ব্রাহ্মণপাড়া প্রতিনিধি

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শেখ মো. কামরুল (৩৬) নামে এক যুবকের। গত ১৫ অক্টোবর সকালে ওমানে তিনি বাসা থেকে মার্কেটে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়। ওমান প্রবাসী শেখ মোহাম্মদ কামরুল উপজেলার মাধবপুর গ্রামের শেখ বাড়ির প্রয়াত কামাল হোসেনের ছেলে। তিনি ওমান সিলাল মার্কেটে ব্যবসা করতেন। কামরুল দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে ওমানে বসবাস করছিলেন।
কামরুলের বন্ধু ও চাচাতো ভাই শেখ মো. সজিব, শেখ মো. শামীম, শেখ মো. সোহেল রানা, চাচা শেখ মো. আলমাছ ও শেখ মো. জাহাঙ্গীর জানান, কামরুলসহ তাঁরা ৫ জন গত কোরবানির ঈদ শেষে চার মাস দেশে ছুটি কাটিয়ে কয়েকদিন পূর্বে একসঙ্গে ওমানে ফিরে আসেন।
ওমানে আসার পর ৬ দিনের মাথায় তাঁর নিজের বাসা থেকে ওমান সিলাল মার্কেটে যাওয়ার উদ্দেশে বের হন। পথে একজন তানজানিয়ান চালক তাকে বাসে করে মার্কেটে পৌঁছে দেওয়ার প্রস্তাব দিলে তিনি সেই বাসে ওঠেন। বাসটি নতুন সিলাল মার্কেটের গেটের সামনে পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে থাকা একটি মাটি কাটার গাড়ির (জেসিবি) সঙ্গে সজোরে ধাক্কা খায়। এতে বাসের সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই কামরুল প্রাণ হারান। কামরুলের মরদেহ বর্তমানে রুস্তাক হাসপাতালের হিমঘরে রাখা আছে। কামরুলের বন্ধুরা আরো জানান, আজ রাত ৯ টায় (২২ অক্টোবর) কামরুলের লাশ দেশে আনা হবে এবং পরদিন ২৩ অক্টোবর বাদ জোহর তার নিজ এলাকায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
মৃত্যুকালে কামরুল ৪ বছর বয়সী এবং ৫ মাস বয়সী দুটি শিশু পুত্র রেখে গেছেন। তার বাবাও জীবিত নেই। মাত্র ১২ বছর বয়সে কারুল জীবিকার প্রয়োজনে প্রবাসে পাড়ি জমান। তাঁর এই অকাল মৃত্যুতে পরিবার এবং ওমানের প্রবাসী বাংলাদেশীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। কামরুলের এই আকস্মিক মৃত্যুতে তার পরিবারে শোকের মাতম চলছে।

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শেখ মো. কামরুল (৩৬) নামে এক যুবকের। গত ১৫ অক্টোবর সকালে ওমানে তিনি বাসা থেকে মার্কেটে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়। ওমান প্রবাসী শেখ মোহাম্মদ কামরুল উপজেলার মাধবপুর গ্রামের শেখ বাড়ির প্রয়াত কামাল হোসেনের ছেলে। তিনি ওমান সিলাল মার্কেটে ব্যবসা করতেন। কামরুল দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে ওমানে বসবাস করছিলেন।
কামরুলের বন্ধু ও চাচাতো ভাই শেখ মো. সজিব, শেখ মো. শামীম, শেখ মো. সোহেল রানা, চাচা শেখ মো. আলমাছ ও শেখ মো. জাহাঙ্গীর জানান, কামরুলসহ তাঁরা ৫ জন গত কোরবানির ঈদ শেষে চার মাস দেশে ছুটি কাটিয়ে কয়েকদিন পূর্বে একসঙ্গে ওমানে ফিরে আসেন।
ওমানে আসার পর ৬ দিনের মাথায় তাঁর নিজের বাসা থেকে ওমান সিলাল মার্কেটে যাওয়ার উদ্দেশে বের হন। পথে একজন তানজানিয়ান চালক তাকে বাসে করে মার্কেটে পৌঁছে দেওয়ার প্রস্তাব দিলে তিনি সেই বাসে ওঠেন। বাসটি নতুন সিলাল মার্কেটের গেটের সামনে পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে থাকা একটি মাটি কাটার গাড়ির (জেসিবি) সঙ্গে সজোরে ধাক্কা খায়। এতে বাসের সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই কামরুল প্রাণ হারান। কামরুলের মরদেহ বর্তমানে রুস্তাক হাসপাতালের হিমঘরে রাখা আছে। কামরুলের বন্ধুরা আরো জানান, আজ রাত ৯ টায় (২২ অক্টোবর) কামরুলের লাশ দেশে আনা হবে এবং পরদিন ২৩ অক্টোবর বাদ জোহর তার নিজ এলাকায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
মৃত্যুকালে কামরুল ৪ বছর বয়সী এবং ৫ মাস বয়সী দুটি শিশু পুত্র রেখে গেছেন। তার বাবাও জীবিত নেই। মাত্র ১২ বছর বয়সে কারুল জীবিকার প্রয়োজনে প্রবাসে পাড়ি জমান। তাঁর এই অকাল মৃত্যুতে পরিবার এবং ওমানের প্রবাসী বাংলাদেশীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। কামরুলের এই আকস্মিক মৃত্যুতে তার পরিবারে শোকের মাতম চলছে।