ব্রাহ্মণপাড়া প্রতিনিধি
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় যৌতুকের দাবিতে এক গৃহবধূকে নির্যাতনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে।
এদিকে গতকাল সোমবার বিকেলে নির্যাতনের এই ভিডিও সামাজিক যোগাযো গমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ায় এ নিয়ে তীব্র সমালোচনার ঝড় বইছে বিভিন্ন মহলে।
এর আগে গত শনিবার দুপুরে উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের উত্তর তেঁতাভূমি এলাকার ওই গৃহবধূর স্বামীর বাড়িতে নির্যাতনের এ ঘটনা ঘটে।
নির্যাতনের শিকার ওই গৃহবধূর নাম হালিমা আক্তার ( ৩৫ )। তিনি উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের উত্তর তেঁতাভূমি এলাকার লেবানন প্রবাসী জালাল হোসেনের স্ত্রী।
বিভিন্ন মাধ্যম ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হালিমা আক্তারের সঙ্গে জালাল হোসেনের ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারিতে বিয়ে হয়। এরপর থেকেই যৌতুকের দাবিতে হালিমা আক্তারকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে আসছিল তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৯ আগস্ট দুপুরে শ্বশুরবাড়ির লোকজন হালিমা আক্তারের লেবানন প্রবাসী স্বামী জালাল হোসেনের নির্দেশে মারধর করে গুরুতর আহত করে। পরে এ ঘটনা হালিমা আক্তারের বাবার বাড়ির লোকজন শুনতে পেয়ে হালিমা আক্তারের ছোট ভাই মো. দেলোয়ার হোসেন হালিমা আক্তারকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়। পরে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন আছেন।
এ ঘটনায় নির্যাতনের শিকার ওই গৃহবধূ বাদী হয়ে গতকাল সোমবার কুমিল্লা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ২নং আমলী আদালতে ৪ জনকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছেন। পরে আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে অফিসার ইনচার্জ ব্রাহ্মণপাড়াকে মামলাটি এফ আই আর করার জন্য আদেশ প্রদান করেন। মামলার এজাহারে উল্লেখিত আসামিরা হলেন, ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের উত্তর তেঁতাভূমি এলাকার হাসানের স্ত্রী রোজিনা আক্তার, মৃত মফিজের স্ত্রী হাজেরা বেগম, রাজু মোল্লার স্ত্রী শিরিনা আক্তার ও নির্যাতনের শিকার ওই গৃহবধূর স্বামী জালাল হোসেন।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় যৌতুকের দাবিতে এক গৃহবধূকে নির্যাতনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে।
এদিকে গতকাল সোমবার বিকেলে নির্যাতনের এই ভিডিও সামাজিক যোগাযো গমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ায় এ নিয়ে তীব্র সমালোচনার ঝড় বইছে বিভিন্ন মহলে।
এর আগে গত শনিবার দুপুরে উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের উত্তর তেঁতাভূমি এলাকার ওই গৃহবধূর স্বামীর বাড়িতে নির্যাতনের এ ঘটনা ঘটে।
নির্যাতনের শিকার ওই গৃহবধূর নাম হালিমা আক্তার ( ৩৫ )। তিনি উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের উত্তর তেঁতাভূমি এলাকার লেবানন প্রবাসী জালাল হোসেনের স্ত্রী।
বিভিন্ন মাধ্যম ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হালিমা আক্তারের সঙ্গে জালাল হোসেনের ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারিতে বিয়ে হয়। এরপর থেকেই যৌতুকের দাবিতে হালিমা আক্তারকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে আসছিল তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৯ আগস্ট দুপুরে শ্বশুরবাড়ির লোকজন হালিমা আক্তারের লেবানন প্রবাসী স্বামী জালাল হোসেনের নির্দেশে মারধর করে গুরুতর আহত করে। পরে এ ঘটনা হালিমা আক্তারের বাবার বাড়ির লোকজন শুনতে পেয়ে হালিমা আক্তারের ছোট ভাই মো. দেলোয়ার হোসেন হালিমা আক্তারকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়। পরে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন আছেন।
এ ঘটনায় নির্যাতনের শিকার ওই গৃহবধূ বাদী হয়ে গতকাল সোমবার কুমিল্লা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ২নং আমলী আদালতে ৪ জনকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছেন। পরে আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে অফিসার ইনচার্জ ব্রাহ্মণপাড়াকে মামলাটি এফ আই আর করার জন্য আদেশ প্রদান করেন। মামলার এজাহারে উল্লেখিত আসামিরা হলেন, ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের উত্তর তেঁতাভূমি এলাকার হাসানের স্ত্রী রোজিনা আক্তার, মৃত মফিজের স্ত্রী হাজেরা বেগম, রাজু মোল্লার স্ত্রী শিরিনা আক্তার ও নির্যাতনের শিকার ওই গৃহবধূর স্বামী জালাল হোসেন।