বরুড়া প্রতিনিধি

বরুড়া মুক্ত দিবস উপলক্ষে গতকাল রোববার সকাল ১০টায় বরুড়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে শোভাযাত্রা বের হয়। বরুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান রনির নেতৃত্বে শোভাযাত্রা পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এসে শেষ হয়। এরপর আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন ইউএনও, বরুড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আহসান হাফিজ, বরুড়া উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান রনি, সাবেক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল হক সর্দার, সহ অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর রাতে মুক্তি বাহিনী ও মিত্র বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানে পাক সেনারা তাদের ক্যাম্প গুটিয়ে বরুড়া ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়। রাতের মধ্যে বরুড়া ঘাঁটিতে অবস্থানরত পাক সেনাদের সঙ্গে মুক্তি বাহিনী ও মিত্র বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে পাকসেনাদের প্রধান ঘাঁটি পতনের মধ্য দিয়ে পরদিন ৭ ডিসেম্বর বরুড়া পাক সেনা মুক্ত হয়।

বরুড়া মুক্ত দিবস উপলক্ষে গতকাল রোববার সকাল ১০টায় বরুড়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে শোভাযাত্রা বের হয়। বরুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান রনির নেতৃত্বে শোভাযাত্রা পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এসে শেষ হয়। এরপর আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন ইউএনও, বরুড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আহসান হাফিজ, বরুড়া উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান রনি, সাবেক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল হক সর্দার, সহ অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর রাতে মুক্তি বাহিনী ও মিত্র বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানে পাক সেনারা তাদের ক্যাম্প গুটিয়ে বরুড়া ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়। রাতের মধ্যে বরুড়া ঘাঁটিতে অবস্থানরত পাক সেনাদের সঙ্গে মুক্তি বাহিনী ও মিত্র বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে পাকসেনাদের প্রধান ঘাঁটি পতনের মধ্য দিয়ে পরদিন ৭ ডিসেম্বর বরুড়া পাক সেনা মুক্ত হয়।