নিজস্ব প্রতিবেদক
৩৫ বছর ধরে কুমিল্লার বরুড়া উপজেলা বিএনপি ও দলীয় নেতাকর্মীদের পাশে আছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক, সাবেক সংসদ সদস্য জাকারিয়া তাহের সুমন ও তাঁর পরিবার। বিরোধী দলে থাকাবস্থায়ও ‘তাহের পরিবার’ দলীয় নেতাকর্মীদের চাকরি দেওয়া, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদে জনপ্রতিনিধি হিসেবে জিতিয়ে আনা, মামলা, চিকিৎসা, খাবার প্রদান ও দলীয় খরচ পরিচালনা করেছেন। বিএনপির রাজনীতি করতে গিয়ে তাহের পরিবারের সদস্য আদ্রা ইউনিয়ন পরিষদের টানা তিন মেয়াদের চেয়ারম্যান প্রয়াত মো. ফজলুল হককে কারাবরণ করতে হয়েছিল। জাল ভোট ঠেকাতে গিয়ে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন লালমাই উচ্চবিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে হামলার শিকার হয়েছেন বরুড়া উপজেলা বিএনপির বর্তমান আহ্বায়ক কায়সার আলম সেলিম। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সোনাইমুড়ি এলাকা থেকে ভোটকেন্দ্র সরিয়ে নেয় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য নাছিমুল আলম চৌধুরী। ওই সময়ে ভৌগোলিক অবস্থান ও গ্রামের ঐতিহ্য রক্ষা করতে রাজপথে আন্দোলন ও আইনি পথে নামেন তাহের পরিবার। সেখানেও আন্দোলন করে জয়ী হন। এর বাইরে এ কে এম আবু তাহের ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে করোনাকালীন, বন্যা ও নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় কাজ করেছেন পরিবারটি। বরুড়া উপজেলার ১৫ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় চক্ষু রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দিয়েছেন। ঢাকায় নিয়ে ছানি অপারেশন করিয়েছেন। ‘ঐক্যবদ্ধ বরুড়া’ গড়তে জাকারিয়া তাহের সুমনের রাজনীতির বাইরে সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী নানা কর্মকাণ্ড বরুড়াবাসীর মনে প্রভাব ফেলে।
দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৯১ সালে তৎকালীন কুমিল্লা-৭ ( বরুড়া ) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এ কে এম আবু তাহের। এরপর তিনি ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারিও সংসদ সদস্য হন। ১৯৯৬ সালে সামান্য ভোটের ব্যবধানে তিনি পরাজিত হন। ২০০১ সালে এ কে এম আবু তাহের বিএনপির থেকে তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর এ কে এম আবু তাহের মারা যান। ২০০৪ সালের ডিসেম্বর মাসে উপনির্বাচনে ভোটের মাধ্যমে এ কে এম আবু তাহেরের বড় ছেলে জাকারিয়া তাহের সুমন সংসদ সদস্য হন। এরপর থেকে তাঁর কাছেই বিএনপির নেতাকর্মীরা আছেন। বরুড়ার সব শ্রেণির মানুষের কাছে জাকারিয়া তাহের সুমনের ব্যক্তিগত ইমেজ আছে।
চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি জাকারিয়া তাহের সুমনকে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়কের দায়িত্ব দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাকারিয়া তাহের সুমন দায়িত্ব নেওয়ার পর গত সাড়ে ছয়মাসে তৃণমূলে বিএনপি সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হয়েছে। দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। ইতোমধ্যে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন সম্মেলন করেছেন । গত বৃহস্পতিবার লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন হয়েছে। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে তিনি কমিটি গঠন করেছেন। আজ শনিবার বরুড়া উপজেলা ও বরুড়া পৌরসভা বিএনপির সম্মেলন হচ্ছে। এখানেও তিনি গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে কমিটি গঠন করছেন। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে জেলার নেতাদের সেতুবন্ধন তৈরি হয়েছে। যেখানে কোন্দল ছিল, সেখানে তিনি কোন্দল নিরসনে কাজ করেছেন। জেলার নেতৃবৃন্দ গত সাড়ে ছয়মাসে ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, পৌরসভা ও উপজেলা পর্যায়ে গিয়ে দলের জন্য কাজ করেছেন। ঝড় বৃষ্টি, শীত, বৈরি আবহাওয়া মাড়িয়ে জাকারিয়া তাহের সুমন কুমিল্লার ১০ টি উপজেলা ও চারটি পৌরসভায় নিজে উপস্থিত হয়েছেন। কুমিল্লা বিএনপির রাজনীতির ইতিহাসে জেলার কোন আহ্বায়ক বা সভাপতি এভাবে তৃণমূল দাপিয়ে বেড়িয়েছেন এমন আর দ্বিতীয়টি নেই।
জানতে চাইলে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি নেতৃত্বে আসার পর তৃণমূলে বিএনপিকে সাংগঠনিকভাবে চাঙা করার চেষ্টা করেছি। ১০ টি উপজেলা ও চারটি পৌরসভা নিয়ে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা । দক্ষিণ জেলার অধিভুক্ত এক হাজার ১৭ টি ওয়ার্ডেও সম্মেলনের পর ইউনিয়ন সম্মেলন হয়েছে। পরে ইউনিয়ন সম্মেলন হয়েছে। অনেক ইউনিয়নে ভোট করে নেতৃত্ব নির্বাচন করতে হয়েছে। এখন উপজেলা সম্মেলন হচ্ছে। ইতিমধ্যে দুইটি উপজেলায় সম্মেলন হয়েছে। আজ বরুড়া উপজেলা ও পৌরসভার সম্মেলন হবে। আমরা কোন কিছু চাপিয়ে দিই না। দলীয় নেতাকর্মীরা তাঁদের নেতা নির্বাচন করে থাকেন। সবস্তরের সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ও জেলার নেতারা ছিলেন।
তিনি আরও বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয়ের নির্দেশনা পালন করেছি। কাজ করা দরকার , কাজ করছি। এভাবে বিএনপিতে তৃণমূলে কমিটি হয়েছে কিনা, আপনারা খোঁজ নেন। দলগতভাবে সবাই মিলে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করছি। আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করছি।
জাকারিয়া তাহের সুমন বলেন,‘ আব্বা বরুড়া উপজেলার মানুষকে ভীষণ ভালোবাসতেন। এলাকার শিক্ষিত বেকার ছেলেমেয়েদের ব্যাংকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি দিয়েছেন। দলমত নির্বিশেষে কাজ করেছেন। আব্বার সঙ্গে ১৯৯১ সাল থেকে বরুড়ায় রাজনীতি করছি। এ বছর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আমাকে জেলার দায়িত্ব দিয়েছেন। আমার কাজ ঐক্যবদ্ধ বিএনপি গড়া। ঐক্যবদ্ধ বিএনপিকে কেউ হারাতে পারবে না। বিএনপির রাজনীতিকে বিকশিত করার জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। কিছু পেতে দল করছি না আমি ও আমার পরিবার। আমাদের পরিবার সরকারে থাকলেও বরুড়াবাসীর সঙ্গে আছে, না থাকলেও আছে। গত সাড়ে তিন দশক তো সেই কাজই করছি। ’
৩৫ বছর ধরে কুমিল্লার বরুড়া উপজেলা বিএনপি ও দলীয় নেতাকর্মীদের পাশে আছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক, সাবেক সংসদ সদস্য জাকারিয়া তাহের সুমন ও তাঁর পরিবার। বিরোধী দলে থাকাবস্থায়ও ‘তাহের পরিবার’ দলীয় নেতাকর্মীদের চাকরি দেওয়া, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদে জনপ্রতিনিধি হিসেবে জিতিয়ে আনা, মামলা, চিকিৎসা, খাবার প্রদান ও দলীয় খরচ পরিচালনা করেছেন। বিএনপির রাজনীতি করতে গিয়ে তাহের পরিবারের সদস্য আদ্রা ইউনিয়ন পরিষদের টানা তিন মেয়াদের চেয়ারম্যান প্রয়াত মো. ফজলুল হককে কারাবরণ করতে হয়েছিল। জাল ভোট ঠেকাতে গিয়ে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন লালমাই উচ্চবিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে হামলার শিকার হয়েছেন বরুড়া উপজেলা বিএনপির বর্তমান আহ্বায়ক কায়সার আলম সেলিম। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সোনাইমুড়ি এলাকা থেকে ভোটকেন্দ্র সরিয়ে নেয় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য নাছিমুল আলম চৌধুরী। ওই সময়ে ভৌগোলিক অবস্থান ও গ্রামের ঐতিহ্য রক্ষা করতে রাজপথে আন্দোলন ও আইনি পথে নামেন তাহের পরিবার। সেখানেও আন্দোলন করে জয়ী হন। এর বাইরে এ কে এম আবু তাহের ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে করোনাকালীন, বন্যা ও নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় কাজ করেছেন পরিবারটি। বরুড়া উপজেলার ১৫ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় চক্ষু রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দিয়েছেন। ঢাকায় নিয়ে ছানি অপারেশন করিয়েছেন। ‘ঐক্যবদ্ধ বরুড়া’ গড়তে জাকারিয়া তাহের সুমনের রাজনীতির বাইরে সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী নানা কর্মকাণ্ড বরুড়াবাসীর মনে প্রভাব ফেলে।
দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৯১ সালে তৎকালীন কুমিল্লা-৭ ( বরুড়া ) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এ কে এম আবু তাহের। এরপর তিনি ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারিও সংসদ সদস্য হন। ১৯৯৬ সালে সামান্য ভোটের ব্যবধানে তিনি পরাজিত হন। ২০০১ সালে এ কে এম আবু তাহের বিএনপির থেকে তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর এ কে এম আবু তাহের মারা যান। ২০০৪ সালের ডিসেম্বর মাসে উপনির্বাচনে ভোটের মাধ্যমে এ কে এম আবু তাহেরের বড় ছেলে জাকারিয়া তাহের সুমন সংসদ সদস্য হন। এরপর থেকে তাঁর কাছেই বিএনপির নেতাকর্মীরা আছেন। বরুড়ার সব শ্রেণির মানুষের কাছে জাকারিয়া তাহের সুমনের ব্যক্তিগত ইমেজ আছে।
চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি জাকারিয়া তাহের সুমনকে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়কের দায়িত্ব দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাকারিয়া তাহের সুমন দায়িত্ব নেওয়ার পর গত সাড়ে ছয়মাসে তৃণমূলে বিএনপি সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হয়েছে। দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। ইতোমধ্যে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন সম্মেলন করেছেন । গত বৃহস্পতিবার লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন হয়েছে। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে তিনি কমিটি গঠন করেছেন। আজ শনিবার বরুড়া উপজেলা ও বরুড়া পৌরসভা বিএনপির সম্মেলন হচ্ছে। এখানেও তিনি গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে কমিটি গঠন করছেন। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে জেলার নেতাদের সেতুবন্ধন তৈরি হয়েছে। যেখানে কোন্দল ছিল, সেখানে তিনি কোন্দল নিরসনে কাজ করেছেন। জেলার নেতৃবৃন্দ গত সাড়ে ছয়মাসে ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, পৌরসভা ও উপজেলা পর্যায়ে গিয়ে দলের জন্য কাজ করেছেন। ঝড় বৃষ্টি, শীত, বৈরি আবহাওয়া মাড়িয়ে জাকারিয়া তাহের সুমন কুমিল্লার ১০ টি উপজেলা ও চারটি পৌরসভায় নিজে উপস্থিত হয়েছেন। কুমিল্লা বিএনপির রাজনীতির ইতিহাসে জেলার কোন আহ্বায়ক বা সভাপতি এভাবে তৃণমূল দাপিয়ে বেড়িয়েছেন এমন আর দ্বিতীয়টি নেই।
জানতে চাইলে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি নেতৃত্বে আসার পর তৃণমূলে বিএনপিকে সাংগঠনিকভাবে চাঙা করার চেষ্টা করেছি। ১০ টি উপজেলা ও চারটি পৌরসভা নিয়ে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা । দক্ষিণ জেলার অধিভুক্ত এক হাজার ১৭ টি ওয়ার্ডেও সম্মেলনের পর ইউনিয়ন সম্মেলন হয়েছে। পরে ইউনিয়ন সম্মেলন হয়েছে। অনেক ইউনিয়নে ভোট করে নেতৃত্ব নির্বাচন করতে হয়েছে। এখন উপজেলা সম্মেলন হচ্ছে। ইতিমধ্যে দুইটি উপজেলায় সম্মেলন হয়েছে। আজ বরুড়া উপজেলা ও পৌরসভার সম্মেলন হবে। আমরা কোন কিছু চাপিয়ে দিই না। দলীয় নেতাকর্মীরা তাঁদের নেতা নির্বাচন করে থাকেন। সবস্তরের সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ও জেলার নেতারা ছিলেন।
তিনি আরও বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয়ের নির্দেশনা পালন করেছি। কাজ করা দরকার , কাজ করছি। এভাবে বিএনপিতে তৃণমূলে কমিটি হয়েছে কিনা, আপনারা খোঁজ নেন। দলগতভাবে সবাই মিলে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করছি। আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করছি।
জাকারিয়া তাহের সুমন বলেন,‘ আব্বা বরুড়া উপজেলার মানুষকে ভীষণ ভালোবাসতেন। এলাকার শিক্ষিত বেকার ছেলেমেয়েদের ব্যাংকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি দিয়েছেন। দলমত নির্বিশেষে কাজ করেছেন। আব্বার সঙ্গে ১৯৯১ সাল থেকে বরুড়ায় রাজনীতি করছি। এ বছর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আমাকে জেলার দায়িত্ব দিয়েছেন। আমার কাজ ঐক্যবদ্ধ বিএনপি গড়া। ঐক্যবদ্ধ বিএনপিকে কেউ হারাতে পারবে না। বিএনপির রাজনীতিকে বিকশিত করার জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। কিছু পেতে দল করছি না আমি ও আমার পরিবার। আমাদের পরিবার সরকারে থাকলেও বরুড়াবাসীর সঙ্গে আছে, না থাকলেও আছে। গত সাড়ে তিন দশক তো সেই কাজই করছি। ’