এই সময়ে কান্দিরপাড়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তখন মানুষ পায়ে হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছায়।
পূবালী চত্বরে ইয়াছিনের অনুসারীরা বিক্ষোভ করে বলেন, গত ১৮ বছর তিনি কুমিল্লায় বিএনপিকে আগলে রেখেছেন। তাঁরই মনোনয়ন পাওয়া দরকার।
এদিকে পদুয়ার বাজারে মনিরুল হক চৌধুরীকে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর শাহ আলম মজুমদার, খলিলুর রহমান মজুমদার ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা তাঁতী দলের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান পিটার।
সাবেক কাউন্সিলর খলিলুর রহমান মজুমদার বলেন, মনিরুল হক চৌধুরী বিএনপি করতে গিয়ে জেল খেটেছেন। খালেদা জিয়ার সঙ্গে মামলার আসামি। অন্যরা জেলও খাটেন নাই, আসামিও হননি। তিনি বিরোধী দলে থাকতে কর্মীদের দেখভাল করেছেন। যোগ্য প্রার্থীকে দল বেছে নিয়েছে। মনিরুল হক চৌধুরী মনোনয়ন পাওয়ায় সদর আসনে বিএনপি ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। এজন্য আমরা দলের কাছে কৃতজ্ঞ। বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের কাছে কৃতজ্ঞ। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কাছে কৃতজ্ঞ। জামায়াতকে মোকাবেলা করতে হলে মনিরুল হক চৌধুরীর বিকল্প নেই। তাঁর ভোট ব্যাংক আছে। আমরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আছি।

কুমিল্লা-৬ ( আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও কুমিল্লা সেনানিবাস) আসনে বিএনপির প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে বঞ্চিত পক্ষের উদ্যোগে গতকাল সন্ধ্যায় নগরের কান্দিরপাড় এলাকায় মশাল মিছিল হয়েছে। তাঁরা এই আসনে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমিন উর রশিদ ইয়াছিনকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার দাবি জানান।
এদিকে কুমিল্লা -৬ আসনে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের অন্যতম সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল হক চৌধুরীকে প্রার্থী ঘোষণা করায় দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। গতকাল বিকেলে নগরের পদুয়ার বাজার হোয়াইট হাউজ এলাকায় ওই কর্মসূচি পালিত হয়।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার সন্ধ্যায় সারাদেশে বিএনপি ২৩৭ টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে। এতে কুমিল্লা -৬ আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন মনিরুল হক চৌধুরী। কিন্তু আরেক মনোনয়ন প্রত্যাশী সাবেক সংসদ সদস্য আমিন উর রশিদ ইয়াছিন দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় তাঁর অনুসারীরা সোমবার রাত ১০ টায় নগরের কান্দিরপাড় পুবালী চত্বরে ও ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের আলেখারচর এলাকায় টায়ারে আগুন ধরিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর ইয়াছিনকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবি কুমিল্লা নগরের কান্দিরপাড় এলাকায় মশাল মিছিল করে। এই সময়ে কান্দিরপাড়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তখন মানুষ পায়ে হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছায়।
পূবালী চত্বরে ইয়াছিনের অনুসারীরা বিক্ষোভ করে বলেন, গত ১৮ বছর তিনি কুমিল্লায় বিএনপিকে আগলে রেখেছেন। তাঁরই মনোনয়ন পাওয়া দরকার।
এদিকে পদুয়ার বাজারে মনিরুল হক চৌধুরীকে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর শাহ আলম মজুমদার, খলিলুর রহমান মজুমদার ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা তাঁতী দলের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান পিটার।
সাবেক কাউন্সিলর খলিলুর রহমান মজুমদার বলেন, মনিরুল হক চৌধুরী বিএনপি করতে গিয়ে জেল খেটেছেন। খালেদা জিয়ার সঙ্গে মামলার আসামি। অন্যরা জেলও খাটেন নাই, আসামিও হননি। তিনি বিরোধী দলে থাকতে কর্মীদের দেখভাল করেছেন। যোগ্য প্রার্থীকে দল বেছে নিয়েছে। মনিরুল হক চৌধুরী মনোনয়ন পাওয়ায় সদর আসনে বিএনপি ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। এজন্য আমরা দলের কাছে কৃতজ্ঞ। বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের কাছে কৃতজ্ঞ। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কাছে কৃতজ্ঞ। জামায়াতকে মোকাবেলা করতে হলে মনিরুল হক চৌধুরীর বিকল্প নেই। তাঁর ভোট ব্যাংক আছে। আমরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আছি।