এভাবে সড়ক বন্ধ করে দিয়ে অতীতে নির্মাণ কাজ হয়নি
গাজীউল হক সোহাগ

কুমিল্লার লালমাই থেকে বরুড়া বাজার- ঝলম হয়ে জগৎপুর পর্যন্ত ৩২ কিলোমিটার এ কে এম আবু তাহের সড়ক। ওই সড়কের বরুড়া খাদ্য গুদাম এলাকা থেকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অফিস পর্যন্ত ১ হাজার ৫০০ মিটারের ( দেড় কিলোমিটার) আরসিসি ঢালাইয়ের কাজ শুরু হয়েছে গত ১৮ সেপ্টেম্বর। এরপর থেকে বরুড়া উপজেলা সদরে প্রবেশ করতে পারছে না কোন যানবাহন। প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকা হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছতে হয়। নির্মাণ কাজের কারণে গত একমাস এই সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। সওজের প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন, আরও অন্তত এক থেকে দেড়মাস বন্ধ থাকবে বরুড়া বাজার সড়ক। এতে করে জনভোগান্তি চরম আকার ধারণ করেছে। এ অবস্থায় ক্ষুদ্ধ এলাকাবাসী ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এভাবে সড়ক বন্ধ করে দিয়ে অতীতে কোন নির্মাণ কাজ হয়নি। এটি উপজেলা সদরে যোগাযোগের একমাত্র সড়ক। নেই কোন বিকল্প সড়কও। কয়েক কিলোমিটার অদূরের সড়কগুলোও ভাঙাচোরা ও খানাখন্দে ভরা।
গতকাল সোমবার বেলা ১১ টায় সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) কুমিল্লার উপ সহকারী প্রকৌশলী (সড়ক শাখা-১) সুমন চন্দ্র দাস জানান, বরুড়া ও ঝলম বাজারে আরসিসি ঢালাই ও নালার নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। গত ১৮ সেপ্টেম্বর বরুড়া খাদ্যগুদাম এলাকা থেকে কাজ শুরু হয়েছে। এটি বরুড়া ফায়ার সার্ভিস এলাকা পর্যন্ত চলবে। ১৫০০ মিটার অংশে আরসিসি ঢালাই হবে। একই সঙ্গে একপাশে নালা হবে। এই সড়কের প্রস্থ ১৮ ফুট। এ পর্যন্ত ১১০০ মিটারের কাজ হয়েছে। আগামী ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ। ১৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে ওই কাজ হচ্ছে। বরুড়ার কাজ শেষ হলে ঝলম বাজারে ২৫০ মিটার আরসিসি ঢালাই ও নালার কাজ প্রায় সাত কোটি টাকা ব্যয়ে শুরু হবে।
সওজ কুমিল্লার উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. আদনান ইবনে হাসান বলেন, আরও অন্তত এক থেকে দেড় মাস সময় লাগবে বরুড়া বাজারের অংশের কাজ শেষ হতে। নির্মাণ কাজের জন্য যান চলাচল বন্ধ।
সরেজমিনে বরুড়া খাদ্যগুদাম এলাকা থেকে বরুড়া মধ্য বাজার পর্যন্ত দুইবার পায়ে হেঁটে দেখা গেছে, শত শত মানুষ ব্যাগ হাতে নিয়ে উপজেলা কমপ্লেক্স, হাসপাতাল ও বরুড়া বাজারে যাচ্ছেন। স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের কষ্ট হচ্ছে। বরুড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকা পর্যন্ত আরসিসি ঢালাই দেওয়া হয়েছে। চলছে নালার কাজও। মানুষ খাদ্যগুদাম এলাকা পার হয়ে বলাকা বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা করে কুমিল্লা যাচ্ছেন।
বরুড়া বাজারের ব্যবসায়ী মো. আজিজ মিয়া বলেন, অতীতে কোনদিন এভাবে সড়ক বন্ধ করে নির্মাণ ও সংস্কার কাজ হয়নি। এই ভোগান্তির দ্রুত সুরাহা দরকার।

কুমিল্লার লালমাই থেকে বরুড়া বাজার- ঝলম হয়ে জগৎপুর পর্যন্ত ৩২ কিলোমিটার এ কে এম আবু তাহের সড়ক। ওই সড়কের বরুড়া খাদ্য গুদাম এলাকা থেকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অফিস পর্যন্ত ১ হাজার ৫০০ মিটারের ( দেড় কিলোমিটার) আরসিসি ঢালাইয়ের কাজ শুরু হয়েছে গত ১৮ সেপ্টেম্বর। এরপর থেকে বরুড়া উপজেলা সদরে প্রবেশ করতে পারছে না কোন যানবাহন। প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকা হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছতে হয়। নির্মাণ কাজের কারণে গত একমাস এই সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। সওজের প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন, আরও অন্তত এক থেকে দেড়মাস বন্ধ থাকবে বরুড়া বাজার সড়ক। এতে করে জনভোগান্তি চরম আকার ধারণ করেছে। এ অবস্থায় ক্ষুদ্ধ এলাকাবাসী ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এভাবে সড়ক বন্ধ করে দিয়ে অতীতে কোন নির্মাণ কাজ হয়নি। এটি উপজেলা সদরে যোগাযোগের একমাত্র সড়ক। নেই কোন বিকল্প সড়কও। কয়েক কিলোমিটার অদূরের সড়কগুলোও ভাঙাচোরা ও খানাখন্দে ভরা।
গতকাল সোমবার বেলা ১১ টায় সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) কুমিল্লার উপ সহকারী প্রকৌশলী (সড়ক শাখা-১) সুমন চন্দ্র দাস জানান, বরুড়া ও ঝলম বাজারে আরসিসি ঢালাই ও নালার নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। গত ১৮ সেপ্টেম্বর বরুড়া খাদ্যগুদাম এলাকা থেকে কাজ শুরু হয়েছে। এটি বরুড়া ফায়ার সার্ভিস এলাকা পর্যন্ত চলবে। ১৫০০ মিটার অংশে আরসিসি ঢালাই হবে। একই সঙ্গে একপাশে নালা হবে। এই সড়কের প্রস্থ ১৮ ফুট। এ পর্যন্ত ১১০০ মিটারের কাজ হয়েছে। আগামী ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ। ১৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে ওই কাজ হচ্ছে। বরুড়ার কাজ শেষ হলে ঝলম বাজারে ২৫০ মিটার আরসিসি ঢালাই ও নালার কাজ প্রায় সাত কোটি টাকা ব্যয়ে শুরু হবে।
সওজ কুমিল্লার উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. আদনান ইবনে হাসান বলেন, আরও অন্তত এক থেকে দেড় মাস সময় লাগবে বরুড়া বাজারের অংশের কাজ শেষ হতে। নির্মাণ কাজের জন্য যান চলাচল বন্ধ।
সরেজমিনে বরুড়া খাদ্যগুদাম এলাকা থেকে বরুড়া মধ্য বাজার পর্যন্ত দুইবার পায়ে হেঁটে দেখা গেছে, শত শত মানুষ ব্যাগ হাতে নিয়ে উপজেলা কমপ্লেক্স, হাসপাতাল ও বরুড়া বাজারে যাচ্ছেন। স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের কষ্ট হচ্ছে। বরুড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকা পর্যন্ত আরসিসি ঢালাই দেওয়া হয়েছে। চলছে নালার কাজও। মানুষ খাদ্যগুদাম এলাকা পার হয়ে বলাকা বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা করে কুমিল্লা যাচ্ছেন।
বরুড়া বাজারের ব্যবসায়ী মো. আজিজ মিয়া বলেন, অতীতে কোনদিন এভাবে সড়ক বন্ধ করে নির্মাণ ও সংস্কার কাজ হয়নি। এই ভোগান্তির দ্রুত সুরাহা দরকার।