বরুড়া প্রতিনিধি

কুমিল্লার বরুড়া পৌরসভার প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান মোবারক হোসেন মীর এর চির বিদায়।
আজ রোববার পৌরসভার দেওড়া গ্রামের কৃতি সন্তান বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ মোবারক হোসেন মীর এর চির বিদায়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মৃত্যুর সংবাদ জানার পর তার নিকট আত্মীয়, এলাকাবাসী সহ পুরো বরুড়া উপজেলায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
তার মেজ পুত্র কামাল হোসেন মীর জানান মোবারক হোসেন মীর ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন ও এলাকাবাসীর সমর্থন ও সহযোগীতায় বরুড়া পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
তিনি ১৯৯৯ সালের ২৫ মার্চ থেকে ২০০৪ সালেরে ৩১ মে পর্যন্ত একাধারে ৫ বছর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার পুর্বে বরুড়া পৌরসভা সৃষ্টি হওয়ার পুর্ববর্তী সময়ে ৩ বার দেওড়া উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। রাজনৈতিক জীবনে দেওড়া উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনকালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিতে সক্রিয় ছিলেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ এলাকার সকল স্তরের মানুষের মুরুব্বি ছিলেন। তার প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর দ্বিতীয় বিয়ে করেন প্রথম স্ত্রীর ৪ ছেলে ও ৩ মেয়ে সন্তান রয়েছে।
দ্বিতীয় স্ত্রীর কোন সন্তান হয়নি। মৃত্যুকালে তার বয়স প্রায় ১শত বছরের উপরে বয়স পান। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এলাকায় সকলের শ্রদ্ধাভাজন মুরুব্বী এলাকার সরদার হিসেবে দীর্ঘ বছর সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। রবিবার বিকাল আনুমানিক ৪টায় কচুয়া উপজেলার উজানী একটি আত্মীয়ের বাড়িতে হটাৎ অসুস্থ হয়ে পরেন পরবর্তীতে নবাবপুর মেডিকেলে ভর্তি করালে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মরহুমের জানাযার সময় জানা যায়নি। তবে পারিবারিক সূত্রে জানা যায় দেওরা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজার শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফনের কথা রয়েছে।

কুমিল্লার বরুড়া পৌরসভার প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান মোবারক হোসেন মীর এর চির বিদায়।
আজ রোববার পৌরসভার দেওড়া গ্রামের কৃতি সন্তান বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ মোবারক হোসেন মীর এর চির বিদায়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মৃত্যুর সংবাদ জানার পর তার নিকট আত্মীয়, এলাকাবাসী সহ পুরো বরুড়া উপজেলায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
তার মেজ পুত্র কামাল হোসেন মীর জানান মোবারক হোসেন মীর ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন ও এলাকাবাসীর সমর্থন ও সহযোগীতায় বরুড়া পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
তিনি ১৯৯৯ সালের ২৫ মার্চ থেকে ২০০৪ সালেরে ৩১ মে পর্যন্ত একাধারে ৫ বছর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার পুর্বে বরুড়া পৌরসভা সৃষ্টি হওয়ার পুর্ববর্তী সময়ে ৩ বার দেওড়া উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। রাজনৈতিক জীবনে দেওড়া উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনকালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিতে সক্রিয় ছিলেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ এলাকার সকল স্তরের মানুষের মুরুব্বি ছিলেন। তার প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর দ্বিতীয় বিয়ে করেন প্রথম স্ত্রীর ৪ ছেলে ও ৩ মেয়ে সন্তান রয়েছে।
দ্বিতীয় স্ত্রীর কোন সন্তান হয়নি। মৃত্যুকালে তার বয়স প্রায় ১শত বছরের উপরে বয়স পান। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এলাকায় সকলের শ্রদ্ধাভাজন মুরুব্বী এলাকার সরদার হিসেবে দীর্ঘ বছর সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। রবিবার বিকাল আনুমানিক ৪টায় কচুয়া উপজেলার উজানী একটি আত্মীয়ের বাড়িতে হটাৎ অসুস্থ হয়ে পরেন পরবর্তীতে নবাবপুর মেডিকেলে ভর্তি করালে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মরহুমের জানাযার সময় জানা যায়নি। তবে পারিবারিক সূত্রে জানা যায় দেওরা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজার শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফনের কথা রয়েছে।