ব্রাহ্মণপাড়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণপাড়ায় বখাটে যুবক ও কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় দীর্ঘ ১৪ দিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আই সি ওতে গতকাল সোমবার রাতে মারা গেলেন সুজন। বিষয়টি নিশ্চিত ব্রাহ্মণপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম।
গত সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার মালাপাড়া ইউনিয়নের অলুয়া ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার এনামুলের দোকানে সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। উক্ত কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় ৭ জন কিশোর আহত হয়ে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এলাকাবাসী জানায়, মনোহরপুর ও অলুয়া এলাকার কয়েকজন কিশোরের মধ্যে মেয়েলি বিষয় নিয়ে কিছু দিন আগে কথা কাটাকাটি ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনার জেরে সোমবার বিকেলে মনোহরপুরে কয়েকজন কিশোর অলুয়া মাদ্রাসার সামনে এসে স্থানীয় কয়েকজন কিশোরের সঙ্গে কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।
আহতদের মধ্যে গুরুতর সুজন মিয়াকে (২২) উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে তার অবস্থা আরো অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। এখানে মুমূর্ষ অবস্থায় থেকে আজ সোমবার রাতে দীর্ঘ ১৪ দিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লরে সুজন মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুতে এলাকায় সুখের ছায়া নেমে আসে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম বলেন, সুজন দীর্ঘদিন চিকিৎসার পর আজ মারা গেছে এ ঘটনায় আমরা আগেই মামলা নিয়েছি এবং দুজন আসামি গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে বাকি আসামিদেরকেও ধরার চেষ্টা চলছে।

ব্রাহ্মণপাড়ায় বখাটে যুবক ও কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় দীর্ঘ ১৪ দিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আই সি ওতে গতকাল সোমবার রাতে মারা গেলেন সুজন। বিষয়টি নিশ্চিত ব্রাহ্মণপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম।
গত সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার মালাপাড়া ইউনিয়নের অলুয়া ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার এনামুলের দোকানে সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। উক্ত কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় ৭ জন কিশোর আহত হয়ে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এলাকাবাসী জানায়, মনোহরপুর ও অলুয়া এলাকার কয়েকজন কিশোরের মধ্যে মেয়েলি বিষয় নিয়ে কিছু দিন আগে কথা কাটাকাটি ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনার জেরে সোমবার বিকেলে মনোহরপুরে কয়েকজন কিশোর অলুয়া মাদ্রাসার সামনে এসে স্থানীয় কয়েকজন কিশোরের সঙ্গে কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।
আহতদের মধ্যে গুরুতর সুজন মিয়াকে (২২) উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে তার অবস্থা আরো অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। এখানে মুমূর্ষ অবস্থায় থেকে আজ সোমবার রাতে দীর্ঘ ১৪ দিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লরে সুজন মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুতে এলাকায় সুখের ছায়া নেমে আসে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম বলেন, সুজন দীর্ঘদিন চিকিৎসার পর আজ মারা গেছে এ ঘটনায় আমরা আগেই মামলা নিয়েছি এবং দুজন আসামি গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে বাকি আসামিদেরকেও ধরার চেষ্টা চলছে।