নিজস্ব প্রতিবেদক
বিশ্ব পর্যটন দিবস ২০২৫ উপলক্ষে কুমিল্লা ট্যুরিজম কমিউনিটি-এর উদ্যোগে কুমিল্লা শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক বর্ণাঢ্য র্যালি।
আজ শনিবার সকালে কুমিল্লা ঈদগাহ মাঠ থেকে র্যালিটি শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে ধর্মসাগর হয়ে নগর উদ্যানে গিয়ে শেষ হয়। র্যালিতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। আয়োজনে সহযোগিতা করে কুমিল্লা জেলা ট্যুরিজম পুলিশ। শেষে নগর উদ্যানে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ শুধু প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি নয়; ইতিহাস, সংস্কৃতি ও আতিথেয়তায় ভরপুর এক সম্ভাবনাময় পর্যটনগন্তব্য। চট্টগ্রামের পাহাড়, সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার, সিলেটের চা-বাগান, রাঙামাটির লেক, মহাস্থানগড়, পানাম নগর, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ও পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার— প্রতিটি স্থানই বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির অনন্য নিদর্শন।
তারা আরও বলেন, কুমিল্লাও পর্যটনে ভরপুর একটি জেলা। এখানে রয়েছে ময়নামতি শালবন বৌদ্ধবিহার, ইটাখোলা মুরা, রূপবান মুরা, ওয়ার সেমেট্রি, কোটবাড়ি শালবন এলাকা, ধর্মসাগর, দুর্গাপুর রাজবাড়ি, বার্ড (ইঅজউ), লাকসাম নবাব বাড়ি, দারোয়ান বাজার জমিদারবাড়িসহ অসংখ্য ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক দর্শনীয় স্থান। এসব স্থান শুধু কুমিল্লার নয়, বরং গোটা বাংলাদেশের ঐতিহ্যের অংশ।
কুমিল্লা ট্যুরিজম কমিউনিটি-এর পক্ষ থেকে আয়োজকরা বলেন—“আজকের এই র্যালি শুধু কুমিল্লার নয়; এটি গোটা বাংলাদেশের পর্যটন সম্ভাবনাকে জাগিয়ে তোলার আহ্বান। চলুন, সবাই মিলে গড়ে তুলি পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও অতিথিপরায়ণ বাংলাদেশ— যেখানে প্রতিটি স্থান হবে একেকটি অভিজ্ঞতা, আর প্রতিটি মানুষ হবে পর্যটনের শুভেচ্ছাদূত।”
জাতিসংঘ বিশ্ব পর্যটন সংস্থা কর্তৃক নির্ধারিত এ বছরের প্রতিপাদ্য— ‘টেকসই উন্নয়নে পর্যটন’। বক্তারা উল্লেখ করেন, পর্যটন বিশ্বজুড়ে টেকসই উন্নয়নের অন্যতম চালিকাশক্তি হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নেও এ খাত প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
বিশ্ব পর্যটন দিবস ২০২৫ উপলক্ষে কুমিল্লা ট্যুরিজম কমিউনিটি-এর উদ্যোগে কুমিল্লা শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক বর্ণাঢ্য র্যালি।
আজ শনিবার সকালে কুমিল্লা ঈদগাহ মাঠ থেকে র্যালিটি শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে ধর্মসাগর হয়ে নগর উদ্যানে গিয়ে শেষ হয়। র্যালিতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। আয়োজনে সহযোগিতা করে কুমিল্লা জেলা ট্যুরিজম পুলিশ। শেষে নগর উদ্যানে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ শুধু প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি নয়; ইতিহাস, সংস্কৃতি ও আতিথেয়তায় ভরপুর এক সম্ভাবনাময় পর্যটনগন্তব্য। চট্টগ্রামের পাহাড়, সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার, সিলেটের চা-বাগান, রাঙামাটির লেক, মহাস্থানগড়, পানাম নগর, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ও পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার— প্রতিটি স্থানই বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির অনন্য নিদর্শন।
তারা আরও বলেন, কুমিল্লাও পর্যটনে ভরপুর একটি জেলা। এখানে রয়েছে ময়নামতি শালবন বৌদ্ধবিহার, ইটাখোলা মুরা, রূপবান মুরা, ওয়ার সেমেট্রি, কোটবাড়ি শালবন এলাকা, ধর্মসাগর, দুর্গাপুর রাজবাড়ি, বার্ড (ইঅজউ), লাকসাম নবাব বাড়ি, দারোয়ান বাজার জমিদারবাড়িসহ অসংখ্য ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক দর্শনীয় স্থান। এসব স্থান শুধু কুমিল্লার নয়, বরং গোটা বাংলাদেশের ঐতিহ্যের অংশ।
কুমিল্লা ট্যুরিজম কমিউনিটি-এর পক্ষ থেকে আয়োজকরা বলেন—“আজকের এই র্যালি শুধু কুমিল্লার নয়; এটি গোটা বাংলাদেশের পর্যটন সম্ভাবনাকে জাগিয়ে তোলার আহ্বান। চলুন, সবাই মিলে গড়ে তুলি পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও অতিথিপরায়ণ বাংলাদেশ— যেখানে প্রতিটি স্থান হবে একেকটি অভিজ্ঞতা, আর প্রতিটি মানুষ হবে পর্যটনের শুভেচ্ছাদূত।”
জাতিসংঘ বিশ্ব পর্যটন সংস্থা কর্তৃক নির্ধারিত এ বছরের প্রতিপাদ্য— ‘টেকসই উন্নয়নে পর্যটন’। বক্তারা উল্লেখ করেন, পর্যটন বিশ্বজুড়ে টেকসই উন্নয়নের অন্যতম চালিকাশক্তি হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নেও এ খাত প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।