বরুড়া প্রতিনিধি

কুমিল্লার বরুড়ার প্রথম শহীদ মিনারের স্মৃতি কথা বলছি সারা দেশে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে যখন কুমিল্লার অন্যান্য উপজেলা শত্রুমুক্ত হওয়ার পর ৭ ডিসেম্বর বরুড়া উপজেলা হানাদার মুক্ত হয়। ধীরে ধীরে স্বাধীন বাংলাদেশের সুর্য সন্তানেরা ১৬ ডিসেম্বর বিজয় লাভ করার পর বরুড়া উপজেলায় স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মত্যাগকারী শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য প্রথম শহীদ মিনার তৈরি করা হয়। সরজমিনে খোজ নিয়ে জানা যায় ঐ সময়ে বরুড়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা ফিরোজ উদ্দিন আহমেদ এর সময়ে স্থানীয় ভাবে পরিচিত তৎকালীন সময়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল হক সর্দার, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাত্তার মিয়া, রাজমিস্ত্রী শেরে আলীর পরিশ্রমে এবং বরুড়া হাজী নোয়াব আলী এর সন্তান আলহাজ্ব জুনাব আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমান, ফখরুজ্জামান ভুইয়া অর্থনৈতিক ভাবে যোগান দেন। প্রতি বছর মহান স্বাধীনতা দিবস, মহান বিজয় দিবস, বরুড়া মুক্ত দিবস, ও ১৮ ডিসেম্বর বটতলী যুদ্ধ দিবসে বীর শহীদদের স্মরণে বীর মুক্তিযোদ্ধারা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরবর্তীতে প্রশাসনিক ভাবে বর্তমান উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারটি তৈরি করা হয়।

কুমিল্লার বরুড়ার প্রথম শহীদ মিনারের স্মৃতি কথা বলছি সারা দেশে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে যখন কুমিল্লার অন্যান্য উপজেলা শত্রুমুক্ত হওয়ার পর ৭ ডিসেম্বর বরুড়া উপজেলা হানাদার মুক্ত হয়। ধীরে ধীরে স্বাধীন বাংলাদেশের সুর্য সন্তানেরা ১৬ ডিসেম্বর বিজয় লাভ করার পর বরুড়া উপজেলায় স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মত্যাগকারী শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য প্রথম শহীদ মিনার তৈরি করা হয়। সরজমিনে খোজ নিয়ে জানা যায় ঐ সময়ে বরুড়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা ফিরোজ উদ্দিন আহমেদ এর সময়ে স্থানীয় ভাবে পরিচিত তৎকালীন সময়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল হক সর্দার, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাত্তার মিয়া, রাজমিস্ত্রী শেরে আলীর পরিশ্রমে এবং বরুড়া হাজী নোয়াব আলী এর সন্তান আলহাজ্ব জুনাব আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমান, ফখরুজ্জামান ভুইয়া অর্থনৈতিক ভাবে যোগান দেন। প্রতি বছর মহান স্বাধীনতা দিবস, মহান বিজয় দিবস, বরুড়া মুক্ত দিবস, ও ১৮ ডিসেম্বর বটতলী যুদ্ধ দিবসে বীর শহীদদের স্মরণে বীর মুক্তিযোদ্ধারা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরবর্তীতে প্রশাসনিক ভাবে বর্তমান উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারটি তৈরি করা হয়।