নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা নগরের রেসকোর্স এলাকার নিজ বাসা থেকে মিলন বিবি (৫৪) নামে এক নারীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উত্তর রেসকোর্সের কাঠেরপুল এলাকার মজুমদার ভিলার দ্বিতীয়তলার ডানপাশের ফ্ল্যাটের খাটের নিচ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহত মিলন বিবির বাড়ি বুড়িচং উপজেলার নিমসার শিকারপুর গ্রামে। তিনি রেসকোর্স মজুমদার ভিলায় বসবাস করতেন।
জানা গেছে, প্রায় ১৫ বছর আগে মিলন বিবির ডিভোর্স হয়। এরপর থেকে মায়ের সঙ্গে থাকতেন তিনি। গত চার থেকে পাঁচদিন আগে তাঁর মা নোয়াখালীতে চিকিৎসার জন্য যান। এই সময় তিনি একাই বাসায় ছিলেন। এদিকে তার তিন মেয়ের একজন থাকেন ইউরোপে স্বামীর সঙ্গে, একজন বিবাহ সূত্রে থাকেন নোয়াখালী। আর তানজিনা আক্তার নামের আরেক মেয়ে থাকেন রেসকোর্স এলাকার একটি ভাড়া বাসায়৷ গতকাল থেকে তানজিনা আক্তার কল দিয়ে তার মাকে না পাওয়া শুক্রবার সন্ধ্যায় তিনি তার মায়ের কাছে আসেন। দরজা খুলে দেখেন মা নেই। পরে খাটের নিচে রক্ত দেখে তাকিয়ে দেখেন মায়ের মরদেহ। পরে পুলিশ খবর দিলে তারা লাশ উদ্ধার করে।
নিহতের ভাতিজা মো. মাসুদ বলেন, গতকাল সকালে সাড়ে ৯টায় আমার সঙ্গে ফুফুর কথা হয়েছিল। আজ শুনি ফুফু মারা গেছে। লাশের সঙ্গে সেখানে একটি ছুরিও পাওয়া গেছে।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। বিষয়টি তদন্ত করে বিস্তারিত বলা যাবে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

কুমিল্লা নগরের রেসকোর্স এলাকার নিজ বাসা থেকে মিলন বিবি (৫৪) নামে এক নারীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উত্তর রেসকোর্সের কাঠেরপুল এলাকার মজুমদার ভিলার দ্বিতীয়তলার ডানপাশের ফ্ল্যাটের খাটের নিচ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহত মিলন বিবির বাড়ি বুড়িচং উপজেলার নিমসার শিকারপুর গ্রামে। তিনি রেসকোর্স মজুমদার ভিলায় বসবাস করতেন।
জানা গেছে, প্রায় ১৫ বছর আগে মিলন বিবির ডিভোর্স হয়। এরপর থেকে মায়ের সঙ্গে থাকতেন তিনি। গত চার থেকে পাঁচদিন আগে তাঁর মা নোয়াখালীতে চিকিৎসার জন্য যান। এই সময় তিনি একাই বাসায় ছিলেন। এদিকে তার তিন মেয়ের একজন থাকেন ইউরোপে স্বামীর সঙ্গে, একজন বিবাহ সূত্রে থাকেন নোয়াখালী। আর তানজিনা আক্তার নামের আরেক মেয়ে থাকেন রেসকোর্স এলাকার একটি ভাড়া বাসায়৷ গতকাল থেকে তানজিনা আক্তার কল দিয়ে তার মাকে না পাওয়া শুক্রবার সন্ধ্যায় তিনি তার মায়ের কাছে আসেন। দরজা খুলে দেখেন মা নেই। পরে খাটের নিচে রক্ত দেখে তাকিয়ে দেখেন মায়ের মরদেহ। পরে পুলিশ খবর দিলে তারা লাশ উদ্ধার করে।
নিহতের ভাতিজা মো. মাসুদ বলেন, গতকাল সকালে সাড়ে ৯টায় আমার সঙ্গে ফুফুর কথা হয়েছিল। আজ শুনি ফুফু মারা গেছে। লাশের সঙ্গে সেখানে একটি ছুরিও পাওয়া গেছে।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। বিষয়টি তদন্ত করে বিস্তারিত বলা যাবে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।