শোক সংবাদ
নিজস্ব প্রতিবেদক

সাবেক মুখ্য সচিব ও বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল সিদ্দিকী মারা গেছেন। আজ সোমবার ভোরে রাজধানীর গুলশানে নিজ বাসভবনে তিনি মারা যান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। সোমবার সকালে এক সরকারি তথ্যবিবরণীতে তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, আজ বাদ আসর গুলশান আজাদ মসজিদে কামাল সিদ্দিকীর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে শেষ শয্যায় শায়িত করা হবে। তিনি একজন চৌকস আমলা ছিলেন।
কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ১৯৪৫ সালে কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার লক্ষীপুর ইউনিয়নের খাজুরিয়া গ্রামের পাটোয়ারী বাড়িতে জন্ম নেন। তাঁর বাবার নাম নাজির উল্লাহ। তিনিও সরকারের যুগ্ম সচিব ছিলেন পাকিস্তান আমলে। মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ফ্যাকাল্টি মেম্বার ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
কামাল সিদ্দিকী ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুখ্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া তিনি জাতিসংঘের শিশু অধিকার কমিটির নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মনোনীত হন এবং ২০০৫ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।
কামাল সিদ্দিকী মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের উপসচিব নিযুক্ত হন। স্থানীয় সরকার, অর্থনীতি, ভূমি ও নগরায়ণসহ নানা বিষয় নিয়ে তার একাধিক বই আছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার, বাংলাদেশে স্থানীয় শাসন: প্রধান সমস্যা এবং প্রধান চ্যালেঞ্জ, দক্ষিণ এশিয়ায় ভূমি ব্যবস্থাপনা: একটি তুলনামূলক গবেষণা, বাংলাদেশে ভূমি সংস্কারের রাজনৈতিক অর্থনীতি ইত্যাদি।
এলাকায় শিক্ষা বিস্তারের জন্য তিনি খাজুরিয়া গ্রামে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। দাদা ইসমাইল পন্ডিতের নামে এলাকার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি লাইব্রেরি করেছিলেন বিএনপির শাসনামলে। কুমিল্লা-চাঁদপুর সড়কের পাশে খাজুরিয়া এলাকা।

সাবেক মুখ্য সচিব ও বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল সিদ্দিকী মারা গেছেন। আজ সোমবার ভোরে রাজধানীর গুলশানে নিজ বাসভবনে তিনি মারা যান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। সোমবার সকালে এক সরকারি তথ্যবিবরণীতে তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, আজ বাদ আসর গুলশান আজাদ মসজিদে কামাল সিদ্দিকীর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে শেষ শয্যায় শায়িত করা হবে। তিনি একজন চৌকস আমলা ছিলেন।
কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ১৯৪৫ সালে কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার লক্ষীপুর ইউনিয়নের খাজুরিয়া গ্রামের পাটোয়ারী বাড়িতে জন্ম নেন। তাঁর বাবার নাম নাজির উল্লাহ। তিনিও সরকারের যুগ্ম সচিব ছিলেন পাকিস্তান আমলে। মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ফ্যাকাল্টি মেম্বার ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
কামাল সিদ্দিকী ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুখ্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া তিনি জাতিসংঘের শিশু অধিকার কমিটির নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মনোনীত হন এবং ২০০৫ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।
কামাল সিদ্দিকী মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের উপসচিব নিযুক্ত হন। স্থানীয় সরকার, অর্থনীতি, ভূমি ও নগরায়ণসহ নানা বিষয় নিয়ে তার একাধিক বই আছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার, বাংলাদেশে স্থানীয় শাসন: প্রধান সমস্যা এবং প্রধান চ্যালেঞ্জ, দক্ষিণ এশিয়ায় ভূমি ব্যবস্থাপনা: একটি তুলনামূলক গবেষণা, বাংলাদেশে ভূমি সংস্কারের রাজনৈতিক অর্থনীতি ইত্যাদি।
এলাকায় শিক্ষা বিস্তারের জন্য তিনি খাজুরিয়া গ্রামে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। দাদা ইসমাইল পন্ডিতের নামে এলাকার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি লাইব্রেরি করেছিলেন বিএনপির শাসনামলে। কুমিল্লা-চাঁদপুর সড়কের পাশে খাজুরিয়া এলাকা।