বুড়িচং প্রতিনিধি

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায় অটোরিকশা চালক মাঈন উদ্দিন (১৭) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মূল আসামি মো. রফিক (৪০) কে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। কক্সবাজারের ঈদগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব জানায়, গত ১৬ নভেম্বর সকালে বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের ভান্তি এলাকায় গোমতী বেড়িবাঁধের সুইচগেটের পশ্চিম পাশ থেকে অটোরিকশা চালক মাঈন উদ্দিনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘটনাটি প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশ হলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, নিহত মাঈন উদ্দিন ১৫ নভেম্বর বিকেল আনুমানিক ৫টার দিকে সাতরা চম্পকনগর এলাকার একটি গ্যারেজ থেকে অটোরিকশা নিয়ে বের হন। রাত ৮টার পর থেকে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় এবং তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। পরদিন সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের মা বাদী হয়ে বুড়িচং থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পরপরই আসামিদের গ্রেপ্তার র্যাব গোয়েন্দা নজরদারি ও ছায়াতদন্ত শুরু করে।
গোয়েন্দা তথ্য ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় র্যাব-১১ নিশ্চিত হয় যে, হত্যাকাণ্ডের মূল আসামি মোঃ রফিক কক্সবাজার জেলার ঈদগাঁও থানাধীন এলাকায় আত্মগোপনে রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৫ ডিসেম্বর দুপুরে ঈদগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মো. রফিক (৪০) গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ থানার মাঠের হাট এলাকার প্রয়াত ফখর উদ্দিনের ছেলে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, ১৫ নভেম্বর রাতে অটোরিকশা চালানোর সময় তিনি ও তার সহযোগীরা মাঈন উদ্দিনের পথরোধ করে দুই হাজার টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে গেঞ্জি দিয়ে শ্বাসরোধ করে তাঁকে হত্যা করা হয়। পরে তারা অটোরিকশা থেকে পাঁচটি ব্যাটারি নিয়ে পালিয়ে যায়।
র্যাব আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃত আসামির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাঁকে বুড়িচং থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায় অটোরিকশা চালক মাঈন উদ্দিন (১৭) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মূল আসামি মো. রফিক (৪০) কে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। কক্সবাজারের ঈদগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব জানায়, গত ১৬ নভেম্বর সকালে বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের ভান্তি এলাকায় গোমতী বেড়িবাঁধের সুইচগেটের পশ্চিম পাশ থেকে অটোরিকশা চালক মাঈন উদ্দিনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘটনাটি প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশ হলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, নিহত মাঈন উদ্দিন ১৫ নভেম্বর বিকেল আনুমানিক ৫টার দিকে সাতরা চম্পকনগর এলাকার একটি গ্যারেজ থেকে অটোরিকশা নিয়ে বের হন। রাত ৮টার পর থেকে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় এবং তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। পরদিন সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের মা বাদী হয়ে বুড়িচং থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পরপরই আসামিদের গ্রেপ্তার র্যাব গোয়েন্দা নজরদারি ও ছায়াতদন্ত শুরু করে।
গোয়েন্দা তথ্য ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় র্যাব-১১ নিশ্চিত হয় যে, হত্যাকাণ্ডের মূল আসামি মোঃ রফিক কক্সবাজার জেলার ঈদগাঁও থানাধীন এলাকায় আত্মগোপনে রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৫ ডিসেম্বর দুপুরে ঈদগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মো. রফিক (৪০) গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ থানার মাঠের হাট এলাকার প্রয়াত ফখর উদ্দিনের ছেলে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, ১৫ নভেম্বর রাতে অটোরিকশা চালানোর সময় তিনি ও তার সহযোগীরা মাঈন উদ্দিনের পথরোধ করে দুই হাজার টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে গেঞ্জি দিয়ে শ্বাসরোধ করে তাঁকে হত্যা করা হয়। পরে তারা অটোরিকশা থেকে পাঁচটি ব্যাটারি নিয়ে পালিয়ে যায়।
র্যাব আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃত আসামির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাঁকে বুড়িচং থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।